শীর্ষ ঋণখেলাপির তালিকায় ৩শ’ প্রতিষ্ঠান

161

কাজিরবাজার ডেস্ক :
জাতীয় সংসদে দেশের শীর্ষ যে ৩০০ ঋণখেলাপির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সে তালিকার প্রথম প্রতিষ্ঠানটির নাম সামাননাজ সুপার অয়েল। চট্টগ্রামের কালুরঘাটের এফআইডিসি সড়কে অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানটির খেলাপিঋণের পরিমাণ এক হাজার ৪৯ কোটি টাকা। এই তালিকার ১২৩ নম্বরেও আছে এই গ্রুপের আরও একটি প্রতিষ্ঠান। আর তালিকার সবশেষে রয়েছে চট্টগ্রামেরই আরেক প্রতিষ্ঠান আলী এন্টারপ্রাইজ। আগ্রাবাদের সুরাইয়া ম্যানশনের এই প্রতিষ্ঠানটির খেলাপি রয়েছে ৬৮ কোটি টাকা।
শনিবার জাতীয় সংসদে এ তালিকা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মো. ইসরাফিল আলমের (নওগাঁ-৬) প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তালিকা দেন।
একইসঙ্গে আরেক প্রশ্নের জবাবে ২০০৯ সাল থেকে বিভিন্ন ব্যাংক ও লিজিং কোম্পানির কাছ থেকে পাঁচ কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন এমন ১৪ হাজার ৬১৭ জনের পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিয়েছেন মন্ত্রী।
তিনি জানান, শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপির কাছে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাওনা আছে ৭০ হাজার ৫৭১ কোটি টাকা। আর খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫০ হাজার ৯৪২ কোটি টাকা।
অর্থমন্ত্রী জানান, ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৫ কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন ১৪ হাজার ৬১৭ জন। তাদের নেওয়া ঋণের মোট পরিমাণ ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা। তাদের মোট ঋণের মধ্যে বড় একটি অংশ খেলাপি রয়েছে। এর পরিমাণ এক লাখ ১৮৩ কোটি টাকা।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
অর্থমন্ত্রীর দেওয়া তালিকা অনুযায়ী শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে:
চট্টগ্রামের সামাননাজ সুপার অয়েল, এক হাজার ৪৯ কোটি টাকা, গাজীপুরের গ্যালাক্সি সোয়েটার অ্যান্ড ইয়ার্ন ডায়িং, ৯৮৪ কোটি টাকা, ঢাকা সাভারের রিমেক্স ফুটওয়্যার, ৯৭৬ কোটি টাকা, ঢাকার কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেম, ৮২৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মাহিন এন্টারপ্রাইজ, ৮২৫ কোটি টাকা, ঢাকার রূপালী কম্পোজিট,৭৯৮ কোটি টাকা, ঢাকার ক্রিসেন্ট লেদার ওয়্যার,৭৭৬ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এসএ অয়েল রিফাইনারি, ৭০৭ কোটি টাকা, গাজীপুরের সুপ্রভ কম্পোজিট নিট, ৬১০ কোটি টাকা, মিরপুর ঢাকার গ্রামীণ শক্তি, ৬০১ কোটি টাকা, গাজীপুরের সৌরভ স্পিনিং লিমিটেড, ৫৮২ কোটি টাকা, ঢাকার কম্পিউটার সোর্স লিমিটেড, ৫৭৫ কোটি টাকা, গাজীপুরের সিমরান কম্পোজিট লিমিটেড, ৫৬৪ কোটি টাকা, ঢাকার সাভারের মেক্স স্পিনিং মিলস, ৫২৬ কোটি টাকা, ঢাকার বেনট্যাক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ৫২৩ কোটি টাকা, সাভারের আলপা কম্পোজিট টাওয়েলস লি., ৫২৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সিদ্দিক ট্রেডার্স, ৫১১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের রুবায়া ভেজিটেবল ওয়েল ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, ৫০১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের রাইজিং স্টিল লিমিটেড, ৪৯৫ কোটি টাকা, সাভারের আনোয়ার স্পিনিং মিলস, ৪৭৫ কোটি টাকা, গাজীপুরের সৌরভ রোটর লিমিটেড, ৪৬৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ইয়াসিন এন্টারপ্রাইজ, ৪৬৪ কোটি টাকা, নরসিংদীর বেসিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্টেটের প্রতিষ্ঠান চৌধুরী নিটওয়্যার লিমিটেড, ৪৬২ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের রেনকা সোহেল কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ৪৪৯ কোটি টাকা, হাজারিবাগের লেক্সকো লিমিটেড, ৪৩৯ কোটি টাকা, গাজীপুর টঙ্গীর জেকুয়ার্ড নিটেক্স লিমিটেড, ৪৩০ কোটি টাকা, গুলশানের ইব্রাহিম টেক্সটাইল লিমিটেড, ৩৭৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ম্যাক ইন্টারন্যাশনাল, ৩৭২ কোটি টাকা, বনানীর বাংলা লায়ন কমিউনিকেশন, ৩৭১ কোটি টাকা, মতিঝিলের বাংলাদেশ সুগার অ্যান্ড ফুড ইন্ড্রাস্ট্রিজ করপোরেশন, ৩৫২ কোটি টাকা, ঢাকা কাফরুলের হলমার্ক ফ্যাশন লিমিটেড, ৩৪১ কোটি টাকা, ঢাকার রাজউক এভিনিউ পদ্মা পলি কটন নিট ফ্যাব্রিক্স লিমিটেড, ৩৩১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের গ্রান্ড ট্রেডিং এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড, ৩২৪ কোটি টাকা, গাজীপুরের ফেয়ার ট্রেড ফ্যাব্রিক্স লিমিটেড, ৩২২ কোটি টাকা, মতিঝিলের গ্রাম বাংলা এনপিকে ফার্টিলাইজার অ্যান্ড অ্যাগ্রো ইন্ড্রাস্ট্রিজ, ৩১৮ কোটি টাকা, ঢাকার শাহরিশ কম্পোজিট টাওয়েল লিমিটেড, ৩১৪ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সেভেনবি এসোসিয়েটস, ৩০৯ কোটি টাকা, ঢাকা মহাখালির রিউরাল সার্ভিস ফাউন্ডেশন, ৩০৬ কোটি টাকা, মতিঝিলের সুরুজ মিয়া জুট স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ৩০৪ কোটি টাকা, ঢাকার ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং লিমিটেড, ২৯৬ কোটি টাকা, ঢাকার সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল লিমিটেড, ২৮৬ কোটি টাকা, ঢাকার রূপায়ন হাউজিং ইস্টেট লিমিটেড, ২৮০ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এসকে স্টিল, ২৭১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মাবিয়া শিপ ব্রেকার্স লিমিটেড, ২৭১ কোটি টাকা, ঢাকা মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটেড, ২৬৭ কোটি টাকা, ঢাকার হেল্পলাইন রিসোর্স লিমিটেড, ২৫৮ কোটি টাকা, গাজীপুরের ঢাকা ডায়িং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড, ২৫৮ কোটি টাকা, ঢাকার বিসমিল্লাহ টাওয়েলস লিমিটেড, ২৪৪ কোটি টাকা, নারায়নগঞ্জের র‌্যানকা ডেনিম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ২২২ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের তানিয়া এন্টারপ্রাইজ ইউনিট-২, ২১২ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এইচ স্টিল রিরোলিং মিলস লিমিটেড, ২০৯ কোটি টাকা, ঢাকার মতিঝিলের কেয়ার স্পেশালাইজড হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার লিমিটেড, ২০৪ কোটি টাকা, ঢাকার বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড, ২০১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের চিটাগাং সিন্ডিকেট, ১৯৮ কোটি টাকা, ঢাকার টি অ্যান্ড ব্রাদার্স নীট কম্পোজিট লিমিটেড, ১৯৭ কোটি টাকা, ঢাকার গ্লোব এডিবল অয়েল লিমিটেড, ১৯৭ কোটি টাকা, গাজীপুরের এমএইচ গোল্ডেন জুটস মিলস লিমিটেড, ১৯৪ কোটি টাকা, ঢাকার নর্থস এগ লিমিটেড, ১৯৪ কোটি টাকা, দুবাইয়ের সিম্যাট সিটি জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড,১৯৩ কোটি টাকা, ঢাকার ইব্রাহিম কনসোডিয়াম লিমিটেড, ১৯২ কোটি টাকা, ঢাকার লামিসা স্পিনিং লিমিটেড, ১৯১ কোটি টাকা, রংপুরের অ্যাপেল সিরামিকস প্রাইভেট লিমিটেড, ১৮৯ কোটি টাকা, ঢাকার আর আই এন্টারপ্রাইজ, ১৮৯ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এমকে শিপ বিল্ডার্স অ্যান্ড স্টিলস লিমিটেড, ১৮৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মাহমুদ ফেব্রিক্স অ্যান্ড ফিনিশিং লিমিটেড, ১৮৪ কোটি টাকা, ঢাকার কটন করপোরেশন, ১৮৪ কোটি টাকা, ঢাকার এম বি এ গার্মেন্টস অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড, ১৮৩ কোটি টাকা, ঢাকার সিক্স সিজনস অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেড, ১৮৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ন্যাশনাল স্টিল, ১৮৩ কোটি টাকা, ঢাকার ক্যাপিটাল বোর্ড লিমিটেড, ১৮২ কোটি টাকা, ঢাকার ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ (বিডি) লিমিটেড, ১৮০ কোটি টাকা, ঢাকার করলা করপোরেশন বিডি লিমিটেড, ১৭৮ কোটি টাকা, ঢাকার এক্সপার টেক লিমিটেড, ১৭৬ কোটি টাকা, ঢাকার ব্লু ইন্টারন্যাশনাল, ১৭৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সাফারি ট্রেডার্স, ১৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার আমাদের বাড়ি লিমিটেড, ১৭৩ কোটি টাকা, সাভারের ওয়ালম্যাট ফ্যাশন লিমিটেড, ১৭০ কোটি টাকা, ঢাকার অ্যাগ্রো ইন্ডাজট্রিজ প্রাইভেট লি., ১৬৮ কোটি টাকা, নরসিংদীর শব মেহের স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ১৬৮ কোটি টাকা, গাজীপুরের সুপ্রভ মেলাঙ্গ স্পিনিং মিলস, ১৬৭ কোটি, ঢাকার সেগুনবাগিচার হিমালয় পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, ১৬৬ কোটি টাকা, ঢাকার গুলশানের লিবার্টি ফ্যাশন অয়ারস লিমিটেড, ১৬৪ কোটি টাকা, সাভারের ক্রিসেন্ট ট্যানারিস লিমিটেড, ১৬৩ কোটি টাকা, নরসিংদীর চৌধুরী টাওয়েল প্রাইভেট লিমিটেড, ১৬৩ কোটি টাকা,
ঢাকার হাজারীবাগের চৌধুরী লেদার্স অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড, ১৬২ কোটি টাকা, ঢাকার দিলকুশা এলাকার ইসলাম ট্রেডিং কনসোর্টিয়াম লিমিটেড, ১৫৬ কোটি টাকা, ঢাকার মতিঝিলের এপেক্স নিট কম্পোজিট লিমিটেড, ১৫৬ কোটি টাকা, ঢাকার যাত্রাবাড়ীর আব্দুল্লাহ স্পিনিং মিলস, ১৫৫ কোটি টাকা, ঢাকার উত্তরার আনোয়ারা মান্নান টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ১৫৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সগির অ্যান্ড ব্রাদার্স, ১৫৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের মাস্টার্ড ট্রেডিং, ১৫২ কোটি টাকা, রাজশাহীর ইসলাম ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি, ১৫২ কোটি টাকা, ঢাকার বারিধারার হিন্দুল ওয়ালি টেক্সটাইল লিমিটেড, ১৫২ কোটি টাকা, ঢাকার মতিঝিলের আরিয়ান কেমিক্যালস লিমিটেড, ১৫১ কোটি টাকা, ঢাকার গুলশানের ওয়ান ডেনিম মিলস লিমিটেড, ১৫১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের মুহিব স্টিল অ্যান্ড শিপ রি-সাইক্লিং, ১৫০ কোটি টাকা, ঢাকার ইস্কাটনের গ্লোব মেটাল কমপ্লেক্স, ১৫০ কোটি টাকা, ঢাকার ধানমন্ডির এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশন, ১৪৯ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের জালাল অ্যান্ড সন্স, ১৪৯ কোটি টাকা, ঢাকার ধানমণ্ডির বিশ্বাস গার্মেন্টস লিমিটেড, ১৪৯ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের পাহাড়তলীর সৈয়দ ফুডস লিমিটেড, ১৪৫ কোটি টাকা, ঢাকার কারওয়ান বাজারের এইচআরসি শিপিং লিমিটেড, ১৪৪ কোটি টাকা, জয়দেবপুরের আলী পেপার মিলস লিমিটেড, ১৪৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের রহমান শিপ ব্রেকার্স লিমিটেড, ১৪২ কোটি টাকা, ঢাকার আর কে মিশন রোডের ড্রিডজ বাংলা প্রাইভেট লিমিটেড, ১৪২ কোটি টাকা, ঢাকার দিলকুশার ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডস লিমিটেড, ১৩৯ কোটি টাকা, ঢাকার ফাইবার সাইন লিমিটেড, ১৩৮ কোটি টাকা, ঢাকার অরনেট সার্ভিস লিমিটেড, ১৩৭ কোটি টাকা, খুলনার মজিবর রহমান খান, ১৩৬ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের জাহিদ এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড, ১৩৪ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের তাবাসসুম এন্টারপ্রাইজ, ১৩৩ কোটি টাকা, ঢাকার এপেক্স ওয়েবিংস অ্যান্ড ফিনিসিং মিলস লিমিটেড, ১৩০ কোটি টাকা, ঢাকার মিশন ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড, ১৩০ কোটি টাকা, ঢাকার তালুকদার ইউপিভিসি ফিটিংস ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, ১৩০ কোটি টাকা, গাজীপুরের অ্যাননটেক্স নীট টেক্স লিমিটেড, ১২৯ কোটি টাকা, ঢাকার দ্য ওয়েল টেক্স লিমিটেড, ১২৯ কোটি টাকা, ঢাকার ডেল্টা সিস্টেমস লিমিটেড, ১২৮ কোটি টাকা, খুলনার এফ আর জুট ট্রেডিং, ১২৮ কোটি টাকা, গাজীপুরের গেট নীট টেক্স লিমিটেড, ১২৮ কোটি টাকা, গাজীপুরের জে ওয়াই বি নীট টেজ লিমিটেড, ১২৮ কোটি টাকা, ঢাকার জারা নীট টেক্স লিমিটেড, ১২৭ কোটি টাকা, খুলনার সোনালী জুট মিলস লিমিটেড, ১২৭ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সামাননাজ কনডেন্সড মিল্ক লিমিটেড, ১২৭ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের জুমা এন্টারপ্রাইজ, চট্টগ্রাম, ১২৬ কোটি টাকা, ঢাকার রেফকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ১২৬ কোটি টাকা, গাজীপুরের স্ট্রাইজার কম্পোজিট লিমিটেড, ১২৫ কোটি টাকা, ঢাকার শফিক স্টিল, ১২২ কোটি টাকা, ঢাকার স্টাইলো ফ্যাশন গার্মেন্টস লিমিটেড, ১২১ কোটি টাকা, রাজশাহীর সুগার মিলস লিমিটেড, ১২১ কোটি টাকা, শেরপুরের এমারালড ওয়েল ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, ১২১ কোটি টাকা, ঢাকার লাকী শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড, ১২০ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মীম এন্টারপ্রাইজ, ১২০ কোটি টাকা, নোয়াখালীর আল আমীন বেভারেজ ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, ১২০ কোটি টাকা, গাজীপুরের এফ কে নীট টেক্স লিমিটেড, ১১৯ কোটি টাকা, ঢাকার ম্যাপ পেপার বোর্ড মিলস লিমিটেড, ১১৯ কোটি টাকা, ঢাকার অটবি লিমিটেড, ১১৮ কোটি টাকা, ঢাকার হিলফুল ফুজুল সমাজ কল্যাণ সংস্থা, ১১৮ কোটি টাকা. খুলনার এ কে জুট ট্রেডিং কোম্পানি, ১১৭ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মনোয়ারা ট্রেডিং, ১১৭ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের চিটাগাং ইস্পাত, ১১৭ কোটি টাকা, ঢাকার টেকনো ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড, ১১৬ কোটি টাকা, গাজীপুরের আলভী নীট টেক্স লিমিটেড, ১১৬ কোটি টাকা. খুলনার এফ আর জুট মিলস লিমিটেড, ১১৪ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের টেক্সটাইল ভারতোসো, ১১৪ কোটি টাকা. চট্টগ্রামের ম্যাক শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড, ১১৪ কোটি টাকা, ঢাকার মিরপুরের ওয়েস্টিন হাউজিং লিমিটেড, ১১৩ কোটি টাকা, ঢাকার গুলশানের এমবিইসি-পিবিএল-জেভি, ১১৩ কোটি টাকা. গাজীপুরের টঙ্গীর সিমি নিট টেক্স লিমিটেড, ১১৩ কোটি টাকা, ঢাকার মহাখালীর এলায়েন অ্যাপারেল লিমিটেড, ১১৩ কোটি টাকা, কুমিল্লার নাঙলকোটের স্পিনিং নিট টেক্স লিমিটেড, ১১২ কোটি টাকা, ঢাকার ক্যান্টনমেন্টের প্রফিউসন টেক্সটাইলস লিমিটেড, ১১২ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সাউথ ইস্টার্ন পেপার মিলস লিমিটেড, ১১১ কোটি টাকা, ঢাকার উত্তরার মা টেক্স, ১১১ কোটি টাকা, ঢাকার নয়া পল্টনের সিদ্দিক অ্যান্ড কো.লিমিটেড, ১১০ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের কনফিডেন্স সুজ লিমিটেড, ১০৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের আহমেদ মুজতবা স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ, ১০৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের শাপলা ফ্লাওয়ার মিলস, ১০৮ কোটি টাকা, খুলনার আবদুর রাজ্জাক লিমিটেড, ১০৭ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের হাবিব স্টিলস লিমিটেড, ১০৬ কোটি টাকা, গাজীপুরের সর্দার অ্যাপারেলস লিমিটেড, ১০৬ কোটি টাকা, ঢাকা ক্রিয়েটিভ ট্রেড, ১০৬ কোটি টাকা, ফরিদপুরের ক্রিস্টাল স্টিলস অ্যান্ড শিপ ব্রেকিং লিমিটেড, ১০৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সুপার সিক্স স্টার শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড, ১০৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের জেড অ্যান্ড জে ইন্টারন্যাশনাল, ১০৫ কোটি টাকা, ঢাকার কক্স ডেভেলপার লিমিটেড, ১০৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এস শিপিং লাইন, ১০৪ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের জাবা টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ১০৩ কোটি টাকা, ঢাকার মোহাম্মদপুরের সেনটার ফর অ্যাসেসটেড রি-প্রডাকশন (প্রা.) লি., ১০৩ কোটি টাকা, ঢাকার বিতরণী ট্রেডার্স, ১০৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের শীতল এন্টারপ্রাইজ, ১০২ কোটি টাকা, ঢাকার ধানমন্ডির প্রাইস ক্লাব জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড, ১০২ কোটি টাকা, ঢাকার নিউ অটো ডিফাইন, ১০২ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের অনিকা এন্টারপ্রাইজ, ১০১ কোটি টাকা, ঢাকার এআরএসএস এন্টারপ্রাইজ, ১০১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের গোল্ডেন হরিজন লিমিটেড, ১০০ কোটি টাকা, বগুড়ার জয়পুরহাট সুগার মিলস লিমিটেড, ১০০ কোটি টাকা, ঢাকার বনানীর ডুসাই হোটেল অ্যান্ড রিসোর্স লিমিটেড, ১০০ কোটি টাকা, নরসিংদীর মোবারক আলী স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ৯৯ কোটি টাকা, গাজীপুরের কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড, ৯৯ কোটি টাকা, খুলনার রেজা জুট ট্রেডিং, ৯৯ কোটি টাকা, ঢাকার মগবাজারের আরকে ফুডস লিমিটেড, ৯৮ কোটি টাকা, ঢাকার মতিঝিলের মিমকো জুট মিলস (কম্পোজিট)লিমিটেড, ৯৮ কোটি টাকা, ঢাকার মিরপুরের আরডেন্ট সিস্টেমস, ৯৮ কোটি টাকা, ঢাকার টেক্স নিট ইন্টারন্যাশনাল, ৯৬ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের বিইএনজেড ইন্ডাস্ট্রিজ (বিডি)লিমিটেড, ৯৬ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মাস শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজ, ৯৬ কোটি টাকা, ঢাকার সাভারের বাংলাদেশ ড্রেস লিমিটেড, ৯৬ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদ্রার্স (প্রা.)লিমিটেড, ৯৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের জয়নাব ট্রেডিং কোং লি., ৯৫ কোটি টাকা, কুমিল্লার ওয়েসিস হাইটেক স্পোর্টসওয়্যার লিমিটেড, ৯৪ কোটি টাকা, চুয়াডাঙ্গার ক্রু অ্যান্ড কোং (বিডি)লিমিটেড, ৯৪ কোটি টাকা, ঢাকার ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ, ৯৪ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের এখলাস স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ৯৩ কোটি টাকা, ঢাকার ফাহমি নিটওয়্যার লিমিটেড, ৯২ কোটি টাকা, নরসিংদীর জেঅ্যান্ডজে ফেব্রিক্স টেক্সটাইল লিমিটেড, ৯২ কোটি টাকা, ঢাকার আর বি এন্টারপ্রাইজ, ৯২ কোটি টাকা, ঢাকার অনলাইন প্রপার্টিজ লিমিটেড, ৯২ কোটি টাকা, ঢাকার ফাহমি ওয়াশিং প্ল্যান্ট লিমিটেড, ৯০ কোটি টাকা, ঢাকার রামিসা ট্রেডিং, ৮৯ কোটি টাকা, ঢাকার ল্যান্ডমার্ক ফেব্রিক্স লিমিটেড, ৮৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এসকে এন্টারপ্রাইজ, ৮৮ কোটি টাকা, ঢাকার শিপান শিপিং লাইন লিমিটেড, ৮৮ কোটি টাকা, ঢাকার সুপ্রিম জুট অ্যান্ড নিটেক্স লিমিটেড, ৮৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ফরচুন স্টিল, ৮৭ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের মোস্তফা অয়েল প্রোডাক্টস লিমিটেড, ৮৬ কোটি টাকা, মেসার্স হাবিবুল ইসলাম, ঢাকা, ৮৬ কোটি টাকা, মাবিয়া স্টিল কমপ্লেক্স লিমিটেড,চট্টগ্রাম, ৮৬ কোটি টাকা, ঢাকার পদ্মা অ্যাগ্রো ট্রেডার্স, ৮৬ কোটি টাকা, রাজশাহীর আমান ট্রেডিং করপোরেশন, ৮৫ কোটি টাকা, গাজীপুরের পলিমার নিটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ৮৫ কোটি টাকা, জামালপুরের এমারাল্ড অটো ব্রিকস লিমিটেড, ৮৫ কোটি টাকা, ঢাকার ম্যাজেস্টিকা হোল্ডিং লিমিটেড, ৮৫ কোটি টাকা, ঢাকার ওয়েফা এন্টারপ্রাইজ, ৮৪ কোটি টাকা, ঢাকার দেশবন্ধু সুগার মিলস লিমিটেড, ৮৪ কোটি টাকা, ঢাকার মনিকা ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল, ৮৩ কোটি টাকা, ঢাকার এসএ ট্রেডার্স, ঢাকা, ৮৩ কোটি টাকা, ঢাকার দ্যা অ্যারিস্টোক্রেট অ্যাগ্রো লিমিটেড, ৮৩ কোটি টাকা, ঢাকার ইউরোপা বেভারেজ অ্যান্ড ফুডস লিমিটেড, ৮৩ কোটি টাকা, ঢাকার ফ্যাশন ক্র্যাফ্ট নিটওয়্যার লিমিটেড, ৮৩ কোটি টাকা, গাজীপুরের অ্যাটলাস গ্রিনপ্যাক লিমিটেড, ৮৩ কোটি টাকা, ঢাকার এমারাল্ড স্পেশালাইজড কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেড, ৮৩ কোটি টাকা, খুলনার শাহনেওয়াজ জুট মিলস (প্রাইভেট)লিমিটেড, ৮২ কোটি টাকা, ঢাকার এমএএআর লিমিটেড, ৮২ কোটি টাকা, ঢাকার ড্রেস মি ফ্যাশন লিমিটেড, ৮২ কোটি টাকা,
চট্টগ্রামের মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স পয় ম্যানুফেক্চারিং প্ল্যান্ট লিমিটেড, ৮১ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের শাহিল ফ্যাশনস লিমিটেড, ৮১ কোটি টাকা, ঢাকার ফস্টার রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, ৮১ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ইমাম ট্রেডার্স, ৮১ কোটি টাকা, ঢাকার এসএমএএইচ লিমিটেড, ৮০ কোটি টাকা, ঢাকার গ্লোব জনকণ্ঠ শিল্প পরিবার লিমিটেড, ৮০ কোটি টাকা, ঢাকার ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ, ৮০ কোটি টাকা, ঢাকার এম-নূর সোয়েটার্স লিমিটেড, ৭৯ কোটি টাকা, ঢাকার খান সন্স টেক্সটাইল লিমিটেড, ৭৯ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ঝুমা এন্টারপ্রাইজ, ৭৯ কোটি টাকা, নরসিংদীর এন.এইচ.কে.ফেব্রিকস অ্যান্ড টেক্সটাইল, ৭৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের গ্রান্ডার শিপিং লাইন্স লিমিটেড, ৭৮ কোটি টাকা, ঢাকার এস.রিসোর্সেস শিপিং লাইন লিমিটেড, ৭৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের নর্থপোল বি.ডি লিমিটেড, ৭৮ কোটি টাকা, ঢাকার অ্যাভান্সড ডেভেলপমেন্ট টেকনোলজিস লিমিটেড, ৭৮ কোটি টাকা, ইউরোকারস হোল্ডিংস প্রাইভেট লিমিটেড, সিঙ্গাপুর, ৭৮ কোটি টাকা, ঢাকার এসএফজি শিপিং লাইন লিমিটেড,৭৭ কোটি টাকা, ঢাকার সোলারেন ফাউন্ডেশন,৭৭ কোটি টাকা, ঢাকার অ্যাটলাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, ৭৭ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এমএএফ নিউজপ্রিন্ট মিলস লিমিটেড, ৭৭ কোটি টাকা, ঢাকার এফএএস ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ৭৭ কোটি টাকা, ঢাকার ইনফরমেশন সল্যুশনস লিমিটেড, ৭৭ কোটি টাকা, ঢাকার বিশ্বাস টেক্সটাইল লিমিটেড, ৭৬ কোটি টাকা, গাজীপুরের গ্লোব ইনসেকটাইডস লিমিটেড,৭৬ কোটি টাকা, ঢাকার এশিয়ান ফুড ট্রেডিং অ্যান্ড কোম্পানি, ৭৬ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের শারিজা ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেড, ৭৬ কোটি টাকা, ঢাকার ওশান নিট বাংলাদেশ, ৭৬ কোটি টাকা, ঢাকার ব্রাদার্স এন্টারপ্রাইজ, ৭৬ কোটি টাকা, ঢাকার নাবিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ঢাকা, ৭৬ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের ঢাকা ডেনিম লিমিটেড, ৭৫ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এমআর শিপিং লাইন, ৭৫ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের এমএমএসবি টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ৭৫ কোটি টাকা, ঢাকার বিল্ডট্রেড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, ৭৫ কোটি টাকা, ঢাকার কবির এন্টারপ্রাইজ, ৭৫ কোটি টাকা, ফেনীর দেশ জুয়েলার্স, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার লোহজং ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার বাধন ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার ইনফ্রাটেক কনসট্রাকশন কোম্পানি, ৭৪ কোটি টাকা, গাজীপুরের প্রিটি সোয়েটার্স লিমিটেড, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার ওয়েলপ্যাক পলিমার্স লিমিটেড, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার ঐশী ইন্টারন্যাশনাল, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার বারিধারার ফস্টার ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার সুরমা স্টিল অ্যান্ড স্টিল ট্রেডিং কোম্পানি, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার ইব্রাহিম কম্পোসিট টেক্সটাইল মিলস লিমিডেট, ৭৪ কোটি টাকা, ঢাকার নর্থ সাউথ স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ৭৩ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের ইউসান নিট কম্পোজিট লিমিডেট, ৭৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের এহসান স্টিল রিরোলিং মিলস লিমিটেড, ৭৩ কোটি টাকা, ঢাকার ঢাকা অ্যালুমিনিয়াম ওয়ার্কস লিমিটেড, ৭৩ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের শাহাদাত এন্টারপ্রাইজ, ৭৩ কোটি টাকা, যশোরের এম.কে ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, ৭৩ কোটি টাকা, ঢাকার হল মার্ক স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ৭২ কোটি টাকা, ঢাকার অ্যাজাক্স জুট মিলস লিমিটেড, ৭২ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের শাহেদ শিপ ব্রেকিং, ৭২ কোটি টাকা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের রুম্মান অ্যান্ড ব্রাদার্স, ৭২ কোটি টাকা, ঢাকার রোজবার্গ রাইস মিলস লিমিটেড, ৭১ কোটি টাকা, ঢাকার এএসটি বেভারেজ লিমিটেড, ৭১ কোটি টাকা, নারায়ণগঞ্জের মিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড, ৭১ কোটি টাকা, রংপুর জুট মিলস, রংপুর, ৭১ কোটি টাকা, ঢাকার রোজবার্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ৭১ কোটি টাকা, ঢাকার সিপিএম কম্পোসিট নিট (প্রাইভেট) লিমিটেড, ৭০ কোটি টাকা, ঢাকার হানজালা টেক্সটাইল পার্ক লিমিটেড, ৭০ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ইস্টার্ন করপোরেশন, ৭০ কোটি টাকা, ঢাকার ফিনকলি অ্যাপারেলস লিমিটেড, ৭০ কোটি টাকা, যশোরের জয়েন্ট ট্রেডারর্স, ৭০ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের ন্যাশনাল আয়রন অ্যান্ড স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার ইকো ব্রিক লিমিটেড, ৬৯ কোটি টাকা, যশোরের তালুকদার প্লাস্টিক কোম্পানি লিমিটেড, ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার বিএনএস ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি, ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড, ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার টেকো প্লাস্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, গাজীপুর, ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার ওশিন স্পিনিং মিলস লি., ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার ক্লাসিক সাপ্লাইস লি. (ইউনিট-২), ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার সৈয়দ ট্রেডার্স, ৬৯ কোটি টাকা
২৯৮. গাজীপুরের উইসটেরিয়া টেক্সটাইলস লিমিটেড, ৬৯ কোটি টাকা, ঢাকার নোবেল কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ৬৮ কোটি টাকা, চট্টগ্রামের আলী এন্টারপ্রাইজ, ৬৮ কোটি টাকা।