বাংলাদেশকে এলএনজি দেবে সৌদি আরব

21
SSUCv3H4sIAAAAAAAACpxWy5KcIBTdpyr/0OU6VgQVJdt8QD4glcUV6ZY0igXYnamp+ffQPmYATc1Udnq4j3Of8Pz50+mUNGAES76dnh9/7l9IORmrwQo1OBh9WXHNh5Zrh2QbwlthlRYgfbABy7oBeu7AYZLyAb/Mh4mxYCfDjefMdJO1XBur2NXB+Wal5aMywo6dssr4B9Cqhu/EGQwzNsv7Bwjn+uwDjbiEkh4/BpZfXEABwy09P5f/03aw+rXuKElW60tIUzNjG7QY/y/N5ePXa+wXPrCnN24PSEL/5LNzWEZrTFtUpTVUkBaY0BQAobQsKWUI1QCUBn4/pLDJb2ziWvgMUFbk+Egjzr6v9KP5zZk1AbPvamB8tJNrsQNrTIrRVf4GJjKVH0pr7nr6xnvQV24jDVwcqbROpTdWzM0cBJiXAU9SB7+oJkfmLhrGTjDtSOjI4M2FrrT5qtYkHGhHoxLQqQL3h8VaPRxol0WgnXupWD5evBnRXHJYZvjnYj253h2t3p+Zs4SL7yQhWVltRXlt5zM0OhythGBMi1guWkhv0lVNszKWtvyPFZK/b/YONzFENBHJ6M69UdIthjZ07Tp8Z9GIS0iQZKja2RvBaqFsFHlFaE5iUaak0pHfCmcHkfD34zBCXqOs5NnOlnFpjoIgRV7FYkufvp8SMTySIiCQRBmhB/XohI3Lhupdfe9iCEtBcI12xuw9WC8JJQWtY6FlJCJqGa1QLMj7RvL+AzG4Lr1xGQsW+T7NT32j5K5ZdhQbYNeLVlMcM8my15p40wlTK5Q3iDfFQM73pyc0uqlbOv95RZTt5o20qTHn0OrHvZIgRLbtkEilRnCZcPjZmeUb3oExK8UZ969UN7mq91wNys7LY735ktaN1uwnxxi7jnQ9RLICUbdB/UdDJ5ydmdHGcRqlgnYey7frMH42oLKqyhznNf3HrbUJ0NK7KKLHxCpTZJ7M9q5Yz0pa7lflbES082JcIfGgm2CCcFXSOq3d3ZoWJG9Tyvg55YRXLSrqmrWPFnz5CwAA//8DAG3ldxigCQAA

কাজিরবাজার ডেস্ক :
বাণিজ্যিকভাবে এলএনজি সরবরাহ ও ইস্টার্ন রিফাইনারি ইউনিট-২ প্রকল্পে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ অনুরোধ জানালে সৌদি আরব সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ৩১ অক্টোবর রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাস দুই দেশের মধ্যে যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের ১৪তম বৈঠকে এই সহায়তা চাওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৌদি আরবের কাছ থেকে এলএনজি কিনতে চেয়েছে বাংলাদেশ। সৌদি আরব এলএনজি সরবরাহে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
২০২৩ সালের শুরুর দিকে বাংলাদেশ সফর করবেন সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। যা দুই দেশের সম্পর্ক বৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে ইআরডি।
সভায় বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন ইআরডি সচিব শরিফা খান এবং সৌদি আরবের পক্ষে নেতৃত্ব দেন দেশটির মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভাইস মিনিস্টার ড. আব্দুল্লাহ বিন নাসের বিন মোহাম্মদ আবুথনাইন। সভায় সৌদি আরব ও বাংলাদেশ জ্বালানি সহযোগিতা বৃদ্ধিতে একটি যৌথ টাস্কফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। টাস্কফোর্স জ্বালানি খাতে সহযোগিতার বিষয়ে নিয়মিত সভা করবে বলে জানানো হয়।
যৌথ কমিশন সভায় বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে দুটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। দুই দেশের নৌ-পেশাজীবীদের মধ্যে নিয়োগ, প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য সম্ভাব্য সব ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং সৌদি আরবের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে এফবিসিসিআই, বাংলাদেশ ও ফেডারেশন অব সৌদি চেম্বার অ্যান্ড কমার্সের মধ্যে একটি জয়েন্ট বিজনেস কাউন্সিল গঠনে সমঝোতা স্মারক সই হয়।
যৌথ কমিশনের সূচনা বক্তব্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান সৌদি আরবকে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু উল্লেখ করে বলেন, আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পর্যায়ক্রমিকভাবে পর্যালোচনা করার জন্য যৌথ কমিশন একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ। এটি আমাদের সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো অন্বেষণ করার, সহযোগিতার জন্য নতুন সম্ভাবনাগুলো চিহ্নিত করার এবং আমাদের যৌথ লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি ঐকমত্যে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয়।
সচিব শরিফা খান আশা প্রকাশ করেন, ২০২৩ সালের শুরুর দিকে সৌদি যুবরাজ বাংলাদেশ সফর করবেন, যা দুই দেশের সম্পর্ক বৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকা রাখবে।