সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেছেন, পয়েটস ক্লাবের কেন্দ্রীয় মহা পরিচালক, ছড়াকার ও সাংবাদিক তাজুল ইসলাম বাঙালী ছিলেন তরুণদের চেতনার প্রতীক। তিনি সারাজীবন অসংখ্য সংগঠন এবং তার লেখনির মাধ্যমে সমাজের তরুণদের জাগ্রত করার সংগ্রাম করে গেছেন। সমাজ তাকে তার সৃষ্টিকর্মের মাঝে স্মরণ করবে যুগের পর যুগ।
তিনি গত ২৬ জুলাই সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বাংলাদেশ পয়েটস ক্লাব আয়োজিত ছড়াকার ও সাংবাদিক তাজুল ইসলাম বাঙালীর স্মরণে নাগরিক শোক সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
বাংলাদেশ পয়েটস ক্লাব সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক কবি কামাল আহমদের পরিচালনায় শোক সভায় মূল প্রবন্ধে বাংলাদেশ পয়েটস ক্লাবের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান কবি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ছড়াকার ও সাংবাদিক তাজুল ইসলাম বাঙালীর জীবনবৃত্তান্ত সহ কর্মজীবনের সংক্ষিপ্ত চিত্র তুলে ধরেন।
বক্তব্য রাখেন, সাম্যবাদী দলের সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক ধীরেন সিংহ, ওয়ার্কার্স পার্টি সিলেট জেলা সাধারণ সম্পাদক সিকান্দর আলী, বিশিষ্ট কলামিস্ট ও লেখক সাংবাদিক আফতাব চৌধুরী, অধ্যাপক শরদিন্দু ভট্টাচার্য্য, মহিলা কাউন্সিলর নাজমিন আক্তার কনা, পুস্তক প্রকাশনা সমিতির নেতা মাহবুবুল আলম মিলন, বাংলাদেশ পয়েটস ক্লাবের জেলা সভাপতি অধ্যাপক সিরাজুল হক, সিনিয়র সহ সভাপতি মনির উদ্দিন মাস্টার, সাংগঠনিক সম্পাদক আল মামুন বাবলু, সাংবাদিক শাহেদ আহমদ শান্ত, ছাত্রমৈত্রীর সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা চৌধুরী, অমিতা বর্ধন, এডভোকেট আরিফ আহমদ, নাজমা বেগম, কয়েছ আহমদ সাগর, তারেক হোসেন, জাবেদুল ইসলাম দিদার, আব্দুর কাদির জীবন, সন্তোষ পুরকায়স্থ, সমর্জিত সিং, মুক্তিযোদ্ধা আফতাব আলী, সমাজসেবক আশিকুর রহমান রানা, মরমী কবি আব্দুল আজিজ চৌধুরী, গীতিকার আলাউদ্দিন, এম. এ. আলী জালালাবাদী, দেবব্রত রায় দিপন, জসিম উদ্দিন, কাজল বেগম, হালিমা বেগম, সুফিয়া বেগম, জবা বেগম, সুমাইয়া পারভিন শিলি, সৈয়দ কামরুল হাসান, এম. আলী হোসেন, নাসির উদ্দিন, সৈয়দ মুক্তার হামিদ, অরুন সেন, পাপ্পি নজরুল, বদরুল ইসলাম, সাব্বির আহমদ, শম্পা ইসলাম, শান্তা ইসলাম, ঈশান বাঙালী, সাজেকা আক্তার রেজেকা প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি