অর্জন/সাফল্য :
সহকারী জজ হিসাবে নিয়োগ লাভ ।
সিলেট বিভাগে চারটি বার এসোসিয়েশনে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত আমাদের শিক্ষার্থীরাই সর্বাধিক।
বর্তমান অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর সংখ্যা সিলেটের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগের ভিতর আমরাই সর্বাধিক (সূত্র : প্রথম আলো , ১৩ মার্চ ২০১৯ )
মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়াম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানের তত্ত্ববধানে বাংলাদেশে একমাত্র আন্তজার্তিক মানের আইন শিক্ষা কার্যক্রম ” সামার স্কুল ” – এ সিলেটের ভিতর একমাত্র সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরাই নিয়মিত অংশ্রহন করে থাকে।
বিভিন্ন মুটকোট প্রতিযােগিতায় অংশগ্রহণ এবং সাফল্যে আমরাই সিলেটে শীর্ষে।
তুরস্ক সরকারের স্কলারশীপ সহ নরওযয়ে, সুইডেন, ইংল্যান্ড, জার্মানি, এস্তোনিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ বিভিন্ন দেশে উচ্চশিক্ষার্থে ভিসা লাভ।
ইজঅঈ, অক কযধহ এৎড়ঁঢ় , ঈরারষ আরধঃরড়হ সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আইন উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ লাভ।
বিভিন্ন প্রিন্ট এবং ইলেকটনিক মিডিয়া স্টাফ রিপাের্টার হিসেবে নিয়ােগ লাভ। বিসিএস ( নন-ক্যাডার), বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাংক সহ বিভিন সরকারী বেসরকারী চাকুরিতে নিয়োগ লাভ।
বিশ্বব্যাংক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে ইউজিসির ঐঊছঊচ প্রজেক্টের ওহংঃরঃঁঃরড়হধষ ছঁধষরঃু অংংঁৎধহপব ঈবষষ ( ওছঅঈ ) এর তত্ত্বাবধানে ঊীঃবৎহধষ চববৎ জবারবি ঞবধস ঊীরঃ জবঢ়ড়ৎঃ এ আইন বিভাগ হিসেবে সিলেটের ভিতর সর্বোচ্চ স্কোর নিয়ে ঠবৎু এড়ড়ফ স্কেল প্রাপ্তি।
বৈশিষ্ট্যসমূহ/ আকর্ষণ:
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ভিতর শহরের কোলাহল ও নৈতিক প্রভাবমুক্ত নৈসর্গিক পরিবেশে নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাস।
দেশ বিদেশ হতে উচ্চতর ডিগ্রি প্রাপ্ত অভিজ্ঞ ও মেধাবী (মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশনা অনুয়ায়ী দশের অধিক স্থায়ী ) শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা শিক্ষা কার্যক্ষম পলিচালিত ।
দেশে খ্যাতনামা আইনজীবী, বিচারক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, পুলিশ, সেনা ও প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ খন্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে ক্লাস নেন।
কোর্স ফি বাংলাদেশের সকল বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সর্বনিম্ন (দরিদ্র এ মধ্যবিত্তের সামর্থ্যরে মধ্যে ) ।
এস এস সি ও এইচ এস সি ফলাফল ভিত্তিতে টিউশন ফি ১০-১০০ % পর্যন্ত স্কলারশীপ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্নিকটে, ক্যাম্পাস এলাকায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ছাত্রছাত্রীদের জন্য উন্নতমানের হোস্টেল সুবিধা।
ক্যাম্পাস এলাকায় শিক্ষকদের ডরমিটরী।
ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে খেলাধূলার জন্য উষ্ণ মাঠসহ বিনােদনের ব্যবস্থা।
সম্পূর্ণ ক্যাম্পাস ওয়াই ফাই আচ্ছাদিত।
সম্পূর্ণ ক্যাম্পাস সিসি ক্যামেরা ও বেষ্টনী দেয়াল দ্ধারা পরিবেষ্টিত, নিবিড় নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের নির্দেশনা মােতাবেক ছয় মাস মেয়ার্দী সেমিস্টার।
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্দেশনা মোতাবেক প্রতিবছর মাত্র ১৫০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়
পর্যাপ্ত বইসমৃদ্ধ সেন্ট্রাল লাইব্রেরী, আমেরিকান দূতাবাসের পরিচালনায় ‘ আমেরিকান কর্ণার, অত্যাধুনিক কম্পিটার ল্যাব, মাল্টিমিডিয়া ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণীকক্ষ।
তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক যুগোপযোগী সিলেবাস। পরিকল্পনা অনুসারে নির্দিষ্ট সময়ে সুসম্পন্ন করা হয় ।
শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক শিক্ষার অগ্রগতি বিবরণ ‘প্রগ্রেস বিপাের্ট’ এ লিপিবদ্ধ করা হয় এবং শিক্ষার্থী ও তাদের অভিবাবক কে অবহিত করা হয়।
শিক্ষার্থীদের দুর্বলতা চিহ্নিত করে সেই অনুযায়ী প্রতিকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
পড়াশোনার পাশাপাশি দেশ এবং বিদেশে বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহন এবং ভবিষ্যত জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে দরকারী নেতৃত্বগুণ ও সাংগঠনিক দক্ষতা রপ্ত করতে মুট কোর্ট, লিগ্যাল এইড ক্লিনিক, ডিবেটিং ক্লাব, গবেষণা সেন্টার, বাৎসরিক বনভোজন ও বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ নানান কো-কারিকুলাম কার্যক্রম চালু আছে।
দুইটি সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং তৃতীয় সমাবর্তন ২০১৯ সালে আয়োজনের প্রস্তুতি চল। বিজ্ঞপ্তি