সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যে টাকা জমা রাখা হচ্ছে তা হল সরকারের কাছে জনগণের আমানত। সরকার লভ্যাংশসহ উপকারভোগীকে সে আমানত ফিরিয়ে দেবে। নাগরিকদের জন্য বৃদ্ধ বয়সে এটা আর্থিক নিশ্চয়তা। সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে জনগণ একটি নির্দিষ্ট সময় টাকা জমানোর পর পেনশনের আওতাভুক্ত হবেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে আজীবন পেনশন প্রদান করা হবে। এছাড়াও পেনশন ভোগকারীর মৃত্যুর পর তাঁর পরিবার- এ পেনশনের উত্তরাধিকারী হবেন। এজন্য প্রতিটি নাগরিকের নিজের ও পরিবারের ভবিষ্যৎ সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য এ স্কিমের অন্তর্ভুক্ত হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মঙ্গলবার দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জেলা তথ্য অফিস সিলেটের আয়োজনে ‘প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পের আওতায়’ মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মো. সালাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঊর্মি রায়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মৎস্য অফিসার সুনন্দা রানী মোদক, আঞ্চলিক তথ্য অফিস সিলেটের তথ্য অফিসার নোবেল দে এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহিউদ্দিন আহমদ। বিজ্ঞপ্তি