সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকার তাদের ফ্যাসীবাদী শাসন পাকাপোক্ত করতে মহান স্বাধীনতার ঘোষকের স্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি জুলুম নিপীড়ন চালাচ্ছে। ষড়যন্ত্রমূলক মামলার ফরমায়েসী রায়ে তিন বারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রীকে অন্যায়ভাবে কারাগারে আটকে রাখছে। চিকিৎসকগণ দেশনেত্রীর অবস্থা আশংকাজনক জানিয়েছেন। কিন্তু সরকার সেদিকে ভ্রুক্ষেপ না করে তাঁর মৌলিক অধিকার জামিন নিয়ে সুগভীর ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সরকারের কর্তাব্যক্তিরা গণতন্ত্রের মায়ের অসুস্থতা নিয়ে নোংরা রাজনীতি করছে। দেশনেত্রীর মুক্তি নিয়ে আর কোন টালাবাহানা মেনে নেয়া হবে না। অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দেয়া ফরমায়েসী সাজা বাতিল ও মিথ্যা মামলা সমূহ প্রত্যাহার করতে হবে। অন্যথায় জনতার ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেলে সরকারকে চড়া মূল্য দিতে হবে।
তিনি রবিবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে সিলেট মহানগর বিএনপি আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। মিছিল নগরীর কোর্ট পয়েন্ট থেকে শুরু করে নগরীর বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদক্ষিণ শেষে চৌহাট্টা গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়। মিছিলে সিলেট মহানগর বিএনপি, ২৭টি ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ ছাড়াও অঙ্গ-সহযোগি সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।
মহানগর ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শামীম সিদ্দিকীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর সহ-সভাপতি এডভোকেট হাবিবুর রহমান হাবিব, সাবেক কাউন্সিলর হুমায়ুন কবির শাহীন, কাউন্সিলার ফরহাদ চৌধুরী শামীম, জিয়াউল গণি আরেফিন জিল্লুর, কাউন্সিলর রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, এম এ সাত্তার, সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু ও আমির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব কাদির শাহী, সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী, মুকুল আহমদ মোর্শেদ ও মাহবুব চৌধুরী, দফতর সম্পাদক সৈয়দ রেজাউল করিম আলো, যুব বিষয়ক সম্পাদক মির্জা বেলায়েত হোসেন লিটন, মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক নজিবুর রহমান নজিব, পরিবার কল্যাণ সম্পাদক লল্লিক আহমদ চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক সম্পাদক হাবিব আহমদ চৌধুরী শিলু, আপ্যায়ন সম্পাদক আফজাল উদ্দিন, বিএনপি নেতা লোকমান আহমদ, উজ্জল রঞ্জন চন্দ, কয়েস আহমদ সাগর, আলী হায়দার মজনু, আব্দুস সাত্তার আমীন, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুল ওয়াহিদ সুহেল, বিএনপি নেতা আমিনুর রহমান খোকন, আব্দুর রহিম মল্লিক, জিয়াউর রহমান দীপন, এম মখলিছ খান, রুমান আহমদ, বাবর আহমদ, দিলোয়ার হোসেন রানা, রফিকুল ইসলাম, মঈনুল হক স্বাধীন, মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব শাহনেওয়াজ বখত তারেক, মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি সুদীপ জ্যোতি এষ, মহানগর যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন মানিক, তোফাজ্জুল হোসেন বেলাল, সাহিবুর রহমান সুজন, রুহুল কুদ্দুস চৌধুরী হামজা, নজরুল ইসলাম, মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী আহসান, যুবদল নেতা আব্দুল্লাহ শফি শাহেদ, কয়েস আহমদ, কল্লোল জ্যোতি বিশ^াস জয়, মোজাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, জামিল আহমদ, ওসমান গণি, মতিউর রহমান আফজাল, ইছাক আহমদ, কাজী মেরাজ, এম এ সালাম, জামাল আহমদ খান, ছাত্রদল নেতা তোফায়েল আহমদ, আব্দুল করিম জোনাক, আব্দুল হাসিব, আব্দুস সালাম টিপু, কৃষ্ণ ঘোষ, ফাহিম রহমান মৌসুম, আলী আকবর রাজন, আফজল মুবিন লস্কর, রুবেল ইসলাম, সদরুল ইসলাম লোকমান, আবুল হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজিজ খান সজীব, জীবন আহমদ, সালেক আহমদ, সাইফুল ইসলাম উজ্জল, সাজ্জাদ হোসেন আরমান, রফিকুল বারী রোমান, আজিজুর রহমান আজিজ, আলমগীর কবির মুন্না, মাসুক আহমদ, সুহেল আহমদ ও আবু সাঈদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি