মুজিব শতবর্ষে ইউনেস্কো পুরস্কার

2

প্যারিসে গত বৃহস্পতিবার ইউনেস্কোর সদর দফতরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম ‘ইউনেস্কো- বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমান ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ফর দ্য ক্রিয়েটিভ ইকোনমি’ পুরস্কার তুলে দেন উগান্ডার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এমওটিআইভির কর্মকর্তার হাতে। সৃজনশীল অর্থনীতিতে যুব উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে কাজ করে থাকে সংস্থাটি। কাম্পালায় অবস্থিত এমওটিআইভি একটি সমন্বিত সৃজনশীল স্টুডিও, যা সরঞ্জাম ও প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নে সহযোগিতায় উৎসাহিত করে থাকে যুব সম্প্রদায়কে। পুরস্কারের অর্থমূল্য সনদসহ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এ সময়ে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অঁদ্রে আজুলে উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন সময়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সদয় সমর্থনকে আমরা সবসময় বিনীতভাবে স্বীকার করি। এখন আমাদের সীমিত সামর্থ্য নিয়ে আমরা বিশ্ব সম্প্রদায়ের উন্নয়নের জন্য আর্থসামাজিক ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে অবদান রাখতে চাই। এই পুরস্কার বিশ্বমানবতা ও শান্তিতে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের প্রতি সর্বাধিক উপযুক্ত সম্মান।
জাতিসংঘের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞান বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো ২০২০সালে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ইন দ্য ফিল্ড অব ক্রিয়েটিভ ইকোনমি’ নামে একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ইউনেস্কোর ২১০তম বোর্ডের ভার্চুয়াল সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। প্রতিবছর বিশেষ করে সৃজনশীল অর্থনীতিতে অবদানের জন্য তরুণদের দেয়া হবে এই পুরস্কার। উল্লেখ্য, যেখানে সংস্কৃতিভিত্তিক অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মানব সমাজের বিকাশ পরিলক্ষিত হয়, তাই সৃজনশীল অর্থনীতি। প্রতি দুই বছর অন্তর দেয়া হবে এই পুরস্কার, যার অর্থমান ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০২১ সালে নবেম্বরে অনুষ্ঠেয় ইউনেস্কোর ৪১তম সাধারণ সভায় পুরস্কারটি দেয়া হলো প্রথমবারের মতো। উল্লেখ্য, ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন খ্যাতিমান ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে ২৩টি পুরস্কার দিয়ে থাকে। এই প্রথম বাংলাদেশের জাতির পিতার নামে পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে ২০১৭ সালে ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’, ১৯৯৯ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সম্মানিত করেছে বাংলাদেশকে। মুজিব শতবর্ষেও ইউনেস্কো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা কর্মসূচী নিয়েছে, যা গৌরব বয়ে এনেছে বাংলাদেশের জন্য।
প্যারিসে গত বৃহস্পতিবার ইউনেস্কোর সদর দফতরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম ‘ইউনেস্কো- বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমান ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ফর দ্য ক্রিয়েটিভ ইকোনমি’ পুরস্কার তুলে দেন উগান্ডার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এমওটিআইভির কর্মকর্তার হাতে। সৃজনশীল অর্থনীতিতে যুব উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে কাজ করে থাকে সংস্থাটি। কাম্পালায় অবস্থিত এমওটিআইভি একটি সমন্বিত সৃজনশীল স্টুডিও, যা সরঞ্জাম ও প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নে সহযোগিতায় উৎসাহিত করে থাকে যুব সম্প্রদায়কে। পুরস্কারের অর্থমূল্য সনদসহ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এ সময়ে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অঁদ্রে আজুলে উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন সময়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সদয় সমর্থনকে আমরা সবসময় বিনীতভাবে স্বীকার করি। এখন আমাদের সীমিত সামর্থ্য নিয়ে আমরা বিশ্ব সম্প্রদায়ের উন্নয়নের জন্য আর্থসামাজিক ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে অবদান রাখতে চাই। এই পুরস্কার বিশ্বমানবতা ও শান্তিতে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের প্রতি সর্বাধিক উপযুক্ত সম্মান।
জাতিসংঘের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞান বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো ২০২০সালে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ইন দ্য ফিল্ড অব ক্রিয়েটিভ ইকোনমি’ নামে একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ইউনেস্কোর ২১০তম বোর্ডের ভার্চুয়াল সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। প্রতিবছর বিশেষ করে সৃজনশীল অর্থনীতিতে অবদানের জন্য তরুণদের দেয়া হবে এই পুরস্কার। উল্লেখ্য, যেখানে সংস্কৃতিভিত্তিক অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মানব সমাজের বিকাশ পরিলক্ষিত হয়, তাই সৃজনশীল অর্থনীতি। প্রতি দুই বছর অন্তর দেয়া হবে এই পুরস্কার, যার অর্থমান ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০২১ সালে নবেম্বরে অনুষ্ঠেয় ইউনেস্কোর ৪১তম সাধারণ সভায় পুরস্কারটি দেয়া হলো প্রথমবারের মতো। উল্লেখ্য, ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন খ্যাতিমান ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে ২৩টি পুরস্কার দিয়ে থাকে। এই প্রথম বাংলাদেশের জাতির পিতার নামে পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে ২০১৭ সালে ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’, ১৯৯৯ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সম্মানিত করেছে বাংলাদেশকে। মুজিব শতবর্ষেও ইউনেস্কো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা কর্মসূচী নিয়েছে, যা গৌরব বয়ে এনেছে বাংলাদেশের জন্য।