ড. মুবিনসহ কর্মকর্তাদের প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শন ॥ মৌলভীবাজারে জালালাবাদ এসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ

31
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বরুতলা গ্রামে প্রস্তাবিত জালালাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি ড. এ কে আব্দুল মুবিন।

ঢাকাস্থ জালালাবাদ এসোসিয়েশন সিলেট বিভাগে একটি নতুন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি ড.এ.কে মুবিন’র নেতৃত্বে এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যসহ একটি প্রতিনিধি দল গত শুক্রবার মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বরুতলা গ্রামে প্রস্তাবিত জালালাবাদ বিশ^বিদ্যালয়ের স্থাপনের সম্ভাব্য স্থান এলাকা পরিদর্শন করছেন। ঢাকাস্থ জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সদস্য অধ্যাপিকা সালমা বেগম মুকুল, আতাউর রহমান আতা বিশ^দ্যিালয় স্থাপনের জন্য প্রায় ২কোটি টাকার মূল্যের প্রায় ৫০ বিঘা জমি জালালাবাদ এসোসিয়েশনকে দান করেন। প্রস্তাবিত জালালাবাদ বিশ^বিদ্যালয়ের দানকৃত ভূমি পরিদর্শন ও ভূমিদাতাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য শুক্রবার বিকেলে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি ড.এ.কে আব্দুল মুবিন-এর সভাপতিত্বে ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জগলুল পাশার পরিচালনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সৈয়দআব্দুল মুকতাদির, অতিরিক্ত সচিব ও এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি জালাল আহমদ, সহ-সভাপতি আব্দুল মজিদ চৌধুরী, জালালাবাদ ভবন ট্রাস্টের সেক্রেটারি ও এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব ও এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জগলুল পাশা, ট্রেজারার ইমাম মেহদী চৌধুরী এনাম, এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জসিম উদ্দিন আহমদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফাহিমা খানম চৌধুরী মনি, মহিলা সম্পাদিকা ব্যারিস্টার সৈয়দা সিমা করিম, কার্যনির্বাহী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মহিব উদ্দিন, আব্দুল মজিদ চৌধুরী মিন্টু, সেলিম চৌধুরী, দেলওয়ার হোসেন ও ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সাইকোলজি বিভাগের সাবেক প্রধান প্রফেসর আজিজুর রহমান, জালালাবাদ এসোসিয়েশন বাহরাইনের সভাপতি কয়েছ আহমদ, জালালাবাদ এসোসিয়েশন ইউকে সেক্রেটারী আমিনুল হক জিলু প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি ড.এ.কে মুবিন বলেন, সূর্যের আলো যেমন অন্ধকার দূর করে, শিক্ষার আলো ঠিক তেমনি মনের অন্ধকার দূর করে এবং একটি দেশকে উন্নতির দিকে নিয়ে যায়। একটি জনগোষ্ঠীকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে শিক্ষার আধুনিকায়ন ও উন্নত প্রযুক্তিধারা তৈরি করতে হবে। প্রাকৃতিক ও মনোরম পরিবেশের এ এলাকায় একটি অতুলনীয় শিক্ষা জোন” গড়ে তুলকে প্রচেষ্টা চালানো হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন এটি বাস্তবায়িত হলে জালাবাদ অঞ্চলসহ সারা দেশের মানুষের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। বিজ্ঞপ্তি