জালাল উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা ॥ শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশে ভূমিকা রাখতে হবে

17

শিক্ষার্থীরাই জাতির ভবিষ্যৎ। তাদের মেধার বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যেই কাজ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে তাদেরকে কেবল পাঠ্য বইয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখলে তাদের চিন্তার জগত সংকীর্ণ থেকে যায়। শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের জন্য তাদেরকে সৃজনশীল কর্মকান্ডে নিয়োজিত রাখতে হবে।
সিলেট নগরীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাজী জালাল উদ্দিন বহুমুখী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা’২০২২ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মো. আব্দুল খালিকের সভাপতিত্বে শনিবার (১২ নভেম্বর) বিদ্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত এই মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চেতনা যুব পরিষদের সভাপতি ও প্রবাসী কমিউনিটি নেতা জুলকার নায়েন।
বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ডা. মিফতাহুল হোসেন সুইটের সার্বিক সহয়োগিতায় এবং বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কমলেশ মিস্ত্রি ও খয়রুন খয়রুন নেসা নাজ চৌধুরীর যৌথ সঞ্চালনায় আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি সালমা বাছিত, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বখতিয়ার বিবি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জেসমিন সুলতানা (জেসি), হাজী শাহমির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কাবেরী রাণী দেবি, নবীন চন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোসনে আরা সুলতানা, কাজী জালাল উদ্দিন সরকারি বালক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জুয়েলী খানম, খাসদবীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হোসাইন আলী, কাজী জালাল উদ্দিন সরকারি বালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মার্জিনা আক্তার খানম, এভারগ্রীন একাডেমির প্রিন্সিপাল লতিফা জাহাঙ্গীর, হাজী কুদরতউল্লাহ ইসলামিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুধীন্দ্র কুমার তালুকদার, কিশোরী মোহন সরকারি বালক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা পারভীন, রায়নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) নৃপেশ রায় প্রমুখ। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন, সৈয়দা তামান্না রহমান, আবদুল আহাদ, আব্দুল কাইয়ুম শেখ, রানা বেগম। শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন রাশেদা আক্তার জুসি এবং গীতা পাঠ করেন পূজা সরকার। এই প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদেরকে কবিতা, গল্প, রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, উপস্থিত বক্তৃতা, সাধারণ জ্ঞানের মাধ্যমে প্রতিভা যাচাই করা হয়। বিজ্ঞপ্তি