পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেছেন, পর্যটন খাত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের একটি বড় অবলম্বন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের ব্যবসায়িক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে পর্যটনখাতকে প্রধান অবলম্বন হিসেবে বেছে নিয়েছে। তিনি পর্যটন শিল্পের সুষ্ঠু বিকাশের লক্ষ্যে দেশের প্রথম সিলেটে প্রতিষ্ঠিত আনন্দ ট্যুরিজম ব্যাপক অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আনন্দ ট্যুরিজমের সাফল্য কামনা করে বলেন, এ কোম্পানীর সাথে যারা জড়িত তারা সমাজের সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। তারা দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বলে ব্যাপক ভূমিকা রাখবেন বলে আমার বিশ্বাস।
তিনি গতকাল ২৭ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকেলে নগরীর জেলরোডস্থ সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ এর কনফারেন্স হলে আনন্দ ট্যুরিজম প্রাইভেট লিমিটেডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
কোম্পানীর চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার জলিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ. কে. এম. মোশারফ হোসেন, সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মাওলানা খায়রুল হোসেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট জোনের পুলিশ ইন্সপেক্টর ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুন নুর, সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ সদস্য জুমাদিন আহমদ ও রাজনীতিবিদ রঞ্জন রায়।
সিলেট বেতারের আবৃত্তি শিল্পী তামান্না ইসলামের সঞ্চালনায় শুরুতে পবিত্র কালামে পাক থেকে তেলাওয়াত করেন কোম্পানীর পরিচালক এম. কে. সোলেমান আহমদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইসমাইল হোসাইন কয়েছ।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, পরিচালক মনসুর আলী খান, সাহির হোসেন, আব্দুল কাদির, আলমগীর হোসেন, আব্দুল মজিদ, খোকন আহমদ, নিজাম উদ্দিন, দানিয়েল হাসান, সুফিয়ান আহমদ, মাহমুদ আহমেদ চৌধুরী, তপু রায়, ফারুক আহমদ, শফির উদ্দিন, হারুনুর রশীদ তালুকদার, রায়হান আহমদ, কাওসার আহমদ রিপন, মো. ইব্রাহিম চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুস সালাম, নেছার আলম শামীম, খোয়াজ আহমদ খান, মো. ওবায়েদ উল্লাহ ইছহাক প্রমুখ। পরে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। বিজ্ঞপ্তি