স্পোর্টস ডেস্ক :
২০১৭ সালের পর এবার প্রথম বাংলাদেশে আসছে অস্ট্রেলিয়া। এই বছর নির্ধারিত সময়ে আসবে ইংল্যান্ড। কিউইদেরও মাঠে আনার আলাপ চলছে। তবে মূল উপলক্ষ্য থাকবে ভারতে অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর বড় দলগুলোর সঙ্গে আগে টেস্ট, ওয়ানডে কিংবা টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে পারলে দিনশেষে লাভবান হবে বাংলাদেশও।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঘরের মাঠে দুইটি টেস্ট এবং দুইটি টি-টোয়েন্টি খেলার কথা ছিলো বাংলাদেশের। তবে মাঝে কিছুটা সময় পাওয়ায় সেখানে নতুন করে একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ যোগ করে তিন ম্যাচ সিরিজে পরিণত করা হয়েছে। অন্যদিকে আইসিসি ওয়ানডে চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচ খেলতে এই বছরই আসবে ইংল্যান্ড। তিনটি ওয়ানডে এবং তিনটি টি-টোয়েন্টিতে তারা স্বাগতিকদের বিপক্ষে মাঠে নামবে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠের সিরিজের ম্যাচের ধরণ এবং সংখ্যা এখনও নির্ধারিত হয়নি।
সবকিছুই আগামী অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাওয়া আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পরিকল্পনা করা হয়েছে। চলতি বছরের অক্টোবরেই ভারতে আয়োজিত হবে এই বিশ্বকাপ। ভারতের মাটি এবং আবহাওয়া বুঝতে পারার জন্য বাংলাদেশের চেয়ে ভালো বিকল্প নেই কোনো দলের কাছে।
অবশ্য বাতিল হয়ে যাওয়া ম্যাচগুলোর ক্ষেত্রে দুইটি দলকেই একটা নির্দিষ্ট সময় বের করতে হয়। সেই হিসেবে এপ্রিলে শুধু শ্রীলঙ্কা ফাঁকা আছে। আগামী মাসে নিউজিল্যান্ড সফরে যাবে বাংলাদেশ। এরপর বলা চলে বেশ ব্যস্ত সময় কাটাবে টাইগাররা। তবে অনুশীলনে ঘাম ঝরানোর ফলাফল মাঠেও আশানুরূপ হলে তা বেশ ভালোই হবে ভক্তদের জন্য।