সমন্বিত প্রয়াসে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে – অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব

7

বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব বলেছেন, সবাই চায় খাদ্য নিরাপদ হোক। এজন্য উৎপাদন থেকে শুরু করে ভোক্তা পর্যন্ত সকল পর্যায়ের অংশীজনদের সম্পৃক্ত করতে হবে। সমন্বিত প্রয়াসে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে এবং টঝঅওউ, ঋববফ ঃযব ঋঁঃঁৎব ইধহমষধফবংয চড়ষরপু খওঘক ধমৎরপঁষঃঁৎব ঢ়ড়ষরপু অপঃরারঃু ও বিসেফ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় নগরীর একটি হোটেলে বৃহস্পতিবার সিলেটে বিভাগীয় পর্যায়ে ‘জাতীয় নিরাপদ খাদ্য নীতি’ প্রণয়ন বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার সৈয়দ সারফরাজ হোসেনের পরিচালনায় কর্মশালায় জাতীয় নিরাপদ খাদ্য নীতি বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করেন ঋববফ ঃযব ঋঁঃঁৎব ইধহমষধফবংয চড়ষরপু খওঘক ধমৎরপঁষঃঁৎব ঢ়ড়ষরপু অপঃরারঃু -এর জৈষ্ঠ ব্যবস্থাপক খালেদা খানম। বিসেফ ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আতাউর রহমান মিল্টন প্রস্তাবিত খসড়া জাতীয় নিরাপদ খাদ্য নীতি বিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
খাদ্যে ভেজাল সনাক্তকরণের জন্য আট বিভাগে আটটি মোবাইল ল্যাবরেটরি ভ্যান দুধ, মধু ও বিভিন্ন ধরনের মসলায় ভেজালসহ ৩১ ধরনের পরীক্ষা করছে উল্লেখ করে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য বলেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে একাধিক সংস্থা কাজ করলেও তাদের সমন্বয়ে ঘাটতি রয়েছে। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে আন্তঃসংস্থা সমন্বয় জরুরি। এ কর্মশালার মাধ্যমে উৎপাদক, বাজারজাতকারী, সুধী সমাজ ও ভোক্তা স্তরের মতামতের ভিত্তিতে একটি ‘জাতীয় নিরাপদ খাদ্য নীতি’ প্রণয়ন করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিভাগীয় পর্যায়ে ‘জাতীয় নিরাপদ খাদ্য নীতি’ প্রণয়ন বিষয়ক কর্মশালায় সরকারি কর্মকর্তা, উৎপাদক, বেসরকারি উন্নয়ন সহযোগী ও সুধী সমাজের প্রতিনিধি, শিক্ষক, গবেষকবৃন্দ ছয়টি দলে বিভক্ত হয়ে নির্দিষ্ট প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে সুপারিশমালা প্রণয়ন করেন। বিজ্ঞপ্তি