সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সাবেক প্রশাসক আসাদ উদ্দিন আহমদ বলেছেন, সৎ ও হালাল ব্যবসা উন্নতির মুল চাবিকাটি। একটি রাষ্ট্রকে অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে নিতে ব্যবসা-বান্ধবের কোন বিকল্প নেই। তাই সিলেটের অন্যতম বৃহত্তম হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ীরা সৎ, নিষ্ঠাবান হয়ে বিক্রেতাদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলে ব্যবসা পরিচালনা করলে অনেকটা এগিয়ে যাবেন। মার্কেটের সার্বিক উন্নয়নে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সকল ব্যবসায়ীকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
সোমবার (৮ মার্চ) রাতে নগরীর লালদীঘিরপার নতুন হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
লালদীঘিরপার নতুন হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মাজহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও ব্যবসায়ী বদরুল আলম মজনু ও মো. শাহজাহান চৌধুরীর যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুনিম, লালদীঘিরপার নতুন হকার্স মার্কেট বি-ব্লক ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক মাওলানা নজরুল ইসলাম খান।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায়ী সমিতির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হাজী আনোয়ার হোসেন, মাওলানা আজহারুল ইসলাম চৌধুরী, আশিকুর রহমান, এম. বেলাল আহমদ চৌধুরী, তরিকুল ইসলাম চৌধুরী মুবিন প্রমুখ।
উক্ত সভার বিশেষ অতিথি ১৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুনিম মার্কেটের সংবিধান উপস্থাপনা করেন। সভায় উপস্থিত সকল ব্যবসায়ী সদস্যবৃন্দ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তা সমর্থন করেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে উক্ত গঠনতন্ত্র অনুমোদিত হয়। সভায় ১৫ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি গঠন করা হয়। তারা হলেন, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আসাদ উদ্দিন আহমদ, কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুনিম, হাজী আনোয়ার হোসেন, কামাল উদ্দিন, মাওলানা বদরুল ইসলাম খান, মাওলানা আজহারুল ইসলাম চৌধুরী, আশিকুর রহমান, আওলাদ হোসেন, মাওলানা নাজমুল হুদা, কবির আহমদ, মোহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী, আবু মুসা, আব্দুল আউয়াল জসিম, মো. সাহেদ আহমদ, এম. বেলাল আহমদ চৌধুরী। উপদেষ্টাগণের মধ্যে থেকে ৭ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন অনুমোদন দেওয়া হয়। নির্বাচন কমিশনারগণ হলেন, হাজী আনোয়ার হোসেন, কবির আহমদ, আওলাদ হোসেন, মো. শাহাজাহান আহমদ চৌধুরী, আবু মুসা, এম. বেলাল উদ্দিন আহমদ চৌধুরী ও মাওলানা আজহারুল ইসলাম চৌধুরী। এছাড়াও উভয় কমিটি প্রতিবেদন পেশ করেন বদরুল আলম মজনু ও মো. শাহজাহান চৌধুরী। বিজ্ঞপ্তি