জিতলেন যারা

99

কাজিরবাজার ডেস্ক :
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে অধিকাংশ আসনে আওয়ামী লীগ ও মহাজোটের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে সিরাজগঞ্জ-১ আসনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম রেকর্ড ৩ লাখ ২৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া যারা বিজয়ী হয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন-
ঢাকা বিভাগ : টাঙ্গাইল-৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোঃ একাব্বর হোসেন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭৮ হাজার ৬৭৩ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৬৪ হাজার ৪৭৬ ভোট। আর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৫ হাজার ৮০৩ ভোট। মানিকগঞ্জ-১ আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এএম নাঈমুর রহমান দুর্জয়। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী খন্দোকার আব্দুল হামিদ ডাবলু। দুর্জয় পান ২ লাখ ৫১ হাজার ৯৫৫ ভোট এবং ডাবলু পান ৫৬ হাজার ৪৪৭ ভোট।
মানিকগঞ্জ-২ আসনে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম। তিনি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী মঈনুল ইসলাম খান ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৩১ ভোট।
মানিকগঞ্জ-৩ আসনে ফের নৌকার মাঝি হলেন জাহিদ মালেক। এখানে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হয়েছেন গণফোরামের প্রার্থী মফিজুল ইসলাম খান কামাল। বেসরকারীভাবে প্রাপ্ত ফলে জাহিদ মালেক পেয়েছেন ২ লাখ ২৬ হাজার ৯৬ ভোট এবং কামাল পেয়েছেন ৩০ হাজার ৩৮১ ভোট।
মুন্সীগঞ্জ-১ (শ্রীনগর-সিরাজদিখান) মহাজোটের নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন বিকল্পধারার মাহী বি চৌধুরী। এ আসনের মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার ৫১৬ ভোটের মধ্যে মাহী বি চৌধুরী পেয়েছেন ২ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮১ ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৮৮৮ ভোট।
মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অধ্যাপক সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিজানুর রহমান সিনহা ১৪ হাজার ৬৫ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে মহাজোটের প্রার্থী আবু হোসেন বাবলা বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ঢাকা-৬ আসনে মহাজোটের প্রার্থী কাজী ফিরোজ রশীদ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে ১৪ দলের প্রার্থী রাশেদ খান মেনন বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান খান কামাল বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
গাজীপুর-৪ আসনে সিমিন হোসেন রিমি বেসরকারী ফলে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ তিন হাজার ২৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের শাহ রিয়াজুল হান্নান পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫৮২ ভোট।
নরসিংদী-১ (সদর) আসনে মহাজোটের লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম (হিরু), বীরপ্রতীক ( নৌকা) ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খায়রুল কবির খোকন (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২১ হাজার ১৮৬ ভোট।
নরসিংদী- ২ (পলাশ) আসনে মহাজোটের ডাঃ আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ (নৌকা) ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৬০ ভোট।
নরসিংদী-৩ (শিবপুর) আসনে মহাজোটের জহিরুল হক ভূইয়া মোহন (নৌকা) ৯৪ হাজার ৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা পেয়েছেন ৫২ হাজার ৮৭৬ ভোট।
নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনে মহাজোটের এ্যাডভোকেট নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (নৌকা) ২ লাখ ৬৩ হাজার ৬৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮০০ ভোট।
নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) আসনে মহাজোটের রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু (নৌকা) ২ লাখ ৯৪ হাজার ৪৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ইঞ্জিঃ আশরাফুল ইসলাম (বকুল) পেয়েছেন ২০ হাজার ৪৩১ ভোট।
গোপালগঞ্জ-১ আসনে ৩ লাখ ৩ হাজার ১শ’ ৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের মোঃ মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭শ’ ২ ভোট। এছাড়া এ আসনে বিএনপির প্রার্থী এফই শরফুজ্জামান পেয়েছেন ৫৭ ভোট এবং বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) মোঃ ইছাহাক মোল্লা পেয়েছেন ২১ ভোট।
গোপালগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলুল করিম সেলিম দুই লাখ ৮১ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের তসলিম শিকদার পেয়েছেন ৬শ’ ৮ ভোট। বিএনপির সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ২৮৬ ভোট।
গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিপুল ভোটের ব্যবধানে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়েছেন। গোপালগঞ্জ জেলা রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার বেসরকারী এই ফল ঘোষণা করেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এবারসহ মোট ৭ বার এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এসএম জিলানী পেয়েছেন ১২৩ ভোট। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মারুফ শেখ হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৭১ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী এনামুল হক আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ ভোট ও অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী উজির ফকির সিংহ প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪ ভোট।
মাদারীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূরে আলম লিটন চৌধুরী দুই লাখ ২৭ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা আবু জাফর ৪৩৬ ভোট পেয়েছেন।
মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাজাহান খান তিন লাখ ১১ হাজার ৭৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিল্টন বৈদ্য পেয়েছেন দুই হাজার ৫৯০ ভোট।
মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ২ লাখ ৫২ হাজার ৬৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার পেয়েছেন তিন হাজার ২৯৬ ভোট।
শরীয়তপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ইকবাল হোসেন অপু ২ লাখ ৭২ হাজার ৯শ’ ৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী (হাতপাখা) মোঃ তোফায়েল আহমেদ পেয়েছেন ১ হাজার ৪শ’ ২৭ ভোট। এ আসনে বিএনপি প্রার্থী সাবেক এমপি সরদার একেএম নাসির উদ্দিন পেয়েছেন ১ হাজার ৫৪ ভোট।
শরীয়তপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী একেএম এনামুল হক শামীম ২ লাখ ৭২ হাজার ৩শ’ ৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকতটম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী শফিকুর রহমান কিরন পেয়েছেন ২ হাজার ২শ’ ১৫ ভোট। এ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী (হাতপাখা) হাফেজ মাওঃ শওকত আলী পেয়েছেন ১ হাজার ৩শ’ ১৪ ভোট।
শরীয়তপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নাহিম রাজ্জাক ২ লাখ ৭ হাজার ১শ’ ১৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী (হাতপাখা) হানিফ মিয়া পেয়েছেন ২ হাজার ৭শ’ ৪৬ ভোট। এ আসনে বিএনপি প্রার্থী মিয়া নুরুদ্দিন অপু পেয়েছেন ২ হাজার ৬শ’ ৬৪ ভোট।
ময়মনসিংহ বিভাগ : ময়মনসিংহ-১ আসনে জুয়েল আরেং (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৫৮ হাজার ৯২৩ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আফজাল এইচ খান (বিএনপি) পেয়েছেন ২৮ হাজার ৮৩৮ ভোট।
ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর তারাকান্দা) আসনে শরীফ আহমদ (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৯২ হাজার ৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম শাহ শহীদ সারোয়ার (বিএনপি) পেয়েছেন ৬১ হাজার ৭১৮ ভোট।
ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে নাজিম উদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩০০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ইঞ্জিনিয়ার এম ইকবাল হোসাইন (বিএনপি) পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯৩১ ভোট।
ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আসনে রওশন এরশাদ (জাতীয় পার্টি) প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৪৪ হাজার ৭৭৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আবু ওয়াহাব আকন্দ (বিএনপি) পেয়েছেন ১ লাখ তিন হাজার ৭৫৩ ভোট।
ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনে কেএম খালিদ বাবু (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৩২ হাজার ৫৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জাকির হোসেন বাবলু (বিএনপি) ২২ হাজার ২০৩ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে এডভোকেট মোসলেম উদ্দিন (আওয়ামী লীগ) ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৫ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ইঞ্জিনিয়ার শামছ উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি) পেয়েছেন ৩২ হাজার ৩৩২ ভোট।
ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনে হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী (আওয়ামী লীগ) ২ লাখ ৬ হাজার ৯৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ডাঃ মাহবুবুর রহমান লিটন (বিএনপি) পেয়েছেন ৩৭ হাজার ১৪৮ ভোট।
ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে ফখরুল ইমাম (জাতীয় পার্টি) ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিটকতম এএইচএম খালেকুজ্জামান (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গণফোরাম) পেয়েছেন ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে আনোয়ারুল আবেদিন খান তুহিন (আওয়ামীলীগ) ২ লাখ ২৭ হাজার ২৭৩ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম খুররম খান চৌধুরী (বিএনপি) পেয়েছেন ২০ হাজার ৮৫৮ ভোট।
ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনে ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (আওয়ামীলীগ) প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৮১ হাজার ২৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম সৈয়দ মাহমুদ মোর্শেদ (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এলডিপি) পেয়েছেন ৩ হাজার ১৭৫ ভোট।
ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনে কাজিম উদ্দিন ধনু (আওয়ামী লীগ) ২ লাখ ২২ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চু (বিএনপি) পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৯৬ ভোট।
নেত্রকোনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মানু মজুমদার দুই লাখ ৪৯ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কায়সার কামাল পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৩২ ভোট।
নেত্রকোনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আশরাফ আলী খান খসরু দুই লাখ ৮৩ হাজার ৪৯৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ডাঃ আনোয়ারুল হক পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫৭৩ ভোট।
নেত্রকোনা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অসীম কুমার উকিল দুই লাখ ৬০ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রফিকুল ইসলাম হিলালী পেয়েছেন ৬ হাজার ৭১৫ ভোট।
নেত্রকোনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রেবেকা মোমিন দুই লাখ ৪ হাজার ৮০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তাহমিনা জামান শ্রাবণী ৩৮ হাজার ১০৫ ভোট পেয়েছেন।
নেত্রকোনা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল বীর প্রতীক এক লাখ ৬৭ হাজার ৫৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবু তাহের তালুকদার পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৮ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (নৌকা) ২ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ রেজাউল করিম খান চুন্নু (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৫০ হাজার ৪০০ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-২ (পাকুন্দিয়া-কটিয়াদী) নূর মোহাম্মদ (নৌকা) ২ লাখ ৯৫ হাজার ৮৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান রঞ্জন (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৫১ হাজার ৩২৩ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) মো. মুজিবুল হক চুন্নু-জাপা (লাঙ্গল) ২ লাখ ২৯ হাজার ৬১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ড. সাইফুল ইসলাম-জেএসডি (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭৮৬ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (নৌকা) ২ লাখ ৫৯ হাজার ৩৮১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এডভোকেট মো. ফজলুর রহমান (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৪ হাজার ৮০০ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) মো. আফজাল হোসেন (নৌকা) ২ লাখ ২ হাজার ৮৭৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ মজিবুর রহমান ইকবাল (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৯ হাজার ১৫০ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) নাজমুল হাসান পাপন (নৌকা) ২ লাখ ৪৬ হাজার ৯০৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শরীফুল ইসলাম (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯১৪ ভোট।
শেরপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হুইপ আতিউর রহমান ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা ২৭ হাজার ৬৪৩ ভোট পেয়েছেন।
শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী মতিয়া চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৪৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে ফাহিম চৌধুরী পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৫২ ভোট।
শেরপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রকৌশলী একেএম ফজলুল হক চাঁন দুই লাখ ৫১ হাজার ৯৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মাহমুদুল হক রুবেল পেয়েছেন ১২ হাজার ৪৯১ ভোট।
খুলনা বিভাগ : কুষ্টিয়া-১- আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ, ক, ম সরওয়ার জাহান বাদশা। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭৬ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী রেজা আহমদে বাচ্চু মোল্লা পেয়েছেণ ৩ হাজার ৪৩০ ভোট। কুষ্টিয়া-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন মহাজোটরে প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। তিনি পেয়েছেণ ২ লাখ ৮১ হাজার ৪৫ ভোট। দাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আহসান হাবিব লিংকন পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৭৪ ভোট। কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহবুব-উল-আমল হানিফ। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৯৬ হাজার ৮২৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩৭৯ ভোট। কুষ্টিয়া-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী পেয়েছেন ১২ হাজার ৩১৯ ভোট।
ঝিনাইদহ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল হাই। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২২ হাজার ৩৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত এডভোকেট আসাদুজ্জামান পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৬৮ ভোট। ঝিনাইদহ-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তাহজীব আলম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩ লাখ ২৫ হাজার ৮৮৬ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ফখরুল আসলাম পেয়েছেন ৯ হাজার ২৯৩ ভোট। আওয়ামী লীগ মনোনীত শফিকুল আজম খান ঝিনাইদহ-৩ আসেন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ২লাখ ৪২ হাজার ৫৩২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতী ইসলামীর মতিউর রহমান পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৪২ ভোট। ঝিনাইদহ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আনোয়ারুল আজিম। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২৫ হাজার ৯৬৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন মোট ৯ হাজার ৫০৬ ভোট।
যশোর-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শেখ আফিল উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯ হাজার ২৩ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মফিকুল হাসান তৃপ্তি পেয়েছেন ৪ হাজার ৮০২ ভোট। যশোর-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেজর জেনারেল নাসির উদ্দিন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩ লাখ ৩২ হাজার ৯৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে মুহাদ্দিস আবু সাঈদ পেয়েছেন ১২ হাজার ৯৮৮ ভোট। যশোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নাবিল আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৩ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে অনিন্দ্য ইসলাম পেয়েছেন৩১ হাজার ৭১০ ভোট। যশোর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত রণজিৎ কুমার রায় বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ধানের মীষ প্রতীক নিয়ে টিএস আইয়ূব পেয়েছেন মোট ২৫ হাজার ৯১৯ ভোট। যশোর-৫ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্বপন ভট্টাচার্য নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৪৩ হাজার ৩৮২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জমিয়তে উলামায়ে ইসলমের মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস পেয়েছেন ২৩ হাজার ১১২ ভোট। যশোর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৫৪ জাচার ৫৩ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আবুল হোসনে আজাদ ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৪৮ ভোট।
মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত সাইফুজ্জামান শিখর বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৬৯ হাজার ৯৮ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত মনোয়ার হোসেন খান পেয়েছেন ১৬ হাজার ৬০৬ ভোট। মাগুরা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত যুব ও ক্রিড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৫৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত নিতাই রায় চৌধুরী পেয়েছেন ৫২ হাজার ৬৮৬ ভোট।
নাড়াইল-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কবিরুল হক ২ লাখ ৮২ হাজার ৫২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিশ্বাস জাহাঙ্গীর পেয়েছেন ৮ হাজার ৯১৯ ভোট। নড়াইল-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন্ মর্তুজা ২ লাখ ৭১ হাজার ২১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিরকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৮৩ ভোট।
বাগেরহাট-৩ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুন্নাহার তালুকদার বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯০৭ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জামায়াত নেতা আব্দুল ওয়াদুদ শেখ পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪০৮ ভোট।
খুলনা-১- আওয়ামী লীগ মনোনীত পঞ্চানন বিশ্বাস বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৯ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আমীর এজাজ খান পেয়েছেন ২৮ হাজার ৪৩৭ ভোট।
খুলনা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ১ লাখ ১২ হাজার ১০০ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিন্দ্বী বিএনপি মনোনীত নজরুল ইসলাম মঞ্জু পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩৭৯ ভোট। খুলনা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্নুজান সুফিয়ান ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত রকিবুল ইসলাম বকুল পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬০৬ ভোট।, খুলনা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রখ্যাত সাবেক ফুটবলার আব্দুস সালাম মুর্শেদী। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২৩ হাজার ২১৪ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আজিজুল বারী পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট। খুলনা-৫- আওয়ামী লীগ মনোনীত মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ পেয়েছেন ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী গোলাম পরওয়ার পেয়েছেন ৩২ হাজার ৬৯৪। খুলনা-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত আকতারুজ্জামান বাবু ২ লাখ ৮৩ হাজার ৩৪৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জামায়াতী নেতা মাওলামান আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১৯ হাজার ২৫৭ ভোট।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মহাজোট প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির মুস্তফা লুৎফুল্লাহ নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪০১ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হাবিবুল ইসলাম হাবিব পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯০২ ভোট। সাতক্ষীরা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মীর মোশতাক আহমেদ রবি বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ১ লাখ ১০ হাজার ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের মুহাদ্দিস আবদুল খালেক পেয়েছেন ১৩ হাজার ভোট। সাতক্ষীরা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আ ফ ম রুহুল হক ৩ লাখ ৪ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ডা. শহিদুল আলম পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩৫৩ ভোট। সাতক্ষীরা-৪ আসনে আওয়ামীলীগের এস এম জগলুল হায়দার নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৩৮৭ ভোট পেয়ে বিহয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের গাজী নজরুল আসলাম ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৪৮৬ ভোট।
চট্টগ্রাম বিভাগ : কুমিল্লা-৯ আওয়ামী লীগের তাজুল ইসলাম ২ লাখ ৭০ হাজার ৬০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিতটতম বিএনপির প্রার্থীর কর্নেল অব. এম আনোয়ারুল আজিম ভোট পেয়েছেন ১১ হাজার ৩১৮ ভোট।
চাঁদপুর-১ (কচুয়া উপজেলা) : এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর নৌকা মার্কায় পেয়েছেন ১ লাখ ৯৬ হাজার ৮৪৪ ভোট। বিএনপির মো. মোশারফ হোসেন ধানের শীষ মার্কায় পেয়েছেন ৭৭৫৯ ভোট।
চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ উপজেলা): এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. নুরুল আমিন নৌকা মার্কায় পেয়েছেন ২৯৬৩১৫ ভোট। বিএনপির প্রার্থী ড. জালাল উদ্দিন ধানের শীষ মার্কায় পেয়েছেন ১০২৩৯ ভোট।
চাঁদপুর-৩ (সদর ও হাইমচর উপজেলা): এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাঃ দীপু মনি নৌকা মার্কায় পেয়েছেন ৩০৪৮১২ ভোট। বিএনপির প্রার্থী শেখ ফরিদ আহম্মেদ পেয়েছেন ৩৫৫০১ ভোট।
চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ উপজেলা) : এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুহম্মদ শফিকুর রহমান নৌকা মার্কায় পেয়েছেন ১৭৩৩৭৯ ভোট। বিএনপির প্রার্থী মো. হারুনুর রশিদ ধানের শীষ মার্কায় পেয়েছেন ৩০৭৯৯ ভোট।
চাঁদপুর-৫ (শাহরাস্তি ও কচুয়া উপজেলা) : এই আসনে আওয়ামী লীগের মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম নৌকা মার্কায় পেয়েছেন ২৯৮১০৪ ভোট। বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ধানের শীষ মার্কায় পেয়েছেন ৩৬৫৬ ভোট।
ফেনী-১ আসনে মহাজোটের শিরিন আখতার নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৩ হাজার ৫০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির রফিকুল আলম মঞ্জু পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৭০ ভোট।
ফেনী-২ আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৯০ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির জয়নাল হাজারী পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৮৪ ভোট।
ফেনী-৩ মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে ২ লাখ ৯০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আকবর হোসেন পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৭ ভোট।
নোয়াখালী-১ আসনে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছে এইচএম ইব্রাহিম।
নোয়াখালী-৪ আসনে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন একরামুল করিম চৌধুরী।
লক্ষ্মীপুর-১ ড. আনোয়ার হোসেন খান নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ধানের শীস প্রার্থীর ভোটের পরিমাণ ৩ হাজার ৯৮২।
লক্ষ্মীপুর-২ স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী শদিদ ইসলাম পাপন ২ লাখ ৫৬ হাজার ৭৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আব্দুল খালেক ভোট পেয়েছেন ২৮ হাজার ৬৫ ভোট।
লক্ষ্মীপুর-৩ একেএম শাজাহান কামাল নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৩৩ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি পেয়েছেন ১৫ হাজার ৪৭২ ভোট।
লক্ষ্মীপুর-৪ মেজর অব. আব্দৃুল মান্নান নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮৩ হাজার ৯০৬ ভোটার পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের আসম আব্দুর রব ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৪০ হাজার ৯৭৩ ভোট।
চট্টগ্রাম-১ (মীরসরাই) আসনে ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের বিএনপি প্রার্থী নুরুল আমিন পেয়েছেন ২ হাজার ৩২৯ ভোট।
চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান মিতা ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোস্তফা কামাল পাশা পেয়েছেন ৩ হাজার ১২২ ভোট।
চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে ২ লাখ ৩১ হাজার ৪৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জসিম উদ্দিন সিকদার পেয়েছেন ২ হাজার ৩০৭ ভোট।
চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের সামসুল হক চৌধুরী ১ লাখ ৮৩ হাজার ১৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এনামুল হক পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৫৯৮ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা) আসনে আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ পেয়েছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৪১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরোয়ার জামাল নিজাম পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৫৩ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নজরুল ইসলাম চৌধুরী ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির কর্নেল (অব) অলি আহমদ পেয়েছেন ২১ হাজার ৯৪৭ ভোট।
কক্সবাজার-১ আওয়ামী লীগের জাফর আলম নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৯৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এডভোকেট হাছিনা আহমদ পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৭৬০ ভোট।
কক্সবাজার-২ আওয়ামী লীগের আশেক উল্লাহ রফিক ২ লাখ ২৯ হাজার ২৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জামায়াতের হামিদুর রহমান আজাদ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৯ ভোট।
কক্সবাজার-৩ আওয়ামী লীগের সাইমুম সারোয়ার কমল ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির লুৎফর রহমান আজাদ পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২১৫ ভোট।
কক্সবাজার-৪ আসনে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছে আওয়ামী লীগে শাহিনা আক্তার চৌধুরী ১ লাখ ৯৬ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শাহজাদা চৌধুরী ভোট পেয়েছেন ৩৭ হাজার ১৮ ভোট।
পার্বত্য খাগড়াছড়ি আওয়ামী লীগের কুজেন্দ্রলাল ত্রিপুরা নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ৩৮৩। নিকটতম বিএনপির শহীদুল ইসলাম ভুইয়া ভোট পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৪৪৩ ভোট।
পার্বত্য বান্দরবান আওয়ামী লীগের বীর বাহাদুর উ শৈ সিং ১ লাখ ৪২ হাজার ২২৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির সাচিপ্রু জেরি ভোট পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৪৭ ভোট।
বরিশাল : বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ ২ লাখ ৫ হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ মার্কার প্রার্থী জহির উদ্দিন স্বপন পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৩০৫ ভোট।
বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শাহে আলম নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ লাখ ১২ হাজার ৫১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮ হাজার ৩০ ভোট।
বরিশাল-৩ (মুলাদী-বাবুগঞ্জ) আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু লাঙ্গল প্রতীকে ৫৫ হাজার ৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮৪০ ভোট।
বরগুনা-১ (সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ৩ লাখ ১৭ হাজার ৬শ’ ৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের বিএনপি প্রার্থী আলহাজ মোঃ মতিয়ার রহমান তালুকদার পেয়েছেন ১৫ হাজার ৪শ’ ৪৪ ভোট পেয়েছেন। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে হাতপাখা প্রতীকের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মাওলানা মোঃ মাহমুদুল হোসাইন ওলিউল্লাহ।
বরগুনা-২ আসনে ২ লাখ ৩২৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শওকত হাচানুর রহমান রিমন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খন্দকার মাহবুব হোসেন পেয়েছেন ৯ হাজার ৫১৮ ভোট।
পটুয়াখালী-২ আসনে এক লাখ ৮৫ হাজার ৭৮৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন মহাজোটের আ স ম ফিরোজ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার প্রার্থী নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৯ হাজার ২৬৯ ভোট।
পটুয়াখালী-৩ আসনে ২ লাখ ১৭ হাজার ২৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের এস এম শাহাজাদা। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার ডাঃ কামাল হোসেন পেয়েছেন ৯০০৯ ভোট। ধানের শীষের গোলাম মাওলা রনি পেয়েছেন ৬ হাজার ১৭৬ ভোট।
ভোলা-১ আসনে দুই লাখ ৪২ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীর সাত হাজার ২২৪ ভোট পেয়েছেন। তোফায়েল আহমেদ এ নিয়ে ৮ বার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হলেন।
ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী আলী আজম মুকুল পেয়েছেন দুই লাখ ২৬ হাজার ১২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯৯৯ ভোট।
ভোলা-৩ আসনে দুই লাখ ৫০ হাজার ৪১১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মোঃ মোসলেহ উদ্দীন পেয়েছেন চার হাজার ৫৫ ভোট।
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে নৌকা মার্কা প্রতীক নিয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মহাজোটের প্রার্থী আবদুল্লাহ আল জ্যাকব। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৯৯ হাজার ১৫০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখা প্রতীকে এডভোকেট মাওলানা মুহিবুল্লাহ পেয়েছেন ৬ হাাজার ২২২ ভোট। ধানের শীষের প্রতীকে নাজিম উদ্দিন আলম পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৭ ভোট।
সিলেট বিভাগ : সুনামগঞ্জ-১ মোয়াজ্জেম হোসেন রতন প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৬৫ হাজার ৯২৬, সুনামগঞ্জ-২ জয়া সেনগুপ্তা প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ২৪ হাজার ১৭ ভোট, সুনামগঞ্জ-৩ এম এম মান্নান প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৭৬ হাজার ভোট, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রহমান প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৩৭ হাজার ২৮৯, সুনামগঞ্জ-৫ হাফিজ আহমেদ মজুমদ, সিলেট-১ এ কে আব্দুল মোমেন, সিলেট-২ মোকাব্বির খান প্রাপ্ত ভোট ৬৯ হাজার ৪১৩, সিলেট-৩ মাহমুদ সামাদ চৌধুরী প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৭, সিলেট-৪ ইমরান আহমদ প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৭৭, সিলেট-৫, সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ, প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৩ হাজার ৪৭৫, মৌলভীবাজার-১ শাহাব উদ্দিন প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৪৪ হাজার ১২১, মৌলভীবাজার-২ সুলতান মোহাম্মদ মনসুর প্রাপ্ত ভোট ৫৮ হাজার ৫৭, মৌলভীবাজার-৩ নেছার আহমদ প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯, মৌলভীবাজার-৪ উপাধ্যক্ষ ড. মোঃ আব্দুস শহীদ প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ১১ হাজার ৬৫৯, হবিগঞ্জ-১ গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৫৮ হাজার ১৮৮, হবিগঞ্জ-২ আব্দুল মজিদ খান প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৭৭ হাজার ৯৩১, হবিগঞ্জ-৩ হবিগঞ্জ-৪ মাহবুব আলী প্রাপ্ত ভোট ৩ লাখ ৯ হাজার ৬৫৩।