দুদক সংবাদে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা

70

দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নাসির উদ্দিন এডভোকেট, সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ মকসুদ হোসেন এক বিবৃতিতে সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অনিয়ম-দুর্নীতি চিহ্নিত করার দায়িত্বে নিয়োজিত সাংবিধানিক সংস্থা মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিএজি মাসুদ আহমদ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিশেষ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ৬ হাজার  ১৯৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা অনিয়ম দুর্নীতির কিছু চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেছেন। যার মধ্য দিয়ে দেশে সুশাসনের সূচনীয় চিত্র ফুটে উঠেছে। গণমাধ্যমে প্রকাশ পায় মাদকদ্রব্যের সদ্য বিদায়ী শেখ আতায়ার বদলী ও বাণিজ্য করে অস্বাভাবিক সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। এলজিইডি আমবেলা প্রজেক্টের তত্ত্বাবধায়ক শহীদুর রহমান ঘুষ দুর্নীতির অভিযোগ, শাহজালাল ব্যাংকের ৫০ কোটি টাকা ভাড়া খাটলো দুদক। সংবাদে গভীর  উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা প্রকাশ করে বলেন, সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বছরের পর বছর যে অনিয়ম করে যাচ্ছে, নিরীক্ষায় সেসব অনিয়ম ধরা পড়েছে। কিন্তু কোন প্রতিকার হচ্ছে না। সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দায়িত্বশীল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় তথ্য দেয় না- এ অভিযোগ আরো গুরুতর। প্রতি বছর বিপুল অর্থ অনাদায়ী থেকে যায়। যদি অনাদায়ী রাখার সুযোগ অব্যাহত থাকে, তাহলে সিএজি কার্যালয়ের নিরীক্ষা ও অনিয়ম দুর্নীতির চিহ্নিতকরণের কি অর্থ থাকে। অবিলম্বে সিএজি কার্যালয়ের সুপারিশ বাস্তবায়ন করতঃ গণমাধ্যমে প্রকাশিত এই সংবাদগুলোর আশু তদন্ত ও কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবী জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, দুদকের আজ  যদি স্বাধীন ক্ষমতা থাকতো তাহলে এই দুর্নীতি ও অনিয়মের ঘটনাগুলি সহনীয় পর্যায়ে আসতো। বিজ্ঞপ্তি