রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশের শত শত নিরিহ ছাত্রজনতা ও বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের গুম ও খুন করেছে। অসংখ্য বিচার বহিভর্‚ত হত্যাকাÐ এবং জুডিশিয়াল কিলিং করেছে। ক্ষমতাকে আঁকড়ে ধরে দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। সবশেষ ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। এখন ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র করছে, দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর চেষ্টা করছে। তাই খুনি হাসিনাকে অবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে, তার সকল দোসররদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। স্বৈরাচারের কোন দোসর যেন দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। গণখুনি হাসিনার বিচার এই মাটিতেই হবে ইনশাআল্লাহ।
বৃহস্পতিবার সকালে বিএনপি কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দক্ষিণ সুরমার চন্ড্রিপুল এলাকায় উপজেলা বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী শাহাব উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক কোহিনূর আহমেদের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- ফালাকুজ্জামান চৌধুরী জগলু, ইকবাল বাহার চৌধুরী, তাজরুল ইসলাম তাজুল, আব্দুল লতিফ খান, লোকমান আহমদ, মাহবুব আলম, মনিরুল ইসলাম তুরন, আসাদ উদ্দিন, আজমল আলী, শামছুর রহমান সুজা, ওলিউর রহমান অলি, আফতাব উদ্দিন, আলা উদ্দিন আলাই, গুলজার আলী, সুহেল ইবনে রাজা, জিলা মিয়া মেম্বার, আব্দুল মালেক মল্লিক, পাবেল রহমান, সাদেক আহমেদ, মকসুদুল করিম নুহেল, মুস্তাক আহমদ, সামিম আহমদ নাজির, ফয়সল আহমদ বাবলু, রাসেল আহমেদ, আনসার আহমদ মারনুছ, আফজল হোসেন মুন্না, দিলোয়ার হোসেন, আনোয়ারুল ইসলাম, আমিনুর রহমান সাজু, লুতফুর রহমান রাসেল আহমদ, রিফল আহমদ, আল আমিন ১, আব্দুল আমিন ২, নুরুল ইসলাম রুহুল, নুরুল আমিন, আব্দুল মুকিত মুকুল, মিজানুর রহমান, আবু সালেহ, ইয়াসিন আহমদ ফাহিম, রাজু আহমেদ প্রমুখ।