আন্দোলন, সংগ্রাম ও সাফল্যের দীর্ঘ পথ চলার মধ্য দিয়ে জাতীয় পার্টির ভ্যানগার্ড বলে পরিচিত জাতীয় যুব সংহতি ৩২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে পালিত হল। সিলেট জেলা জাতীয় যুব সংহতি কর্মসূচীর মধ্যে ছিল সকাল ১০টায় পার্টির অস্থায়ী কার্যালয়ে জাতীয় এবং দলীয় পতাকা উত্তোলন। দুপুর ১২টায় জেলা যুব সংহতির বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতে কেক কাটা হয়। বিকাল ৩টায় পার্টির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিলেট জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাবেক সদস্য সচিব আব্দুস শহীদ লশকর বশীর বলেন, দেশের যুব সমাজকে সুস্থ ধারার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠ সংস্কারক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১৯৮৩ সালের ২ এপ্রিল জাতীয় যুব সংহতি প্রতিষ্ঠা করেন। কিন্তু পল্লীবন্ধু শাসন আমলের পরবর্তী দীর্ঘ ২৪ বছর অতিক্রম হলেও কিছু অসাধু রাজনীতিবিদদের হীন চরিত্রের কারণে যুব সমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। শুধু ক্ষমতায় যাওয়া ও ঠিকে থাকার জন্য যুব সমাজকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি আরোও বলেন, বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রায় ৫ কোটি বেকার যুবকের কর্মসংস্থান করতে হবে। জাতীয় যুব সংহতির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও সিলেট জেলা সভাপতি আলতাফুর রহমান আলতাফ এর সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা সাধারণ সম্পাদক মরতুজা আহমদ চৌধুরীর পরিচালনায় আরোও বক্তব্য রাখেন সাবেক যুব নেতা ইকবাল হোসেন, জেলা যুব সংহতির সহ-সভাপতি ফয়ছল উদ্দিন, মিজানুর রহমান মোগল, আবুল কাশেম সেবুল, আমিন উদ্দিন, এনাম আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আশিক মিয়া, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন আহমদ, প্রচার সম্পাদক হোসেন আহমদ, ফয়জুর রহমান গেদুল, অর্থ সম্পাদক জালাল আহমদ জালাল, যুব নেতা মুহিবুর রহমান মুহি, রিয়াদ উদ্দিন, আবুল হোসেন চৌধুরী, সুহিন আহমদ চৌধুরী, সাহাব উদ্দিন, শিপন আহমদ, হেলাল আহমদ, আব্দুস শহীদ, কামাল মিয়া, জুনুর মিয়া, লাল মিয়া, সাহেদ আহমদ, আব্দুর রহিম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি