গোলাপগঞ্জে নদী থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

10

গোলাপগঞ্জ সংবাদদাতা

সিলেটের গোলাপগঞ্জের কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে গিয়ে নিখোঁজ দিরেশ দাস (৭০) নামে এক বৃদ্ধের লাশ প্রায় ৩৬ ঘন্টা পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে উপজেলার বাদেপাশা ইউনিয়নের বাগলা ছয়ঘড়ি গ্রামের পাশে কুশিয়ারা নদীতে তলিয়ে যাওয়া স্থান থেকে ওই বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করা হয়। দিরেশ দাস উপজেলার বাদেপাশা ইউনিয়নের বাগলা ছয়ঘড়ি গ্রামের মৃত রমেশ দাসের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুশিয়ারা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই শেখর চক্রবর্তী।
জানা যায়, নিখোঁজ হওয়ার ৩৬ ঘণ্টা পর মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে তলিয়ে যাওয়া স্থানে বৃদ্ধের ভাসমান লাশ দেখতে পান তার স্বজনরা। এরপর পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।
উল্লেখ্য, গত ৯ এপ্রিল বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঘাস পরিষ্কার করতে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে উপজেলার বাদেপাশা ইউনিয়নের বাগলা ছয়ঘড়ি গ্রামের পাশে কুশিয়ারা নদীতে যান দিরেশ দাস। ঘাস পরিষ্কার শেষে নদীতে গোসল করার সময় হঠাৎ অসুস্থতা বোধ করেন তিনি। এরপর তিনি নদীতে তলিয়ে যান। স্ত্রী চেষ্টা করেও তাকে রক্ষা করতে পারেননি। পরবর্তীতে তার স্ত্রী বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে খবর দিলে তারা এসে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বৃদ্ধের সন্ধান পাননি। খবর পেয়ে কুশিয়ারা পুলিশ ফাঁড়ির একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। গোলাপগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হলেও তাদের ডুবুরি দল না থাকায় তারা ঘটনাস্থলে যায়নি। এরপর রাত ৯টার দিকে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরদিন সোমবার সকাল ৮টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত টানা ৩ ঘণ্টা তলিয়ে যাওয়া স্থানে উদ্ধার কার্যক্রম চালায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। তবে নিখোঁজ বৃদ্ধের খোঁজ না পেয়ে উদ্ধার কার্যক্রম সমাপ্ত করে চলে যায় তারা। থেকে ওই বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করা হয়। দিরেশ দাস উপজেলার বাদেপাশা ইউনিয়নের বাগলা ছয়ঘড়ি গ্রামের মৃত রমেশ দাসের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুশিয়ারা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই শেখর চক্রবর্তী।
জানা যায়, নিখোঁজ হওয়ার ৩৬ ঘণ্টা পর মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে তলিয়ে যাওয়া স্থানে বৃদ্ধের ভাসমান লাশ দেখতে পান তার স্বজনরা। এরপর পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।
উল্লেখ্য, গত ৯ এপ্রিল বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঘাস পরিষ্কার করতে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে উপজেলার বাদেপাশা ইউনিয়নের বাগলা ছয়ঘড়ি গ্রামের পাশে কুশিয়ারা নদীতে যান দিরেশ দাস। ঘাস পরিষ্কার শেষে নদীতে গোসল করার সময় হঠাৎ অসুস্থতা বোধ করেন তিনি। এরপর তিনি নদীতে তলিয়ে যান। স্ত্রী চেষ্টা করেও তাকে রক্ষা করতে পারেননি। পরবর্তীতে তার স্ত্রী বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে খবর দিলে তারা এসে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বৃদ্ধের সন্ধান পাননি। খবর পেয়ে কুশিয়ারা পুলিশ ফাঁড়ির একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। গোলাপগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হলেও তাদের ডুবুরি দল না থাকায় তারা ঘটনাস্থলে যায়নি। এরপর রাত ৯টার দিকে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরদিন সোমবার সকাল ৮টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত টানা ৩ ঘণ্টা তলিয়ে যাওয়া স্থানে উদ্ধার কার্যক্রম চালায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। তবে নিখোঁজ বৃদ্ধের খোঁজ না পেয়ে উদ্ধার কার্যক্রম সমাপ্ত করে চলে যায় তারা। )