গোলাপগঞ্জের অর্ধশতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

44

গোলাপগঞ্জ থেকে সংবাদদাতা :
টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গোলাপগঞ্জের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় উপজেলায় সবকটি ইউনিয়নে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এদিকে যাতায়াত অসুবিধা ও বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় উপজেলার অর্ধশতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
বুধবার স্থানীয় বিভিন্ন বিদ্যালয় সূত্রে এ খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।
ঈদের ছুটির পর গত শনিবার থেকে বিদ্যালয়ের পাঠদানে শিক্ষকরা উপস্থিত থাকলেও বন্যার কারণে শিক্ষার্থীরা আসতে পারছে না। এজন্য সাময়িকভাবে বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা চিন্তাহরণ দাস জানান, বন্যার কারণে এসব বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে যেগুলো বন্যা আক্রান্ত হয়নি সেগুলোতে পাঠদান চলছে।
উপজেলার আমুড়া ইউপির শিকপুর, উপর ঘাগুয়া, বাঘা ইউপির পানালন্ডুলি, রামগঞ্জ কালাকোনা, হাজি জহির উদ্দিন, বাদেপাশা ইউপির খাগাইল, আমকোনা ২, নোয়াই ২, মোলারচক, ছয়ঘরি, বাঘলা দক্ষিন পাড়া, সুপাটেক, বাদেপাশা, ডেপুটি বাজার, শরিফগঞ্জ ইউপির খালিকৃষ্ণপুর, ইসলামপুর, নুরজাহান পুর ১ , নুরজাহানপুর ২, রাংজিওল, মেহেরপুর ১, পনাইরচক, দক্ষিণ পনাইরচক, কদুপুর, পশ্চিম খাটকাই, বুধবারি বাজার ইউপির কে কে সরকারি, হাজিপুর ২, কালিজুরি , ভাদেশ্বর ইউপির হাওরতলা, ফতেহপুর, মিরগঞ্জ, শাহ আব্দুল্লাহ, কাউয়াটিকি, গোয়াসপুর, আচিনা, মেহেরপুর ২, শেখপুর, নিয়াগুল, কলাশহর, ঢাকাদক্ষিণ ইউপির দক্ষিণ সুনামপুর, ইসলামপুর মোতাহর আলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে।