ঈদের আলোকসজ্জায় মন্ত্রী পুত্র শাহেদ মুহিত

38

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সিলেট নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে শোভা পেয়েছে বর্ণিল আলোকসজ্জা। ঈদের আগেরদিন থেকে লাগানো এই আলোকবাতিগুলো ঈদের পরদিনও আলোকিত করেছে নগরীকে। থাকবে আরো ক’দিন।
অন্যান্য সময়ের চেয়ে ঈদের সময়ে সিলেট নগরী ফাঁকা হয়ে যায়। এবারো একই অবস্থা। আর ফাঁকা, কোলাহলমুক্ত নগরীতে বর্ণিল আলোকচ্ছটা নজর কাড়ছে সিলেটবাসীর। এই আলোকসজ্জা যেন এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে নগরবাসীর ঈদ আনন্দে।
প্রত্যেক বছরই ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায় সিলেট নগরীতে আলোকসজ্জা করা হয়। তবে সেগুলো সীমিত ভাবে। এবার পুরো নগরীর সবগুলো প্রবেশপথ থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, প্রধান প্রধান সড়ক, গুরুত্বপূর্ণ চত্বরসমূহ রাঙানো হয়েছে বর্ণিল আলোকে।
অন্যান্যবার সিটি কর্পোরেশন কিংবা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর থেকে ঈদে নগরীতে আলোকসজ্জা করা হলেও এবার নগরীকে আলোকবাতি দিয়ে সাজিয়েছেন অর্থমন্ত্রীর ছেলে ও ক্রীড়া সংগঠক, সমাজসেবী শাহেদ মুহিত।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) পঞ্চম আসরে সিলেট সিক্সার্স নামে নতুন মালিকানায় বিপিএলে ফিরছে সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজি। এ ফ্র্যাঞ্চাইজির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়েছেন শাহেদ মুহিত।
মুলত সিলেট সিক্সার্স’র পক্ষ থেকেই ঈদুল আজহা উপলক্ষে নগরীকে আলোকবাতিতে সাজিয়েছেন শাহেদ মুহিত।
সিলেটের ঐতিহ্যের স্মারক কীন ব্রীজ, শাহজালাল সেতু (নতুন ব্রীজ) ও সাম্প্রতিক সময়ে নির্মিত হওয়া কাজিরবাজার ব্রীজ থেকে শুরু করে রিকাবীবাজারের নজরুল চত্বর হয়ে চৌহাট্টা পর্যন্ত, মিরের ময়দান সড়ক, আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে উত্তর দিকে হোটেল পলাশ পর্যন্ত, কীন ব্রীজ এলাকা, জেলা পরিষদ ভবন, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, এসএসপি কার্যালয়, নগরভবন, বন্দরবাজার এলাকা, শাহী ঈদগাহ এলাকা, দরগাহে হযরত শাহজালাল (রহ.) এলাকা, শাহপরাণ (রহ.) মাজার এলাকা কিছুই বাদ যায়নি এবারের ঈদুল ফিতরের আলোকসজ্জা থেকে। বিজ্ঞপ্তি