সিলেটে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সভায় নানক : জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে হবে

11

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সন্নিকটে। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা, সফল রাষ্ট্রনায়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী প্রচার- প্রচারণার প্রথম জনসভা শাহজালাল, শাহপরান ও শ্রী চৈতন্যের পুন্যভ‚মি পবিত্র সিলেট থেকে শুরু করবেন। সিলেটবাসীর জন্য এটা সৌভাগ্যের। ২০ ডিসেম্বরের জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিনত করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভাটি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও আন্তর্জাতিকভাবেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। বিশ্ব মোড়লরা আজ আমাদের একটি পক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা বিশ্ব মোড়লদের ভয় না করে সাহসিকতার সাথে এগিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেছেন, আমাদের দেশ কিভাবে চলবে সেটা আমরা ঠিক করবো। আমাদেরকে কারো ডিকটেশন দিতে হবে না। আমরা নিজেরাই আমাদের মত এগিয়ে যাবো। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে এখন হরতাল-অবরোধ দিচ্ছে। আগুন সন্ত্রাস, রেললাইন তুলে ফেলা, মানুষকে পুঁড়িয়ে মারা, ট্রাক ড্রাইভার, ট্রাকের হেল্পারদের ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় গান পাউডার দিয়ে পুঁড়িয়ে হত্যা এবং এক পুলিশ ভাইকে নির্মমভাবে পিঠিয়ে হত্যা সহ বিভিন্ন অপকর্ম করে যাচ্ছে। আজ বিশ্বমানবতা কোথায়? বিএনপি-জামায়াতের এই অপকর্মের বিষয়ে মোড়লদের মুখ বন্ধ। এই অপকর্মের বিষয়ে মোড়লরা মানবতার কথা বলেন না। বিশ্ব মোড়লরা বাংলাদেশ দেশকে ধ্বংস করার জন্য ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল। কৃত্রিম খাদ্য সংকট তৈরি করতে চেয়েছিল। সেই ৭১ সালের পরাজিত শক্তিরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে সহ্য করতে পারছে না। তারাই ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনটি হবে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ। সেজন্য সকল এমপি প্রার্থীদের ২০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর জনসভার পরে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে। যারা তত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেছিল, তারা এখন চুপ হয়ে গেছে। তারা নির্বাচন বানচাল করার জন্য আবারও ষড়যন্ত্র করবে। আপনাদেরকে সজাগ থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। ভোটারের বাড়িতে বাড়িতে যেতে হবে। ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। ভোটারের উপস্থিতির মাধ্যমে মোড়লদের দেখিয়ে দিতে হবে, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব। নির্বাচনের প্রথম সভা পবিত্র নগরী সিলেট থেকে শুরু হবে। আলিয়া মাদ্রাসা মাঠ কানায় কানায় পরিপূর্ণ করতে হবে। প্রায় ১০ লক্ষ লোকের সমাগম করতে হবে। সমগ্র বিভাগের মানুষদেরকে নেত্রীর শুভাগমনের বার্তা পৌঁছে দিতে হবে। নেত্রী আসার পূর্ব পর্যন্ত প্রতিদিন আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে মিছিল ও মাইকিং করতে হবে। তবে জনসভার সৌন্দর্য ও নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যানার নিয়ে মাঠে প্রবেশ করা যাবে না। জনসভায় প্রচুর মহিলাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। বর্ধিত সভা করে প্রস্তুতি নিতে হবে। নেত্রী আগমনের বার্তা সব জায়গায় পৌঁছে দিতে হবে। মনে রাখবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্যই বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সারা বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। সেজন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রীর প্রথম এই সভাকে সফল করতে সকল নেতা-কর্মীবৃন্দদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নৌকাকে আবারও বিজয় করতে হবে এবং চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
বুধবার সকাল ১১টায় নগরীর আমান উল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা কর্তৃক আয়োজিত প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিলেট-৫ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. নাসির উদ্দিন খানের সঞ্চালনায় প্রতিনিধি সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সিলেট থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবেন। সেজন্য আমরা খুবই আনন্দিত ও গর্বিত। প্রিয় নেত্রীকে সিলেটে সুস্বাগতম জানাচ্ছি। তিনি সবসময়ই সিলেট থেকে প্রচারণা শুরু করেন। নেত্রীর এই জনসভাকে সফল করার জন্য তৃণমূল থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের কাজ করতে হবে। জনসভাকে জনসমুদ্রে রুপ দিতে হবে। নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, আগামীতেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বেই আওয়ামী লীগ আবারও সরকার গঠন করবে, ইনশাআল্লাহ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি বলেন, বিজয়ের মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ সকল শহীদদের স্মরণ করছি। বিজয়ের মাসেই আরেকটি বিজয়ের জন্য আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বিগত ১৫ বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অনেক দূর এগিয়ে গেছে। ১৯৭৫ সালের পর আর কোনো সরকার এ ধরনের উন্নয়ন করেনি। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ সরকার এ ধরনের উন্নয়ন করেনি। বঙ্গবন্ধুর পরে আর কোনো রাষ্ট্রনায়ক দেশকে এতটা ভাবেনি। জাতির পিতার পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিতে স্বপ্ন দেখেছেন। আজ তা বাস্তবায়ন হয়েছে। জননেত্রী ২০০৮ সালের পরে দেশকে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে এসেছেন। বিএনপি আমলে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে পাঁচবার চ্যাম্পিয়ান হয়েছে। সেই দুর্নীতি গ্রস্ত দেশ থেকে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে রুপান্তর করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর ভিশনারি নেতৃত্বের কারণে তিনি দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। বিনামূল্যে বই বিতরণ, মাথাপিছু আয় প্রায় ২৯০০ ডলারে উন্নতি করেছেন। মিরসরাইয়ে ত্রিশ হাজার একর জমিতে বঙ্গবন্ধু ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক করেছেন। যেখানে ১০০ টি কোম্পানি কাজ করছে। প্রায় ১০ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান হবে। তাছাড়া সারাদেশে ১০০টি শিল্পাঞ্চল হয়েছে সেখানে ১কোটি লোকের কর্মসংস্থান হবে। ৫০ বিলিয়ন রপ্তানি থেকে ২০০ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি হবে। ২৬০০০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে ৩০০০০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ হচ্ছে। যেখানে থেকে ১০০০০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ মিরসরাই শিল্পাঞ্চলে ব্যবহার করা হবে। শেখ হাসিনার মতো ভিশনারি নেতৃত্বের কারণেই এটা সম্ভব হচ্ছে। তিনি দেশকে ৩৫ তম অর্থনীতির দেশে রুপান্তর করেছেন। তিনি তাঁর মেধা ও দক্ষতা দিয়ে দেশকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিনত করেছেন। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ শেখ হাসিনাকে সমীহ করেন। তিনি তাঁর দক্ষ নেতৃত্ব দ্বারা দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু বিএনপি-জামায়ত এখনো ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। নির্বাচন বানচালের জন্য কাজ করছে। অতীতেও তারা একই কাজ করেছে। সারাদেশে প্রায় আমাদের ২৬০০০ হাজার নেতা-কর্মীদের হত্যা করেছে। ২১ আগস্ট জননেত্রীকে হত্যা করতে চেয়েছিল। ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীকে বোমা মেরে হত্যা করতে চেয়েছিল। তাদের কাজই হচ্ছে মানুষ হত্যা করা। শুধু মানুষ হত্যা নয় তারা নারীদেরও নির্যাতন, ধর্ষণ ও হত্যা করেছে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহ কখনো হত্যাকারী ও পাপীদের ক্ষমতায় বসান না। খালেদা ও তারেক জিয়ার নেতৃত্বে যতদিন বিএনপি থাকবে ততদিন বিএনপি ক্ষমতায় আসতে পারবে না। কারণ অপরাধীরা ক্ষমতায় আসলে দেশের উন্নয়ন হয় না। তিনি আরও বলেন, ২০ ডিসেম্বরের জনসভাকে সফল করার জন্য আপনাদেরকে নিবেদিত হয়ে কাজ করতে হবে। জনসভা যেন জনসমুদ্রে পরিনত হয়। সেজন্য প্রচার-প্রচারণা সহ সকল কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। এই জনসভার মাধ্যমে আপনাদেরও সাংগঠনিক কাজের দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকাকে আবারও বিজয়ী করার আহবান জানিয়ে বক্তব্য শেষ করেন।
প্রতিনিধি সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মৌলভীবাজার-২ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিউল আলম চৌধূরী নাদেল, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আজিজুস সামাদ আজাদ ডন, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিলেট-২ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামÐলীর সদস্য সিলেট-৬ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক সফল শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ড. এ, কে আব্দুল মোমেন এমপি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী ও সুনামগঞ্জ-৩ আসনের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এম এ মান্নান এমপি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় বন ও পরিবেশমন্ত্রী ও মৌলভীবাজার-১ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. শাহাব উদ্দিন আহমদ এমপি, জাতীয় সংসদের সাবেক চীপ হুইফ ও মৌলভীবাজার-৪ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী উপাধ্যক্ষ মো. আব্দুস শহীদ, হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও হবিগঞ্জ-৩ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এড. আবু জাহির এমপি, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ডেইজী সারওয়ার, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল হুদা মুকুট, মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মৌলভীবাজার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মিছবাউর রহমান।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সিলেট-৩ আসনে হাবিবুর রহমান হাবিব এমপি, মৌলভীবাজার-৩ আসনে জিল্লুর রহমান, সুনামগঞ্জ-১ আসনে অ্যাডভোকেট রঞ্জিত চন্দ্র সরকার, সুনামগঞ্জ-৪ আসনের ড. মুহাম্মদ সাদিক ও সুনামগঞ্জ-৫ আসনে মুহিবুর রহমান মানিক।
এছাড়াও সভায় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সকল নেতৃবৃন্দ, সিলেট বিভাগের উপজেলা পরিষদের আওয়ামী লীগ দলীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, পৌরসভার মেয়রবৃন্দ, সিলেট বিভাগের সকল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সকল ওয়ার্ডের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।
সভার শুরুতেই পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এমাদ উদ্দিন মানিক, পবিত্র গীতা পাঠ করেন মহানগর আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্তী রনি।