স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সর্বস্তরের মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিল ——— জহির চৌধুরী সুফিয়ান

80

dsc_0248 copyসিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক আব্দুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ান বলেছেন, বাংলাদেশ বেতারের ইতিহাস গৌরবময় ইতিহাস। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছিয়ে দিয়েছিল স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র। যার ফলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ক্রমান্বয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হয়েছিল। আমরা বীরের জাতি, পরাজয় আমাদের জানা নেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে ৯মাসে পাক-হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে একটি লাল সবুজের পতাকা সম্বলিত দেশ স্বাধীন করতে পেরেছি। এতে বাংলাদেশ বেতারের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারা গান, কবিতা, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে আমাদেরকে উদ্বুদ্ধ করেছিল। স্বাধীনতার ঘোষণা এই বেতারের মাধ্যমেই প্রচার হয়েছিল। এই বেতারের এতিহাস ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হলে সকলকে এক যুগে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ বেতার এর হীরক জয়ন্তী উপলক্ষে গতকাল ১৫ডিসেম্বর সোমবার সকাল ৯টায় সিলেটস্থ মিরের ময়দান বেতার ভবন থেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন তিনি।
কেন্দ্রের আঞ্চলিক পরিচালক এস এম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও উপ-আঞ্চলিক পরিচালক ফখরুল আলমের পরিচালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক আব্দুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য আ ন ম শফিকুল হক, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, বিটিভি’র সিলেট প্রতিনিধি আজিজ আহমদ সেলিম। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আঞ্চলিক প্রকৌশলী আ ফ ম বালিগুর রহমান, উপ-আঞ্চলিক পরিচালক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তারিক, মোঃ আব্দুল হক, সম্মিলীত সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম সেলিম, মহানগর আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক প্রিন্স সদরুজ্জামান, উপ-আঞ্চলিক প্রকৌশলী এ এইচ এম ফয়সল, সহকারী পরিচালক মোঃ জাকিরুল ইসলাম, পবিত্র কুমার দাস, প্রদীপ চন্দ্র দাস, প্রশান্ত কুমার মন্ডল, সহকারী বার্তা নিয়ন্ত্রক সঞ্জয় সরকার প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি