সিলেট জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আহমদ বলেছেন, অবৈধ সরকার চলমান গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে গুলি, গণগ্রেফতার ও বাসা-বাড়ী অফিসে তল্লাশীর নামে আতংক ছড়ানোর ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের দমননীতি ও বর্বরতা পাকবাহিনীর বর্বরতাকেও হার মানাচ্ছে। কোন ষড়যন্ত্রই চলমান আন্দোলন দমিয়ে রাখতে পারবে না। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের বিজয় সন্নিকটে। আওয়ামী বাকশালীরা পালানোর পথও খুঁজে পাবে না। অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে এবং দেশব্যাপী কারাগারে আটক সকল রাজবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। মানুষের জানমালের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সরকার দলীয় লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত করে ক্ষান্ত হয়নি, সীমান্ত রক্ষায় নিয়োজিত বাহিনী বিজিবিকে নিরীহ নাগরিক হত্যায় উস্কে দিচ্ছে। গুলি, গণগ্রেফতার ও তল্লাশীর নামে হয়রানী চালিয়ে বাকশালী সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী জনতার আন্দোলন দমিয়ে রাখা যাবে না।
তিনি গতকাল শুক্রবার ২০ দলীয় জোট প্রধান বিএনপির চেয়ারপার্সন আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আহূত টানা অবরোধ চলাকালে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা বিএনপি আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী মিছিল সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক বজলুর রহমান ফয়েজ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মিছিল পরবর্তী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন-বিএনপি নেতা আমিরুল ইসলাম সারো, হাজী গুলজার আহমদ, নিজাম উদ্দিন, তৌফিক ওজায়েদ সোয়েব, আব্দুল মান্নান, ফখরুল ইসলাম রুমেল, আজাদ মিয়া, রিদু মিয়া, যুবদল নেতা আব্দুল মুক্তাদির খান, দিলোয়ার আহমদ মাসুম, সুমন আহমদ বিপ্লব, খলিল আহমদ, ছাত্রদল নেতা মাসুম পারভেজ, কবির আহমদ, শাহাব উদ্দিন, আব্দুল মুহিম, তজ¤মূল আলী, আরব আলী, এনাম আহমদ, মিজান আহমদ, আনসার মিয়া, সামসুদ্দিন শুভ, ওলিউর রহমান ফেরদৌস, সাইফুর রহমান, শাহজাহান আহমদ, জুয়েল আহমদ, রিপন, টনি, অভি, ইমরান, মুক্তার, কুতুব, আমির, জুনেদ, রওশন ও সুরমান প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি