‘সুন্দর ব্যবহার ও বন্ধুভাবাপন্ন নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকা যায়। বন্ধুত্বের কারিগর ছিল আমিরুল, যে ছিল বন্ধু অন্তপ্রাণ। সে মানুষকে খুব সহজে আপন করে নিতো। আমিরুল বেঁচে থাকবে মানুষের হৃদয়ে। তাঁর নামে একটি বন্ধু কর্ণার স্থাপন করা যায়, যেখানে বন্ধুদের স্মরণ করা হবে।’
সারা বাংলা ৮৮ ফাউন্ডেশন সিলেট প্যানেল আয়োজিত আমিরুল হোসেন খান স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে বক্তারা একথা বলেন। গত শুক্রবার রাতে সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে কানাইঘাট সরকারি কলেজের অধ্যাপক আজাদ উদ্দিনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ হায়াতুল ইসলাম আকঞ্জি। উজ্জল দাস ও ইকরামুজ্জামান চৌধুরীর সঞ্চালনায় স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন আমিরুলের সহপাঠী সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্ট্রার বদরুল ইসলাম শোয়েব, উপ সচিব লুৎফুর রহমান, কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মোহাম্মদ শাহজাহান, তাজপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আওলাদ হোসেন, জেলা পরিষদের সদস্য মতিউর রহমান মতি। আবুল খায়েরের পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও দেবাশীষ চক্রবর্তীর গীতা পাঠের মাধ্যমে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জাফর সাদিক শাকিল, হোসেইন আহমদ বিপ্লব, নাসিমউল করিম, রোটারিয়ান মুস্তাকিম আলী, জাহাঙ্গীর হোসেন, দেবাশীষ চক্রবর্তী, আবুল খায়ের, আমিরুলের মেয়ে সামিয়া আঞ্জুমান খানম ও ভাই মাওলানা আবদাল হোসেন খান, বিশিষ্ট ব্যাংকার মকদ্দুছ আলী, ডা.মাহমুদুল হাসান, টিচার ট্রেনিং কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. দীদার আহমদ, সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক সাব্বির হোসেন ও সহযোগী অধ্যাপক ইফতেখার আলম। অনুষ্ঠানে আমিরুলের জীবনী পাঠ করেন অকিল উদ্দিন আহমদ ও দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আবদাল হোসেন খান। বিজ্ঞপ্তি