প্রাথমিক সমাপনীতে সিলেট বিভাগে প্রথম দিন ॥ অনুপস্থিত ১১ হাজার ৭শ’ শিক্ষার্থী

31

kisori mohon ---23-11-14--1স্টাফ রিপোর্টার :
সিলেট বিভাগে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষার প্রথম দিনে ৪ জেলায় ১১ হাজার ৭শ’ ১৩ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে প্রাথমিকে ৯ হাজার ৬শ’ ২৭ জন এবং ইবতেদায়ীতে ২ হাজার ৮৬ জন।
বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিকে সিলেট জেলায় ৬৯ হাজার ৪শ’ ৭১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ৬৫ হাজার ৯শ’ ৯৩ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিল ২ হাজার ৯৫২ জন। সুনামগঞ্জ জেলায় ৪৯ হাজার ১শ’ ৯২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ৪৬ হাজার ৩শ’ ৭১ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিল ২ হাজার ৮২১ জন। হবিগঞ্জ জেলায় ৪৩ হাজার ৮শ’ ৪২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ৪১ হাজার ৪শ’০৬ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিল ২ হাজার ৪৩৬ জন। মৌলভীবাজার জেলায় ৩৯ হাজার ৯শ’ ৬৯জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ৩৮ হাজার ৫শ’ ৪১ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিল ১ হাজার ৪১৮ জন। অন্যদিকে ইবতেদায়ীতে সিলেট জেলায় ৭ হাজার ৪শ’ ৭১জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ৬ হাজার ৯শ’ ৯৬ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিল ৭শ’ ৭৫ জন। সুনামগঞ্জ জেলায় ৪ হাজার ৪শ’ ৫৩জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ৩ হাজার ৮শ’ ৯৬ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিলো ৫শ’ ৫৭ জন। হবিগঞ্জ জেলায় ২ হাজার ৯শ’ ৩৬জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ২ হাজার ৪শ’ ৫৯ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিল ৪শ’ ৭৭ জন। মৌলভীবাজার জেলায় ৩ হাজার ২শ’ ৬৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ২ হাজার ৯শ’ ৮৯ জন। এ জেলায় অনুপস্থিত ছিল ২শ’ ৭৭ জন।
সিলেট বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা উপ-পরিচালক তাহমিনা খানম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গতকাল রবিবার সকাল ১১টা থেকে বিভাগের সবকটি (৫৭৮টি) কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরু হয়ে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে দুপুর দেড়টায় শেষ হয়েছে। তবে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় দেওয়া হয়।
এবারের পরীক্ষায় সিলেটে বিভাগের চার জেলার ৩ লাখ ১০ হাজার ৫৭২ জন পরিক্ষার্থী নিবন্ধন করে। এর মধ্যে প্রাথমিকে ২ লাখ ২ হাজার ৪৭৬ জন এবং ইবতেদায়ীতে ১ লাখ ৮ হাজার ৯৬ জন পরীক্ষার্থী রয়েছে।
ফেঞ্চুগঞ্জ থেকে সংবাদদাতা জানিয়েছেন : ফেঞ্চুগঞ্জ উজেলার ৬টি কেন্দ্রে জেএসডি পরীক্ষার ১ম দিন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সর্বমোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০৬১ জন। ৯৪৪ বালক এবং ১১৭১ জন বালিকা। তন্মমধ্যে ২৯ জন বালক ও ১১ জন বালিকা অনুপস্থিত রয়েছেন। মোট ৬টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১ম দিন বিভিন্ন হল পরিদর্শন করেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ শফিক উদ্দিন এবং ভিজিলেন টিমের সদস্য ফেঞ্চুগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি জিয়া খালেদ।
এদিকে এবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৩ টি কেন্দ্রে। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪০৬ জন। তন্মমধ্যে বালক ২১২ জন এবং বালিকা ১৯৪ জন। অনুপস্থিত ২৪ বালক  এবং ১১ জন বালিকা।
জকিগঞ্জ থেকে সংবাদদাতা জানিয়েছেন : জকিগঞ্জে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় গতকাল প্রথম প্রথম দিনে ৩শ ৫৯ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। জকিগঞ্জর বিভিন্ন স্কুল থেকে এবারের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় মোট ১৩টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৭শ ৪জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়ার কথা থাকলেও প্রথম দিনে উপস্থিত ছিলেন ৫ হাজার ৪শ ৪৫ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ২শ ৫৯ জন। এছাড়া ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২টি কেন্দ্রে ৮শ ৪২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়ার কথা থাকলেও প্রথম দিনে উপস্থিত ছিলেন ৭শ ৪২ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ১শ জন। সকাল ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই পরীক্ষা শেষ হয় বেলা ১টা ৩০ মিনিটে। উপজেলার ১৫টি কেন্দ্রে অত্যান্ত শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম খান জানিয়েছেন।
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা পরিদর্শনে আটগ্রাম লুৎফুর রহমান স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে যান কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এম.এ.রশীদ বাহাদুর, সাপ্তাহিক জকিগঞ্জ সংবাদের প্রধান সম্পাদক রহমত আলী হেলালী, সামাজসেবী জুলকারনাইন লস্কর, ইউপি সদস্য রাতুল বিশ্বাস প্রমূখ। এ সময় সেখানে উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা নুরুজ্জামান ও লুৎফুর রহমান স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মাজেদ আহমদ চঞ্চলসহ পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গোয়াইনঘাট থেকে সংবাদদাতা জানিয়েছেন : গোয়াইনঘাটে সারা দেশের ন্যায়  প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার মোট ১৭টি কেন্দ্রে প্রাথমিক সমাপনীতে ৬ হাজার ১শত ৪৭জন ও ইবতেদায়ি সমাপনীতে ৩শত ২৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করার কথা থাকলেও সবকটি কেন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী পরীক্ষার প্রথম দিনে প্রাথমিক সমাপনীতে ৪শত ৮৫জন ও ইবতেদায়ি সমাপনীতে অনুপস্থিত ছিল ৫২ জন শিক্ষার্থী। এদিকে পরীক্ষার প্রথমদিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহম্মদ আজিজুল ইসলাম পুকাশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং শিক্ষা অফিসার সৈয়দ আহমেদ গোয়ইনঘাট মডেল  উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের বলেন উপজেলার সকল কেন্দ্রেই শান্তিপূর্ণ ভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠত হচ্ছে। শিশুরা আনন্দ মুখর পরিবেশে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেছে। শিশুদের মধ্যে পরীক্ষাভীতি বন্ধে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা শিক্ষা অফিসের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এম এম ইলিয়াছ আলী, দক্ষিণ থেকে জানিয়েছেন : সারা দেশের ন্যায় দক্ষিণ উপজেলায় প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী পরীক্ষা রবিবার সকাল ১১টা থেকে মোট ১৬টি কেন্দ্র একযোগে পরীক্ষা শুরু হলে প্রথমদিনেই প্রাথমিক সমাপনীতে ৩৪৭, ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ৩৯ জন ছাত্র ছাত্রী অনুপস্থিত থাকে। এর মধ্যে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ছাত্র ১৫৪ জন ও ছাত্রী ১৯৩ জন অনুপস্থিত হয়।
দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার ১৬টি কেন্দ্রে মোট প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৯৬৭ জন, এর মধ্যে ছাত্র ২০৫৫ জন ও ছাত্রী ২৯১২ জন ছাত্র ছাত্রী অংশগ্রহণ করার কথা থাকলেও প্রথম দিনেই ৩৪৭ জন পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকে। অনুপস্থিতের তালিকায় ছাত্র ১৫৪ জন ও ছাত্রী ১৯৩ জন অনুপস্থিত হয়।
এদিকে উপজেলায় ইবতেদায় পরীক্ষার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২৯ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১১৩ জন ও ছাত্রী ১১৬ জন অংশগ্রহণ করার কথা থাকলেও অনুপস্থিত থাকে ৩৯ জন। অনুপস্থিতের তালিকায় ইবতেদায়ী পরীক্ষায় ছাত্র সংখ্যা ২৮ ও ছাত্রী সংখ্যা ১১ জন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ডিকেসিআর সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৭৩ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১২৬ জন ও ছাত্রী ১৪৭ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৫ জন ও ছাত্রী ৭ জন। সাঁতগাঁও জীবদাড়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৫৮ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১০৩ জন ও ছাত্রী ১৫৫ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ১১ জন ও ছাত্রী ১১ জন। শিমুলবাক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১১৫ জন, এর মধ্যে ছাত্র ৪৭ জন ও ছাত্রী ৬৮ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ১ জন ও ছাত্রী ৫ জন। গনিনগর ষোলগ্রাম (জিএস) উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬২৩ জন, এর মধ্যে ছাত্র ২৪৩ জন ও ছাত্রী ৩৮০ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৪১ জন ও ছাত্রী ৩৭ জন। টাইলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৮৩ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১০৮ জন ও ছাত্রী ১৭৫ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ১০ জন ও ছাত্রী ২৫ জন্য। জেবিবি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩৩ জন, এর মধ্যে ছাত্র ৪২ জন ও ছাত্রী ৯১ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৬ জন ও ছাত্রী ৯ জন। বীরগাঁও ইমদাদুল হক উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭৬ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৩৯ জন ও ছাত্রী ২৩৭ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৫ জন ও ছাত্রী ১১ জন। নোয়াখালী সপ্তগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬৯ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৪২ জন ও ছাত্রী ২২৭ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ১০ জন ও ছাত্রী ১৫ জন। জয়কলস উজানীগাঁও রশিদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩৫ জন, এর মধ্যে ছাত্র ৫২ জন ও ছাত্রী ৮৩ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৩ জন ও ছাত্রী ২ জন। ডুংরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫৬ জন, এর মধ্যে ছাত্র ৬২ জন ও ছাত্রী ৯৪ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ২ জন ও ছাত্রী ৪ জন। হাজী আক্রম আলী দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৭৫ জন, এর মধ্যে ছাত্র ৬৪ জন ও ছাত্রী ১১১ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৮ জন ও ছাত্রী ৪ জন। পাগলা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭২৭ জন, এর মধ্যে ছাত্র ৩২১ জন ও ছাত্রী ৪০৬ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ২৭ জন ও ছাত্রী ২৩ জন। পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৯২ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৩২ জন ও ছাত্রী ১৬০ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৫ জন ও ছাত্রী ১২ জন। পূর্ব পাগলা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪০২ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৯৩ জন ও ছাত্রী ২০৯ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ১১ জন ও ছাত্রী ১১ জন। আব্দুর রশিদ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪২৪ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৮০ জন ও ছাত্রী ২৪৪ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৫ জন ও ছাত্রী ১২ জন। আমরিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২৬ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১০১ জন ও ছাত্রী ১২৫ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৪ জন ও ছাত্রী ৫ জন।
এদিকে ইবতেদায়ী পরীক্ষায় হাজী আক্রম আলী সিনিয়র মাদ্রাসায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৩ জন, এর মধ্যে ছাত্র ২৭ জন ও ছাত্রী ২৬ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ১২ জন ও ছাত্রী ৭ জন। বীরগাঁও ইমদাদুল হক উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৩ জন ও ছাত্রী ১২ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৪ জন ও ছাত্রী ১ জন। পূর্ব পাগলা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৭ জন ও ছাত্রী ১৫ জন। অনুপস্থিত থাকে শুধু মাত্র ছাত্র ৩ জন। আব্দুর রশিদ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৮ জন, এর মধ্যে ছাত্র ৩৮ জন ও ছাত্রী ৩০ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৬ জন ও ছাত্রী ২ জন। আমরিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১ জন, এর মধ্যে ছাত্র ১৮ জন ও ছাত্রী ৩৩ জন। অনুপস্থিত থাকে ছাত্র ৩ জন ও ছাত্রী ১ জন।
এ ব্যাপারে দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার পরিমল চন্দ্র সিংহ এ প্রতিবেদককে বলেন, সারা দেশের ন্যায় এ উপজেলায় সকাল ১১টা থেকে প্রাথমিক সমাপনী ও ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষা প্রথম দিনে সুন্দর ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি। আশা করি আগামী পরীক্ষা গুলো আরও সুন্দর ভাবে অনুষ্ঠিত হবে।