পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে ফুটবল খেলার প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যাচ্ছে ———— মোহাম্মদ আবু জাহিদ

56

দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু জাহিদ বলেছেন, গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় ফুটবল খেলা পুনরুদ্ধারে এ ধরনের টুর্ণামেন্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় বড় কোন মাঠ না থাকায় ফুটবল টুর্ণামেন্ট এখন মিনি টুর্ণামেন্টে পরিণত হচ্ছে। বিশেষ করে এ খেলার পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় খেলাধূলার প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যাচ্ছে। হাবিব হোসেন চেয়ারম্যান ৭ বছর যাবৎ নিজের অর্থায়নে এ টুর্ণামেন্ট চালিয়ে যাওয়ায় এ খেলাটি জনপ্রিয় টুর্ণামেন্টে পরিণত হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে সিলেট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট মাঠে ৭ম হাবিব হোসেন ফুটবল টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। টুর্ণামেন্টের সভাপতি, সিলেট জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক হাজী মফিজুর রহমান তিতন মিয়ার সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সম্পাদক লায়েক আহমদ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন টুর্ণামেন্টের প্রবর্তক ২নং বরইকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাবিব হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের অধক্ষ সুশান্ত কুমার বসু, সিলেট জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হালিম সুনু মিয়া, টুর্ণামেন্টের সহ-সভাপতি হাজী পাখি মিয়া, রিয়াজ উদ্দিন রানা, শায়েস্তা মিয়া, হাজী দৌলা মিয়া, কোষাধ্যক্ষ বিশিষ্ট ক্রীড়ানুরাগী হাজী আব্দুস সাত্তার, টুর্ণামেন্টের ব্যাবস্থাপক রুম্মান হোসেন ও রাহাত হোসেন, নিয়ম-শৃঙ্খলা কমিটির আহবায়ক রেজওয়ান আহমদ চৌধুরী, দুলাল আহমদ, রুহেল আহমদ, ইকবাল কামাল, কে.এম লিটন, কামাল আহমদ, আতিকুর রহমান, টুর্নামেন্ট কমিটির সদস্য ফখরুল ইসলাম তালুকদার, তাজরুল ইসলাম তিতুল, শাহাব উদ্দিন, রিয়াজ উদ্দিন হেলাল, হাজী শরীফ আহমদ, শহীদুল ইসলাম প্রমুখ।
খেলায় রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন টুর্ণামেন্টের সাধারণ সম্পাদক আক্কাস মিয়া আক্কাই, সহকারী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস, হাসানুজ্জামান মিলন। ধারাভাষ্যে ছিলেন সিলেট জেলা ধারাভাষ্য সংস্থার সেক্রেটারী কামরান হোসেন, সহ-সভাপতি আব্দুল আহাদ, সদস্য আশরাফুল ইসলাম জেকী।
উদ্বোধনী ম্যাচে ধরাধরপুর স্পোর্টিং ক্লাব বনাম ঐশী লক্ষ্মীপাশা মধ্যে খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলায় ট্রাইবেকারে ঐশী লক্ষ্মীপাশা দল বিজয়ী হয়। বিজ্ঞপ্তি