লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ কামরুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, সামাজিক মূল্যবোধ সৃষ্টি ও উন্নত জাতি গঠনে উন্নত শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। আর এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে দিশারী স্কুল এন্ড কলেজ কাজ করে যাচ্ছে। নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ তৈরীতে শিক্ষকবৃন্দকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। সুশিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। উন্নত শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা আগামীর স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়বে।
তিনি গতকাল ২০ ডিসেম্বর শুক্রবার মদিনা মার্কেট এলাকার দিশারী স্কুল এন্ড কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
দিশারী স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ প্রবাল কান্তি ভট্টাচার্য্য এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট কোতোয়ালী মডেল থানার সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার নির্মলেন্দু চক্রবর্তী। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিয়ানীবাজার মহিলা কলেজের অধ্যাপক প্রত্যুষ কান্তি দাশ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মালিকুল ইসলাম।
দিশারী স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষিকা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা সুচিত্রা রাণী নাথের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কালামে পাক থেকে তেলাওয়াত করেন সহকারী শিক্ষক আয়নুল হক ও পবিত্র গীতা পাঠ করেন বিজয়াদিত্য তালুকদার। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন অভিভাবক ইসরাক উদ্দিন ও মোছাঃ সিরাজুন নেছা বেগম এবং স্কুল এন্ড কলেজের কো-অডিনেটর সঞ্জিব চন্দ্র চক্রবর্তী।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার শুরুতে জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ও কেক কেটে কলেজের ১১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন অতিথিবৃন্দ। পরে দিশারী স্কুল এন্ড কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী, সর্বোচ্চ উপস্থিতি, ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার ও সচেতন অভিভাবক সম্মাননা, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক সম্মাননা ও অতিথিবৃন্দকে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়। বিজ্ঞপ্তি