সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কামরুল হুদা জায়গীরদার বলেছেন, ফ্যাসিস্ট সরকার আদর্শিক মোকাবেলায় ব্যর্থ হয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ফরমায়েসী সাজা দিয়ে কারাগারে আটকে রেখেছে। দেশনেত্রীর মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতেই সিলেট জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মকসুদ আহমদকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। হামলা মামলা নির্যাতন চালিয়ে শহীদ জিয়ার সৈনিকদের দমিয়ে রাখা যাবেনা। দেশনেত্রীর মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত জনতার সংগ্রাম চলবেই। অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিন। দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দেয়া ফরমায়েসী সাজা বাতিল ও মিথ্যা মামলা সমূহ প্রত্যাহার করুন। যুবদল নেতা মকসুদ আহমদ সহ ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় কারান্তরীণ সকল রাজবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।
তিনি গতকাল শুক্রবার বিকেলে জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মকসুদ আহমদের মুক্তির দাবিতে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল সহ অঙ্গ সহযোগি সংগঠন আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। মিছিলটি দক্ষিণ সুরমার মার্কাজ পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে স্থানীয় গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট সমূহ প্রদক্ষিণ করে কীনব্রিজের মোড়ে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়। মিছিলে জেলা ও উপজেলা বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলা সভাপতি হাজী শাহাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মিছিল পরবর্তী সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও জেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি নেতা আব্দুল লতিফ খান, শাহ মাহমুদ আলী, মুহিবুর রহমান মহিব, শাহেদুল ইসলাম বাচ্চু, এনামুল হক মাক্কু, আজির উদ্দিন আহমদ, আশরাফ বাহার, হাজী গোলজার, আমিনুর রহমান চৌধুরী শিপতা, মামুন ইবনে রাজ্জাক রাসেল, মনিরুল ইসলাম তুরণ, বাবর আহমদ রনি, যুবদল নেতা মঈনুল ইসলাম মঞ্জুর, ফখরুল ইসলাম রুমেল, মকসুদুল করিম নোহেল, অলিউর রহমান, শাহজাহান আহমদ, মস্তাক আহমদ, শাহ আব্দুল মুকিত, আজমল হোসেন তুহিন, আজাদ মিয়া, রুহেল আহমদ কালাম, ফয়েজুর রহমান বেলাল, নজরুল ইসলাম, আশিক আহমদ, বাবরুল হোসেন বাবুল, আবুল কালাম খোকন, কামাল আহমদ, আশরাফ আহমদ, আজাদুর রহমান আজাদ, জয়নাল আহমদ, কাওছার আহমদ নামর, জুয়েল আহমদ, জাকির হোসেন, কামরুল, আক্কাছ মিয়া, মঞ্জুর আহমদ, ছাত্রদল নেতা আব্দুল করিম জোনাক, সোহেল ইবনে রাজা, রাসেল আহমদ, মিনার হোসেন লিটন, আতাউর রহমান, মাহমুদুর রহমান বাবর, আশরাফ উদ্দিন রুবেল, রায়হান আলম, কবির আহমদ উজ্জল, শাহেল শাহ, শহিদ হোসেন টিটু, নোমান আহমদ, ফরহাদ হোসেন ময়না, মাসুম পারভেজ, বদরুল আলম, আব্দুর রহমান খালেদ, মাহবুব আলম সৌরভ, হুমায়ুন রশীদ, মেহেদী হাসান সাজাই, আবু বক্কর সিদ্দিক, হোসাইন আহমদ, আবু রায়হান রাজু, নুরুল হোসেন রাজু, লায়েক আহমদ, ইবনে জাহান তানভীর, আজহার আলী অনিক, কয়েস, সায়েম, সামি খান, রায়হান, ফয়ছল, আলী আহমদ রনি, আব্দুল ওয়াহিদ, সাদ্দাম, শরীফ আহমদ, রাজ খান ইমন, অলিউর রহমান ফেরদৌস, ইমরান মাহমুদ, খালেদ মনি, মুরাদ হোসেন, মিজান চৌধুরী, জিলাল, মিজান, জামিল, মিজু, নোমান, শুভ, লস্কর ও সুন্নাহ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি