স্টাফ রিপোর্টার
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) ৪ কর্তকর্তাকে অন্যত্র বদলি করা হয়েছে। কয়েক মাস আগে তাদের বদলির আদেশ হয়। আর এক কর্মকর্তা অবসরে এবং এক কর্মকর্তা প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশে যাচ্ছেন। এ উপলক্ষে ওই ৬ কর্মকর্তাকে সোমবার এসএমপি’র পক্ষ থেকে তাদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
মহানগরের একটি অভিজাত হোটেলে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন এসএমপি কমিশনার মো. ইলিয়াছ শরীফ (বিপিএম-বার, পিপিএম)।
এসএমপি থেকে বদলি হওয়া ৬ কর্মকর্তা হলেন- অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (সিটিএসবি এন্ড মিডিয়া) সুদীপ দাস (দেগালাপগঞ্জে), অতিরিক্তি উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) গৌতম দেব (জাপানে যাচ্ছেন), কোতোয়ালি মডেল থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. সামছুদ্দিন ছালেহ আহমেদ চৌধুরী (পিপিএম-বার) (ঢাকা আরআর এফ), দক্ষিণ সুরমা থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার মাইন উদ্দিন খান (রিটায়ার্ডে), সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) আতাহারুল ইসলাম তালুকদার (জামালপুরে জেলা সার্কেল), এয়ারপোর্ট থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার অলক ক্লান্তি শর্মা (সিলেট জেলা কানাইঘাট সার্কেল)।
এর মধ্যে সুদীপ দাসকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ সার্কেলে (এসএসপি), মো. সামছুদ্দিন ছালেহ আহমেদ চৌধুরী (পিপিএম-বার)-কে ঢাকা আরআরএফ-এ, আতাহারুল ইসলাম তালুকদার জামালপুর সার্কেলে (এসএসপি) ও অলক ক্লান্তি শর্মাকে সিলেটের কানাইঘাটে সার্কেলে (এসএসপি) হিসেবে বদলি করা হয়েছে। আর গৌতম দেব পুলিশের উচ্ছতর প্রশিক্ষণের জন্য জাপান এবং মাইন উদ্দিন খান অবসরে যাচ্ছেন। সোমবার এই ৬ কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসএমপি কমিশনারের সহধর্মিনী নাসরিন লায়লা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এসএমপি’র অতিরিক্ত কমিশনার (সদর ও প্রশাসন) মো. জোবায়েদুর রহমান (পিপিএম), অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপস্) মুঃ. মাসুদ রানা, উপকমিশনার (সদর ও প্রশাসন) তোফায়েল আহমদ, উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মোহা. সোহেল রেজা পিপিএম, উপ-কমিশনার (পিওএম) মো. জাবেদুর রহমান, উপ-কমিশনার (সিটিএসবি) ইমাম মোহাম্মদ শাদিদ, সিলেট মহানগর কমিউনিটি পুলিশিং-এর সভাপতি ডা. নাছিম আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ। দকার মুক্তাদির
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, আওয়ামীলীগ ডিজিটাল বাংলাদেশের শ্লোগান দিয়ে দেশের মানুষকে বোকা বানিয়ে দেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল। ক্ষমতা দখলের পর ডিজিটাল দূর্নীতির মাধ্যমে দেশের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। এখন তারা এখন তথাকথিত স্মার্ট বাংলাদেশের সেøাগান দিয়ে দেশের তরুণ সমাজকে বোকা বানাতে যায়। সারাদেশে মানুষের সাথে তরুণ সমাজও এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের তারণ্যের সমাবেশে তরুণরা সরকারকে লালকার্ড দেখিয়ে দিয়েছে। আগামী ৯ জুলাই সিলেট শহর হবে তরুণদের মিছিলের শহর।
নগরীর একটি হোটেলে আগামী ৯ জুলাই সিলেটে তারণ্যের সমাবেশ সফল করতে যৌথ প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইনের সভাপতিত্বে ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরীর সঞ্চালনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি এডভোকেট আশিক উদ্দিন আশুক, মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল হাসান কয়েস লোদি, মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ মঈন উদ্দিন সুহেল, জেলা বিএনপি যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মানিক, ওহিদুজ্জামান সুফি চৌধুরী, কোহিনূর আহমেদ, আবুল কাশেম। অঙ্গ সংগঠন গুলো থেকে উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদল সভাপতি এড. মোমিনুল ইসলাম মোমিন, মহানগর যুবদলের সভাপতি শাহ নেওয়াজ বক্ত চৌধুরী তারেক, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আহবায়ক আব্দুল আহাদ খাঁন জামাল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল আহবায়ক মাহবুবুল হক চৌধুরী, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদ, জাসাস মহানগর আহবায়ক তাজ উদ্দিন আহমদ মাসুম, স্বেচ্ছাসেবক দল জেলার সদস্য সচিব শাকিল মুর্শেদ, সাধারণ সম্পাদক মির্জা সম্রাট, মিফতাউল কবির মিফতা, স্বেচ্ছাসেবক দল মহানগর সদস্য সচিব আফসর খাঁন, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক দিলোয়ার হোসন দিনার, জাসাস জেলা সদস্য সচিব রায়হান এইচ খাঁন, জেলা বিএনপির গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুর রহমান আজিজ, সহ দপ্তর সম্পাদক মাহবুব আলম, সদস্য সুহেল ইবনে রাজা, তোফায়েল আহমেদ, আব্দুস সালাম টিপু প্রমুখ।