স্টাফ রিপোর্টার :
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ৫২৪৮তম শুভ আবির্ভাব তিথি জন্মাষ্টমী উৎসব উপলক্ষে নগরীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শোভাযাত্রায় ভক্তদের মুখে ছিল ‘হরে কৃষ্ণ’ মহামন্ত্র কীর্তন। গতকাল শুক্রবার জন্মাষ্টমীর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ঐতিহ্যবাহী এই শোভাযাত্রায় মুখরিত হয়ে উঠে নগরীর বিভিন্ন এলাকা। এছাড়া সিলেট বিভাগসহ জেলা ও উপজেলাগুলোতেও একইভাবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীতে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, মহা-অভিষেক ও মহা প্রসাদ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এদিকে গতকাল সকাল সাড়ে ৯ টায় মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে এ বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন ইসকন সিলেটের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ
ভক্তি অদ্বৈত নবদ্বীপ স্বামী মহারাজ। নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে ইসকন সিলেট মন্দিরে শেষ হয় শোভাযাত্রা। হাজার হাজার ভক্ত নানা সাজে সজ্জিত হয়ে এ শোভাযাত্রায় অংশ নেন। তাদের হাতে ছিল মৃদঙ্গ, করতালসহ বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র। শোভাযাত্রা শেষে ইসকন সিলেট মন্দিরে কীর্তনমেলা, আলোচনা সভা ও মহা-অভিষেক অনুষ্টিত হয়।
জানা গেছে, ৩ দিনে গীতাযজ্ঞ, নামসংকীর্তন, শোভাযাত্রা, কৃষ্ণ পূজাসহ নানা আয়োজনে শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি উদযাপন করে বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, প্রায় সাড়ে ৫ হাজার বছর আগে দ্বাপর যুগে ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে মথুরা নগরীতে অত্যাচারি রাজা কংসের কারাগারে বন্দি দেবকী ও বাসুদেবের বেদনাহত ক্রোড়ে জন্ম নিয়েছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। তারা মনে করেন, জন্মাষ্টমী ব্রত (উপবাস) পালনে সমস্ত পাপমোচন ও পূণ্যলাভ হয়। যারা নিয়মিত এ ব্রত পালন করেন, তাদের সৌভাগ্য, আরোগ্য ও সন্তান লাভ হয়। এছাড়া পরকালে স্বর্গপ্রাপ্তি নিশ্চিত হয়।
এদিকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শুভ অবির্ভাব তিথি জন্মাষ্টমী উৎসব উপলক্ষে সিলেটে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শোভাযাত্রায় ভক্তদের মুখে ছিল ‘হরে কৃষ্ণ’ মহামন্ত্র কীর্তন।
শুক্রবার (১৯ আগষ্ট) জন্মাষ্টমীর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ঐতিহ্যবাহী এই শোভাযাত্রায় মুখরিত হয়ে উঠে সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকা।
সকাল সাড়ে ৯ টায় মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে এ বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন ইসকন সিলেটের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ ভক্তি অদ্বৈত নবদ্বীপ স্বামী মহারাজ। নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে ইসকন সিলেট মন্দিরে শেষ হয় শোভাযাত্রা।
হাজার হাজার ভক্ত নানা সাজে সজ্জিত হয়ে এ শোভাযাত্রায় অংশ নেন। তাদের হাতে ছিল মৃদঙ্গ, করতালসহ বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র।
শোভাযাত্রা শেষে ইসকন সিলেট মন্দিরে কীর্তনমেলা, আলোচনা সভা ও মহা-অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়।