শিপন আহমদ, ওসমানীনগর থেকে :
হেমন্তের মৌ মৌ গন্ধ ও মৃদু বাতাসে মুখরিত সিলেটের বালাগঞ্জ-ওসমানীনগর উপজেলায় দোলা খাচ্ছে আমন ধানের সোনালি ফসল। মাঠের পাকা ধান কেটে গোয়ালে তুলার চেষ্টায় এখন ব্যস্ত কৃষকরা। ক্ষেতে বাম্পার সোনলী ফসল দেখে কৃষকদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। দুই উপজেলায় হাওরগুলোতে এখন চলছে আমন ধান কাটার মহাউৎসব। সরেজমিনে উপজেলার হাওরে দেখা গেছে কৃষক-কৃষাণীরা আমন ধান কাটা ও মাড়াইয়ে নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। উপজেলার একধিক কৃষকরা জানিয়েছেন চলতি মৌসুমে প্রাকৃতিক অনুকূল পরিবেশ ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি বছরে বালাগঞ্জের ৬টি ও ওসমানীনগরে ৮টি ইউনিয়নের ২৯টি কৃষি ব্লকে মোট ১৫ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে রোপা আমন আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে উফশী ১৩ হাজার ও স্থানীয় জাতের ২ হাজার ৫শ হেক্টর। ইতোমধ্যে পুরোদমে আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, দুই উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের আমন আবাদের পরিমাণ হচ্ছে, বালাগঞ্জের সদর ইউনিয়নে আবাদ হয়েছে ৭শ ৫০ হেক্টর। পূর্ব গৌরীপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৬শ’ ২৫ হেক্টর। বোয়ালজুড় ইউনিয়নে ১ হাজার ২শ ৮৫ হেক্টর। পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়নে ১শ’ ৯০ হেক্টর। দেওয়ানবাজার ইউনিয়নে ৭শ ৮০ হেক্টর। ওসমানীনগর উপজেলার আবাদের পরিমাণ হচ্ছে উমরপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ২শ ২০ হেক্টর। সাদীপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৩শ হেক্টর। পশ্চিম পৈলনপুর ইউনিয়নে মোট ৬শ ৫০ হেক্টর। বুরুঙ্গা ইউনিয়নে মোট ৮শ ৪৫ হেক্টর। গোয়ালাবাজার ইউনিয়নে ১ হাজার ৩শ ৯০ হেক্টর। তাজপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৫শ ৬০ হেক্টর। দয়ামীর ইউনিয়নে ১ হাজার ৪শ ১০ হেক্টর। উছমানপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৩শ ৮৫ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সরকার বলেন, চলতি বছরে দুই উপজেলায় ১৫ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে রোপা আমন আবাদ হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত সার, বীজ, কীটনাশক সরবরাহ পাওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সময়ে কৃষকদের সঠিক পরিচর্যার ফলে রোপা আমন ফলন ভাল হয়েছে।
শিপন আহমদ, ওসমানীনগর থেকে
হেমন্তের মৌ মৌ গন্ধ ও মৃদু বাতাসে মুখরিত সিলেটের বালাগঞ্জ-ওসমানীনগর উপজেলায় দোলা খাচ্ছে আমন ধানের সোনালি ফসল। মাঠের পাকা ধান কেটে গোয়ালে তুলার চেষ্টায় এখন ব্যস্ত কৃষকরা। ক্ষেতে বাম্পার সোনলী ফসল দেখে কৃষকদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। দুই উপজেলায় হাওরগুলোতে এখন চলছে আমন ধান কাটার মহাউৎসব। সরেজমিনে উপজেলার হাওরে দেখা গেছে কৃষক-কৃষাণীরা আমন ধান কাটা ও মাড়াইয়ে নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। উপজেলার একধিক কৃষকরা জানিয়েছেন চলতি মৌসুমে প্রাকৃতিক অনুকূল পরিবেশ ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি বছরে বালাগঞ্জের ৬টি ও ওসমানীনগরে ৮টি ইউনিয়নের ২৯টি কৃষি ব্লকে মোট ১৫ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে রোপা আমন আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে উফশী ১৩ হাজার ও স্থানীয় জাতের ২ হাজার ৫শ হেক্টর। ইতোমধ্যে পুরোদমে আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, দুই উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের আমন আবাদের পরিমাণ হচ্ছে, বালাগঞ্জের সদর ইউনিয়নে আবাদ হয়েছে ৭শ ৫০ হেক্টর। পূর্ব গৌরীপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৬শ’ ২৫ হেক্টর। বোয়ালজুড় ইউনিয়নে ১ হাজার ২শ ৮৫ হেক্টর। পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়নে ১শ’ ৯০ হেক্টর। দেওয়ানবাজার ইউনিয়নে ৭শ ৮০ হেক্টর। ওসমানীনগর উপজেলার আবাদের পরিমাণ হচ্ছে উমরপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ২শ ২০ হেক্টর। সাদীপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৩শ হেক্টর। পশ্চিম পৈলনপুর ইউনিয়নে মোট ৬শ ৫০ হেক্টর। বুরুঙ্গা ইউনিয়নে মোট ৮শ ৪৫ হেক্টর। গোয়ালাবাজার ইউনিয়নে ১ হাজার ৩শ ৯০ হেক্টর। তাজপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৫শ ৬০ হেক্টর। দয়ামীর ইউনিয়নে ১ হাজার ৪শ ১০ হেক্টর। উছমানপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৩শ ৮৫ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সরকার বলেন, চলতি বছরে দুই উপজেলায় ১৫ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে রোপা আমন আবাদ হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত সার, বীজ, কীটনাশক সরবরাহ পাওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সময়ে কৃষকদের সঠিক পরিচর্যার ফলে রোপা আমন ফলন ভাল হয়েছে।