জেলা ও মহানগর বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃবৃন্দ ॥ ফ্যাসিবাদকে পাকাপোক্ত করতেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারারুদ্ধ রাখা হয়েছে

22
বেগম খালেদা জিয়ার নি:শর্ত মুক্তির দাবিতে জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন জেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম।

সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেছেন- কোন অপরাধ নয়, মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার কারণেই তিন বারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ষড়যন্ত্রমুলক মামলার ফরমায়েসী রায়ে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। মানুষের ভোটাধিকার ছিনিয়ে নিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসনকে পাকাপোক্ত করতেই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ভোট চোর বাকশালী সরকার তাদের জবর দখলের মহোৎসব চালাতে প্রতিবন্ধকতা মনে করেই বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রাখে।
গতকাল শনিবার বিএনপির কেন্দ্রীয় বিক্ষোভ কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশ নেতৃবৃন্দ উপরোক্ত কথা বলেন। ষড়যন্ত্রমূলক মামলার ফরমায়েসী রায়ে কারান্তরীণ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এক বছর পূর্ণ হওয়ায় নগরীর রেজিষ্ট্রারী মাঠে উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীমের সভাপতিত্বে ও মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আজমল বখত চৌধুরী সাদেক-এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ, মহানগর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আহাদ খান জামাল, জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী সালেহা কবির শেপি, মহানগর মহিলা দলের সভানেত্রী জাহানারা ইয়াসমিন, জেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, মহানগর বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক লোকমান আহমদ, জেলা বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক আব্দুল মালেক, বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আলতাফ হোসেন সুমন ও মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী আহসান ও হকার্স দল নেতা আব্দুল আহাদ।
বিএনপি নেতা আফজাল উদ্দিনের পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সুচীত সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন- মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি কাউন্সিলার ফরহাদ চৌধুরী শামীম, কাউন্সিলার রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জেলা সহ-সভাপতি শাহজামাল নুরুল হুদা, হাজী শাহাব উদ্দিন, মহানগর সহ-সভাপতি অধ্যাপিকা সামিয়া বেগম চৌধুরী, জেলা উপদেষ্টা আহমেদুর রহমান চৌধুরী মিলু, আফরোজ মিয়া সাবেক চেয়ারম্যান, মাজহারুল ইসলাম ডালিম, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমদ সিদ্দিকী, মহানগর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ, জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাফেক মাহবুব, মঈনুল হক, মহানগর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন আহমদ মাসুক, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী, জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম, মহানগর সাংগঠনিক মাহবুব চৌধুরী ও মুকুল আহমদ মোর্শেদ, জেলা সাংগঠনিক শামীম আহমদ, মহানগর দফতর সম্পাদক সৈয়দ রেজাউল করিম আলো, জেলা প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট আল আসলাম মুমিন, মহানগর স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা: আশরাফ আলী, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক নুরুল আলম সিদ্দিকী খালেদ, জেলা শ্রম সম্পাদক ইউনুছ মিয়া, তাতী সম্পাদক অহিদ তালুকদার, ধর্ম সম্পাদক আল মামুন খান, বিএনপি নেতা আরিফ ইকবাল নেহাল, আলী আকবর, বজলুর রহমান ফয়েজ, আমিন উদ্দিন আহমদ, ছালিক আহমদ চৌধুরী, আব্দুল মালেক, আব্দুল লতিফ খান, ডা: এম. এ হক, কয়েস আহমদ সাগর, মঞ্জুর হোসেন মজনু, উজ্জল রঞ্জন চন্দ, জিল্লুর রহমান শোয়েব, আব্দুল মন্নান, সিহাব খান, সিরাজ খান, গিয়াস মেম্বার, জুবের আহমদ, আব্দুর রহিম, শাহেদুল ইসলাম বাচ্চু, রফিকুল ইসলাম, বেলায়েত হোসেন মোহন, আকবর আলী, রফিকুল বারী নোমান, কাজী মেরাজ, মনিরা বেগম, ফারজানা বক্স রাহেনা, আম্বিয়া বেগম, রেহানা ফারুক শিরিন, রিনা বেগম, নাজমা বেগম, মিলি বেগম, আসমা বেগম, আব্দুল খালিক প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি