সিলেট জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দেবাজিৎ সিংহ বলেছেন, সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশের অংশীদার হিসেবে মিডওয়াইফরা অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে মা ও শিশুর সেবা করে মাতৃমৃত্যুর হার কমিয়ে চিকিৎসা সেবায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। মিডওয়াইফরা ৩ বছর মেয়াদী কোর্স সম্পন্ন করে যারা গ্রেজুয়েট হচ্ছেন, তারা অত্যান্ত সফল ও ভাগ্যবান। গ্রেজুয়েট হয়ে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে নিজেদেরকে মানব সেবায় উৎসর্গ করতে হবে। তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডঃ আহমদ আল কবির স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রেখেই সীমাবন্ধ নয়। দক্ষ মানব সম্পদ তৈরীতেও তার অবদান অব্যাহত রয়েছে। যার ফলে দেশে মানুষ উপকৃত হচ্ছেন।
দেবাজিৎ সিংহ গতকাল ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট নগরীর মাছিমপুরস্থ বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবীর সীমান্তিক কমপ্লেক্সের হল রুমে ডেভেলোপিং মিডওয়াইভস্ প্রজেক্ট সীমান্তিকের ওপেন স্কুল ডে উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথাগুলো বলেন।
সীমান্তিকের জেনারেল সেক্রেটারী, সিলেট জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শামীম আহমদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সীমান্তিকের উপ-নির্বাহী পরিচালক কাজী হুমায়ুন কবীর ও পারভেজ আলম, সীমান্তিক টিচার্স ট্রেনিং কলেজের প্রিন্সিপাল আব্দুর রউফ তাপাদার, সীমান্তিক এম.আই.এইচড প্রজেক্টের প্রজেক্ট ম্যানেজার এমদাদ হোসেন, ডিএমপি-২’র রিসোর্স পারসন ডাঃ তামান্না খান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডেভেলোপিং মিডওয়াইভস্ প্রজেক্ট সীমান্তিকের প্রজেক্ট ম্যানেজার ফাতেমা জান্নাত।
ডেভেলোপিং মিডওয়াইভস্ প্রজেক্ট সীমান্তিকের ইন্সট্রাক্টর আসমা রুবাইয়াতি খান ও ইন্সট্রাক্ট জান্নাতুল ফেরদৌসি’র যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে মিডওয়াইফারী স্টীলের ওপর বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন অতিথিবৃন্দ। বিজ্ঞপ্তি