গোলটেবিল বৈঠকে আলোচকদের অভিমত ॥ সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসীদের সম্পত্তি রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব

19

প্রবাসী কল্যাণ সেলকে অধিকতর গতিশীল করার পাশাপাশি দেশের ভূমি আইন ও এর ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসীদের সম্পত্তি রক্ষা ও অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। গতকাল শনিবার নগরীর একটি হোটেলে ঢাকাস্থ বৃটিশ হাই কমিশন আয়োজিত ‘বাংলাদেশে বৃটিশ নাগরিকদের ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ ও নিরাপত্তা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচকরা এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বৃটিশ হাই কমিশনের হেড অব কনসুলার সার্ভিস হাসিনা রহমান। এতে প্যানেলিস্ট হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন সিলেট মেট্্েরাপলিটন পুলিশ কমিশনার কামরুল হাসান, সিলেটের পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা ও সিলেট প্রেসক্লাব সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকী।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিভাগীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভানেত্রী সৈয়দা শিরিন আক্তার, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আজীজুল মালীক চৌধুরী, এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম ও রুহুল আনাম চৌধুরী মিন্টু, অতিরিক্তি পুলিশ সুপার জাকির হোসেন মজুমদার, জেলা আইনজীবী সমিতির যুগ্ম সম্পাদক মোস্তফা দিলওয়ার আল-আজহার, বাংলাদেশ ওভারসীজ সেন্টারের প্রধান নির্বাহী শামসুল ইসলাম, আইনজীবী ইবরাহিম আলী, আইনজীবী মুহাম্মদ তাজ উদ্দিন, চ্যানেল এস প্রতিনিধি মঈন উদ্দিন মনজু প্রমুখ।
হাসিনা রহমান বলেন, যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশীদের সিংহভাগই সিলেট অঞ্চলের অধিবাসী। এ কারণেই বৃহত্তর সিলেট বৃটিশ হাই কমিশনের নানাবিধ কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত। বছরের যেকোনো সময় আনুমানিক ৯০ হাজার বৃটিশ নাগরিক দেশে অবস্থান করেন। এদের প্রায় অর্ধেকই জমিজমা সংক্রান্ত সমস্যার সম্মুখীন। এসব সমস্যা সমাধানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি আইনজীবী, গণমাধ্যম তথা সমাজের অগ্রসর ব্যক্তিদের সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, সকলের সক্রিয় ও আন্তরিক সহায়তা ছাড়া তাদেরকে সুষ্ঠু প্রতিকার দেয়া সম্ভবপর নয়।
এসএমপি কমিশনার বলেন, মূলত ভূমি আইনের জটিলতা থেকেই অধিকাংশ সমস্যার উৎপত্তি হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর করনীয় কিছু থাকে না। তবে প্রবাসীদের নানাবিধ সমস্যার সমাধানে পুলিশের পক্ষ থেকে সম্ভবপর কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, প্রবাসী কল্যাণ সেলের মাধ্যমে আমরা কিছু কাজ করার চেষ্টা করছি। আগামীতে তা আরো জোরদার করা হবে।
পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা বলেন, সিলেট অঞ্চলের প্রায় ৮০ ভাগ মামলাই ভূমি রেকর্ড সংক্রান্ত জটিলতা থেকে উদ্ভূত। প্রবাসীরাও মূলত: এক্ষেত্রে নানান ধরণের হয়রানির শিকার। সামাজিক নানান সমস্যা, বিশেষ করে কখনো কখনো তারা টাউট বাটপারদের কারণেও সমস্যায় পড়েন। বিজ্ঞপ্তি
প্রবাসী কল্যাণ সেলকে অধিকতর গতিশীল করার পাশাপাশি দেশের ভূমি আইন ও এর ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসীদের সম্পত্তি রক্ষা ও অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। গতকাল শনিবার নগরীর একটি হোটেলে ঢাকাস্থ বৃটিশ হাই কমিশন আয়োজিত ‘বাংলাদেশে বৃটিশ নাগরিকদের ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ ও নিরাপত্তা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচকরা এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বৃটিশ হাই কমিশনের হেড অব কনসুলার সার্ভিস হাসিনা রহমান। এতে প্যানেলিস্ট হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন সিলেট মেট্্েরাপলিটন পুলিশ কমিশনার কামরুল হাসান, সিলেটের পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা ও সিলেট প্রেসক্লাব সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকী।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিভাগীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভানেত্রী সৈয়দা শিরিন আক্তার, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আজীজুল মালীক চৌধুরী, এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম ও রুহুল আনাম চৌধুরী মিন্টু, অতিরিক্তি পুলিশ সুপার জাকির হোসেন মজুমদার, জেলা আইনজীবী সমিতির যুগ্ম সম্পাদক মোস্তফা দিলওয়ার আল-আজহার, বাংলাদেশ ওভারসীজ সেন্টারের প্রধান নির্বাহী শামসুল ইসলাম, আইনজীবী ইবরাহিম আলী, আইনজীবী মুহাম্মদ তাজ উদ্দিন, চ্যানেল এস প্রতিনিধি মঈন উদ্দিন মনজু প্রমুখ।
হাসিনা রহমান বলেন, যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশীদের সিংহভাগই সিলেট অঞ্চলের অধিবাসী। এ কারণেই বৃহত্তর সিলেট বৃটিশ হাই কমিশনের নানাবিধ কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত। বছরের যেকোনো সময় আনুমানিক ৯০ হাজার বৃটিশ নাগরিক দেশে অবস্থান করেন। এদের প্রায় অর্ধেকই জমিজমা সংক্রান্ত সমস্যার সম্মুখীন। এসব সমস্যা সমাধানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি আইনজীবী, গণমাধ্যম তথা সমাজের অগ্রসর ব্যক্তিদের সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, সকলের সক্রিয় ও আন্তরিক সহায়তা ছাড়া তাদেরকে সুষ্ঠু প্রতিকার দেয়া সম্ভবপর নয়।
এসএমপি কমিশনার বলেন, মূলত ভূমি আইনের জটিলতা থেকেই অধিকাংশ সমস্যার উৎপত্তি হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর করনীয় কিছু থাকে না। তবে প্রবাসীদের নানাবিধ সমস্যার সমাধানে পুলিশের পক্ষ থেকে সম্ভবপর কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, প্রবাসী কল্যাণ সেলের মাধ্যমে আমরা কিছু কাজ করার চেষ্টা করছি। আগামীতে তা আরো জোরদার করা হবে।
পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা বলেন, সিলেট অঞ্চলের প্রায় ৮০ ভাগ মামলাই ভূমি রেকর্ড সংক্রান্ত জটিলতা থেকে উদ্ভূত। প্রবাসীরাও মূলত: এক্ষেত্রে নানান ধরণের হয়রানির শিকার। সামাজিক নানান সমস্যা, বিশেষ করে কখনো কখনো তারা টাউট বাটপারদের কারণেও সমস্যায় পড়েন। বিজ্ঞপ্তি