৩৫ রানেই শেষ মিসবাহ-আকমলরা

32

ক্রীড়াঙ্গন রিপোর্ট :
হতে পারে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ম্যাচ। কিন্তু যে দলে মিসবাহ উল হক-আকমলের মতো জাতীয় দলে খেলা ক্রিকেটার খেলেন সেই দল যখন মাত্র ৩৫ রানে অল আউট হয়ে যায়, তখন প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক!
পাকিস্তানের প্রথমশ্রেনীর লিগ কায়েদ-ই-আজম ট্রফির শেষ ছয় মৌসুমের পাঁচবারই শিরোপা উঠেছে নর্দান গ্যাস পাইপলাইন্স লিমিটেডের ঘরে। চলতি মৌসুমে প্রথম পাঁচ ম্যাচের মধ্যে চারটিতেই জয় পায় দলটি। একটিতে আছে ড্র। পুল ‘এ’তে দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের চেয়ে ১৫ পয়েণ্টে এগিয়ে শীর্ষে আছে তারা। সেই দলই কিনা নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচে অলআউট হয় মাত্র ৩৫ রানে!
দলে আছে জাতীয় দলের হয়ে টেস্ট খেলা মিসবাহ ও আদনান আকমল ছাড়াও তৌফিক উমর ও বিলওয়াল ভাট্টির মতো ক্রিকেটার।
ম্যাচে দলের অধিনায়ক মিসবাহ ডাক মারেন। শূন্য রানে ফেরেন ওপেনার তৌফিকও। আরেক ওপেনার ইমরান বাটও রানের খাতা খুলতে পারেননি। পুরো দলের মধ্যে দুই অঙ্কে যেতে পেরেছেন কেবল বিলওয়াল (১৫)। আদনান করেন তিন রান।
দলের হয়ে ব্যাট হাতে সবচেয়ে বেশি সময় উইকেটে থাকতে পারেন কেবল আলী ওয়াকাস। তিনি সর্বোচ্চ ৩৫ বল খেলে ৯ রান করেন। ১১ জনের পাঁচজনই শূন্যরানে ফেরেন। এমনকি অপরাজিত থাকা আসাদ আলীও খুলতে পারেননি রানের খাতা।
শুক্রবার (১২ অক্টোবর) মিসবাহর দলকে একাই গুঁড়িয়ে দেন হাবীব ব্যাংক লিমিটেডের হয়ে খেলা জুনাইদ খান। ২৮ বছর বয়সী এই বাঁহাতি পেসার ১৭ রানে ৭ উইকেট তুলে নেন। যা তার প্রথম শ্রেণীর ক্যারিয়ার সেরা পারফরম্যান্স। এছাড়া খুররম শেহজাদ ২টি ও উমর গুল নেন একটি উইকেট।