চোখের জলে দাসত্বের ভেলা :
প্রতিদিন আলো মাড়িয়ে আঁধারে আমার যাওয়া
অসংখ্য আঁধারে ডুব দিয়ে আলোকিত হই
ইচ্ছে করেই আড্ডা জমাই ও পাড়ায়
ছায়াতরু এ শরীরের চাঁদোয়ায় ওরা বাড়ুক
আমার আলোতে স্বর্ণলতা হয়ে…
ওরা বলে আমার কলবে নাকি অসুখ ধরেছে
দোযখের অথৈ আগুন যার একমাত্র হাসপাতাল
আমি বলি: তাতে যদি খোদার খাহেশ মিটে আমি রাজি
কিশোর ইসমাইলের মত ধারালো ছুরির নিচে
গলা সঁপে দেয়ার মত…
মাঝে মাঝে সক্রেটিসের শহড়ি ঃযুংবষভ স্ট্যাডি করি-
চেতনায় শাশ্বত বিশ্বাসের শেকড় আজো বেশ গভীরে
গোলা ভরতি ভক্তিগুলো আরো বেশি পুক্ত পুরোট
চোখের দু’সমুদ্র গাঢ় জলে এখনো দাসত্বের ভেলা ভাসে
কণ্ঠে উর্ধলোকের মিউজিক্যাল সাউন্ডগুলো সঙ্গীত শিখেছে
হেরার আওয়াজ থরে থরে সাজানো রয়ছে কানে
এখনো আরশে আযীম পর্যন্ত আমার দৃষ্টি জলজ্যান্ত সজীব…
এখনো কলবে আমার জবাবদিহিতার ভয় থর থর কাঁপে
আমি ঠিকঠাক, সুস্থ-বড় বেশি সুস্থ
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার পিছু ধরা অবোধ শিশু নই আমি
দ্যাখো, পূর্বপুরুষের ভিটেমাটি হতে
আজো এক পা-ও নড়ি নি…