ঢাকা, হাটহাজারী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে সিলেট জেলা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল

6
ঢাকা, হাটহাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কোরআনে হাফিজ, মাদ্রাসা শিক্ষক-ছাত্র ও নিরীহ সাধারণ জনগণকে নির্বিচারে পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক গুলি করে হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জেলা শাখার উদ্যোগে সিলেট নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল।

ঢাকা, হাটহাজারী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আলেম-ওলামা সহ সাধারণ মানুষ হত্যা, ন্যাক্কারজনক হামলা, নারকীয় তান্ডব এবং গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার হরণের প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে সিলেট জেলা বিএনপি।
মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) দুপুরে নগরীর কোর্ট পয়েন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে তাঁতীপাড়াস্থ সিটি সেন্টারের সামনে এসে প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়।
বিক্ষোভ মিছিল ও সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্য ও সাবেক জেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম। সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সলের পরিচালনায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আশিক উদ্দিন চৌধুরী, ফখরুল ইসলাম ফারুক, এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী, আব্দুল আহাদ খান জামাল, মাহবুবুল হক চৌধুরী, আবুল কাশেম, জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি জালাল উদ্দিন চেয়ারম্যান, জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি ও জেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক একেএম তারেক কালাম, জেলা বিএনপির সাবেক শ্রম বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি সুরমান আলী, জেলা বিএনপির সাবেক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক আরিফ ইকবাল নেহাল, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আল মামুন, সাবেক সহ কোষাধ্যক্ষ ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন, জেলা বিএনপির সাবেক সহ দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মালেক, সাবেক সহ সম্পাদক আব্দুল লতিফ খান, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, শফিকুর রহমান টুটুল, মকবুল আলী, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মকসুদ আহমদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আলতাফ হোসেন সুমন, জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, জেলা যুবদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে কয়েছ আহমদ, মকসুদুল করিম নোহেল, আলী আহমদ আলম, মতিউর রহমান আফজল, আবুল হাসনাত, বাবর আহমদ রনি, আইনুল হক, সুমেল আহমদ চৌধুরী,জামাল আহমদ, আব্দুল আহাদ রানা, তারেক আহমদ, জয়নুদ্দিন, জাকির হোসেন, মুকিত আহমদ, সামসুদ্দিন, রাজু আহমদ, সৌরভ আহমদ লাকি, সৈয়দ রুম্মান, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেলওয়ার হোসেন চৌধুরী, আকবর আলী খান, আফসর খান, সৈয়দ আমির আলী, সাইফুল আলম কোরেশী, নুরুল ইসলাম রুহুল, শামীম আহমদ চৌধুরী, আমজাদ হোসেন, রায়হান আহমদ, সৈয়দ রাজন, জাকির হোসেন, সোলেমান আহমদ চমন, এস.এ আলাল, মোস্তফা হোসেন, মো. সামাদ, মাহমুদুল হাসান সাগর, মাহমুদুল হাসান সাগর, জেবুল আহমদ, আতিক হাসান শুভ, রিপন আহমদ, শুকুর আহমদ, ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে মুহিবুর রহমান লিটন, আশরাফ উদ্দিন রাজিব, আব্দুস সামাদ লস্কর মুনিম, আলী আকবর রাজন, দুলাল রেজা, জুবায়ের আহমদ লিলু, সদরুল ইসলাম লোকমান, মকবুল হোসাইন, জামাল আহমদ, নাজমুল হোসেন, আবুল হোসেন, এম. শোয়েব আহমদ, সাইফুর রহমান মাসুদ, রিয়াজ উদ্দিন ইমরান, আবু বক্কর শিহাব, সৈয়দ মিনহাজ, মেহরাজ ভূইয়া পলাশ, খালেদুর রহমান সানি, জয়নাল আবেদীন রাহেল, কয়ছর আহমদ, সাইব আহমদ, আব্দুল ওয়াহিদ, আজহারুল ইসলাম খান সামি, সাহেব খান, রুফিয়ান আহমদ সবুজ, আবু বক্কর সিদ্দিকী, আব্দুল লতিফ তাহমিদ, কামরুজ্জামান কামরুল, জহির তালুকদার, শাহ নুর আহমদ, পারভেজ আহমদ, মুরাদ হোসেন, তানভীর আহমদ, লুৎফুর রহমান, শ্রমিকদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে শাহ মুকিত, নুরুল ইসলাম বাচ্চু, শহীদ রেজা, জুমেল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম জীবন, লিটন আহমদ, কৃষক দলের রেজওয়ান আহমদ প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্য ও সাবেক জেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম বলেন, আলেম ওলামাদের নির্বিচারে হত্যা করে আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা দিবসকে কলুষিত করেছে। যারা ভিনদেশীদের খুশী করতে নিজের দেশের নিরীহ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করতে পারে তাদের মুখে স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মানবতার কথা মানায় না। ইনশা আল্লাহ সময়ের ব্যবধানে এই নির্মম হত্যাযজ্ঞের বিচার বাংলার মাটিতে হবেই হবে। বিজ্ঞপ্তি