পূর্ব রেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে অনেক আলোকিত মানুষ তৈরী হয়েছে ——— ড. মোয়াজ্জম হুসেন

62

মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড সিলেটের কলেজ পরিদর্শক ড. সৈয়দ মোয়াজ্জম হুসেন বলেছেন, বিদ্যালয় সভ্যতার স্থান। এখন থেকে শিক্ষকদের মাধ্যমে জ্ঞানের ফুল ফোটানো হয়। পূর্ব রেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের এই বাতিঘর থেকে অনেক আলোকিত মানুষের আবির্ভাব হচ্ছে। যারা দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত। তিনি আরো বলেন, গোলাপগঞ্জ সহ সারাদেশে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি’র অক্লান্ত পরিশ্রমে শিক্ষার গুণগতমান দিন দিন বেড়েই চলেছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে।
তিনি গতকাল ১৬ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালে গোলাপগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়নের নিমাদলস্থ পূর্ব রেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ম প্রাক্তন ছাত্র-শিক্ষক পুনর্মিলনী উদযাপন পরিষদ আয়োজিত পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
পুনর্মিলনী উদযাপন পরিষদের সভাপতি নুরুল ইসলাম চৌধুরী মসলুর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক রিদওয়ান আল জালাল ও সহ অর্থ সম্পাদক রুহেল আহমদ মেম্বারের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে ‘স্মৃতির বন্ধন’ স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন পুনর্মিলনী উদযাপন পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা ও পূর্ব রেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুল মতিন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গোলাপগঞ্জ এমসি একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মনসুর আহমদ চৌধুরী, শিক্ষামন্ত্রীর বিশেষ সহকারী সৈয়দ মিছবাহ উদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির আহমদ মুসন, সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদ আহমদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন উদযাপন পরিষদের সহ সভাপতি মিজানুর রহমান বাবলু। স্মৃতি চারণ করে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাহিদা সিদ্দিকা, বিনা বেগম, শিল্পী বেগম, রুহেল আহমদ সহ অন্যান্যরা। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিশিষ্ট মুরব্বী মতিউর রহমান আমিন মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা মনর উদ্দিন, হাজী ললু মিয়া। উদযাপন পরিষদের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহবুবুর রহমানের পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সুচিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান, আব্দুল আলিম তুহিন, অর্থ সম্পাদক আতিকুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন, আপ্যায়ন সম্পাদক খলিলুর রহমান, স্বেচ্ছাসেবক জিলু মিয়া প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি