জাতীয় মৎস্য নীতি ১৯৯৮ সংশোধনের উপর পরামর্শক কর্মশালায় বক্তারা ॥ জাতীয় মৎস্য নীতি মেনে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় বেশী করে কাজ করতে হবে

5
জাতীয় মৎস্য নীতি ১৯৯৮ সংশোধনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের সাথে এক পরামর্শক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মাহবুবুল হক।

জাতীয় মৎস্য নীতি ১৯৯৮ সংশোধনের উপর পরামর্শক কর্মশালায় বক্তারা বলেন সূচনা পোগ্রাম ২০১৫ সাল থেকে সিলেট বিভাগের সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলার প্রান্তিক জনগোষ্ঠির বসতভিটার ক্ষুদ্র ও অব্যবহৃত পুকুরে মাছ ও শাক সবজি চাষের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। তাই জাতীয় মৎস্য নীতি মেনে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় সকলকে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে বেশী করে কাজ করতে হবে। সূচনা, ওয়ার্ল্ড ফিস বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) নগরীর একটি হোটেলে জাতীয় মৎস্য নীতি ১৯৯৮ সংশোধনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের সাথে এক পরামর্শক কর্মশালার আয়োজন করে। সভায় বক্তারা এ আইনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
সিলেট মৎস্য বিভাগের বিভাগীয় উপ পরিচালক ড. মো. মোতালেব হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মাহবুবুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মৎস্য কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো. হেমায়েত হোসেন। সিনিয়র বিজ্ঞানী ড. বিনয় কুমার বর্মন ও ওয়ার্ল্ড ফিস বাংলাদেশের পোস্ট ডক ফেলো পীরজাদী রুমানা হোসেনের যৌথ পরিচালনায় এতে আলোচনায় অংশ নেন ড. শেখ সাহেদ রহমান, মো. আরিফ আহমদ,মো. আলী রেজা,প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ডু,মো. মোখলেছুর রহমান, ড.মো. মাহবুবুল আলম মিয়া ও অশোক কুমার সরকার প্রমুখ। কর্মশালায় সিলেট মৎস্য বিভাগের সব জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা,ফিড কোম্পানী, ফিশ নার্সারী, সূচনার কর্মকর্তা, সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি