রাজন কোন অপরাধী নয়, বরং নিরপরাধ। অন্যায় ভাবে ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল ও নিজেদের অরপাধ ডাকতে রাজন মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র চলছে। শুধু তাই নয়, নির্দোশ রাজনকে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অতীত বর্বরতাকে হার মানিয়েছে। গত ৯ অক্টোবর সোমবার রাতে দক্ষিণ সুরমার লাউয়াই সাতঘরী বাড়ির জিয়াউল ইসলাম রাজনকে গোয়েন্দা পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার করার প্রতিবাদে বৃহত্তর লাউয়াই পাঁচপাড়াবাসীর এক প্রতিবাদ সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা হাজী সাইফুল আলমের সভাপতিত্বে ও মাওলানা সিরাজুল ইসলামের পরিচালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য ও ঘটনার নেপথ্যের সকল কাহিনী উপস্থাপন করেন লাউয়াই পাঞ্চায়েত কমিটির সাধারণ সম্পাদক, এলাকার বিশিষ্ট মুরব্বী নিজাম উদ্দিন। প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা পরিষদের ২ নং ওয়ার্ডের সদস্য মতিউর রহমান মতি, মহানগর আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মিফতাহুল হোসেন সুইট, লাউয়াই জামে মসজিদের সেক্রেটারী আতিকুর রহমান আতিক, বিশিষ্ট মুরব্বী হাজী রইছ আলী, কামাল আহমদ, এডভোকেট মোমিনুর রহমান টিটু, প্রবাসী ছানা মিয়া, বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক, সমাজসেবী ও রাজনীতিবিদ জাকারিয়া খান, আলী আহমদ খান, বরইকান্দি ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও সাতঘরী বাড়ির কৃতি সন্তান এনাম আহমদ, ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার শরিফ আহমদ, আব্দুস সালাম গয়াছ, হাজী আব্দুস সত্তার, খালেদুর রহমান খালেদ, আনোয়ার হোসেন, শামীম আহমদ, মুক্তিযোদ্ধা আবু সাইদ, এলাছ মিয়া, নজির আহমদ, আব্দুল মুকিত, আবু হেনা আজাদ, সাইদুল আবিদ, শামসুল ইসলাম, আজম আলী খন্দকার, গিয়াস মিয়া, রফিক মিয়া, মতছির আলী, উরফি মিয়া, সিরাজ মিয়া, আজাদ মিয়া, যুবলীগ নেতা হেলাল আহমদ, লাউয়াই ইয়াং ফেডারেশন ক্লাবের সাবেক সহ সভাপতি ফয়েজ আহমদ সেলিম, সমাজসেবী রাজিব আহসান রিমন, লাউয়াই ইয়াং ফেডারেশন ক্লাবের সেক্রেটারী বদরুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মিল্লাদ হোসেন, সিলেট জেলা সিএনজি মালিক সমিতির কল্যাণ সম্পাদক বেলাল আহমদ, বঙ্গবীর রোডের ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম অপু, ব্যবসায়ী আব্দুস সামাদ। বিজ্ঞপ্তি