সিলেট জেলা বিএনপির অনশনে নেতৃবৃন্দ বলেছেন, কোন অপরাধ নয়, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই সরকার অন্যায়ভাবে তিন বারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রেখেছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ উন্নত চিকিৎসার তাগিদ দিলেও সরকার দায়সারা চিকিৎসার নামে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সুযোগ্য সহধর্মিনীকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। একজন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের স্ত্রী, তিন বারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রীকে ষড়যন্ত্রমূলক একটি মামলার ফরমায়েশী রায়ে দীর্ঘদিন থেকে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। দেশে অনেক বড় বড় দাগি সন্ত্রাসী এমনকি ফাসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা জামিনে মুক্তি পেয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন ও মুক্তি নিয়ে সরকার টালবাহানা করেছে। স্বৈরাচারী শাসন ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বিচারের পরিণতি ভালো হয় না। সরকারকে এজন্য চরম মূল্য দিতে হবে। সরকারের মধ্যে ন্যূনতম মানবতাবোধ থাকলে অবিলম্বে গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।
গতকাল শনিবার বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে সিলেট জেলা বিএনপি আয়োজিত প্রতীকি অনশন কর্মসূচীতে বক্তারা উপরোক্ত কথা বলেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্দেশনার আলোকে নগরীর রেজিষ্ট্রারী মাঠে সকাল ১১টা থেকে শুরু হওয়া অনশন কর্মসূচী ১টায় গিয়ে সমাপ্ত হয়। পানি পান করিয়ে নেতাকর্মীদের অনশন ভাঙ্গান সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ সিলেট জেলার আহ্বায়ক ডাঃ শামীমুর রহমান। অনশনে বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল কাহির চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত অনশন কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আলহাজ্ব এম. এ হক, বিএনপির কেন্দ্রীয় সিলেট বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক এমপি দিলদার হোসেন সেলিম, কেন্দ্রীয় সহ ক্ষুদ্র ঋণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন, জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক এডভোকেট নুরুল হক, মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আজমল বখত চৌধুরী সাদেক, মহানগর সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির শাহীন, জেলা সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান, মহানগর সহ-সভাপতি সালেহ আহমদ খসরু, জেলা সহ-সভাপতি কামরুল হুদা জায়গীরদার, মহানগর সহ-সভাপতি কাউন্সিলার ফরহাদ চৌধুরী শামীম ও রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জেলা সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মখন মিয়া চেয়ারম্যান, ময়নুল হক চৌধুরী, আশিক উদ্দিন চৌধুরী, একেএম তারেক কালাম, মহানগর সহ-সভাপতি ডা: নাজমুল ইসলাম, জেলা সহ-সভাপতি হাজী শাহাব উদ্দিন, মহানগর সহ-সভাপতি অধ্যাপিকা সামিয়া বেগম চৌধুরী, জেলা সহ-সভাপতি আব্দুল লতিফ, জালাল উদ্দিন চেয়ারম্যান, ওসমান গণি, আজির উদ্দিন চেয়ারম্যান, এনায়েত উল্লাহ, নজমুল হোসেন পুতুল, সুফিয়ানুল করিম চৌধুরী, আব্দুল মতিন, ইকবাল আহমদ চৌধুরী, ফখরুল ইসলাম ফারুক, পেশাজীবী পরিষদ নেতা ডাঃ মাশুকুর রহমান, ডাঃ মোসাদ্দেক আলী, ডাঃ শাহনেওয়াজ চৌধুরী, সাংবাদিক বদরুদ্দোজা বদর, ডাঃ মাসুদুল হাসান তুষার, জেলা উপদেষ্টা শহীদ আহমদ চেয়ারম্যান, ফালাকুজ্জামান জগলু, জমির উদ্দিন চেয়ারম্যান, জেলা সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, মহানগর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমদ সিদ্দীকি, মহানগর যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হুমায়ুন আহমদ মাসুক, জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঈনুল হক, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দীকি, বিএনপি নেতা নজিবুর রহমান নজিব, জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আহাদ খান জামাল, মহানগর সাংগঠনিক মুকুল মোর্শেদ, জেলা সাংগঠনিক আবুল কাশেম, জেলা মুক্তিযোদ্ধা দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট আনোয়ার হোসেন, জেলা বিএনপির দফতর সম্পাদক এডভোকেট মোঃ ফখরুল হক, মহানগর দফতর সম্পাদক সৈয়দ রেজাউল করিম আলো, জেলা প্রচার সম্পাদক নিজাম উদ্দিন জায়গীরদার, প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট আল আসলাম মুমিন, যুব বিষয়ক সম্পাদক লুৎফুর রহমান, ছাত্র সম্পাদক শাকিল মোর্শেদ, জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী সালেহা কবির শেপি, জেলা বিএনপির তথ্য গবেষনা সম্পাদক এডভোকেট জুবায়ের খান, ধর্ম সম্পাদক আল মামুন খান, মহানগর স্বাস্থ্য সম্পাদক ডাঃ আশরাফ আলী, বিএনপি নেতা আব্দুল হাফিজ, তসলিম আহমদ নেহার, আব্দুস শুকুর, লিলু মিয়া চেয়ারম্যান, আনোয়ার হোসেন মানিক, তাজ মোঃ ফখর উদ্দিন, আলী আকবর, মাহবুবুল হক চৌধুরী, এডভোকেট আহমদ রেজা, জাকির হোসেন, হাবিবুর রহমান হাবিব, লোকমান আহমদ, এম. এ মালেক, দিদার ইবনে তাহের লস্কর, বুরহান উদ্দিন, আমিন উদ্দিন আহমদ, তাহসিন শারমিন তামান্না, আব্দুল মালেক, মাওলানা সাদিকুর রহমান, দিলোয়ার হোসেন জয়, কয়েস আহমদ সাগর, আব্দুল লতিফ খান, এনামুল হক মাক্কু, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, জাহানারা ইয়াসমিন, আমেনা বেগম রুমি, ইলিয়াস মেম্বার, আজির উদ্দিন আহমদ, মুহিবুর রহমান, ইসলাম উদ্দিন, আব্দুল মন্নান, আব্দুল হান্নান, এম.এ রহিম, মঈনুল ইসলাম মঞ্জু, মিনহাজ আহমদ চৌধুরী, আব্দুল্লাহ আল মামুন সামুন, বদরুল ইসলাম জয়দু, শাহেদুল ইসলাম বাচ্চু, গোলজার আহমদ, হাসান আহমদ, শাহীন আহমদ, মাওলানা নুরুল হক, মিজানুর রহমান ডিপজল, মোয়াজ্জেম হোসেন শাহেদ, আক্তার হোসেন উস্তার, খালেদুজ্জামান খালেদ, সিরাজুল ইসলাম, কামরুজ্জামান দীপু, শফিকুর রহমান টুটুল, কামাল হাসান জুয়েল, মনিজা বেগম, ফাহিমা আহমদ কুমকুম, ফারহানা বখত, আব্দুল খালিক, নজরুল ইসলাম, মকসুদ আহমদ, এখলাছুর রহমান মুন্না, আব্দুল হাসিম জাকারিয়া, ওসমান গণি, বদরুল ইসলাম, জামাল আহমদ খান, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আলতাফ হোসেন সুমন, যুবদল নেতা সাহেদ আহমদ, এম. এহসানুল করিম মিশু, দিলোয়ার হোসেন, আজাদ আহমদ, শামসুল ইসলাম, মহানগর ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক ফজলে রাব্বী আহসান, ছাত্রদল নেতা এনামুল হক, মাসরুর রাসেল, শিহাব খান, সোহেল ইবনে রাজা ও আলী আকবর রাজন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি