জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহদত বার্ষিকীর ৪৫ বছর পর বাহমান জাতীয় জীবনে একজন প্রাসঙ্গিক একজন ব্যক্তিত্ব। আর তার জন্মের শতবর্ষ প্রথম জাতীয় ভাবে পালন করছে বাঙালি জাতি। যদিও করোনা মহামারির কারনে শতবষের উদযাপনে প্রত্যাশিত উল্লাস ও ঝাঁকজমকের অভাব থাকলেও জাতি তাঁকে আন্তরিক ভাবে স্বরণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। তাই বঙ্গবন্ধুর শতবর্ষ পালনে জাতির সাথে আমরা ও জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাঙলা আজ তাঁরই আর্দশে এগিয়ে যাচ্ছে, আমরা জানি বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে মানুষের ঔৎসুক্য দিন-দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, বাঙলাদেশের ইতিহাসের নির্মাতা হিসাবে, বাংলাদেশকে নির্মান করেছেন, এছাড়া তিনি দেশ গঠনের রাজনীতির উত্থান করেছিলেন। তাঁর রাজনীতির মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল এ দেশ একটি অম্প্রাদায়িক দেশ হবে। আমাদের এলাকার প্রবীণদের কাছ থেকে বঙ্গবন্ধুর ছাত্র জীবনের অনেক ইতিহাস জানার চেষ্টা করেছি। তাই বৃটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন সোচ্চার বৃটিশ বিরুদ্ধী আন্দোলনে তৎকালিন ছাত্রনেতা হিসাবে কাছাড়ের করিমগঞ্জ তথা জকিগঞ্জ, শিলচর, বদরপুর, রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে অংশগ্রহন করে রাজনৈতিক জীবন গড়ে তুলেছিলেন। ৭০ এর সাধারন নির্বাচনের সময়ে সিলেট সফরে এসেছিলেন বাঙালি জাতির স্বপ্ন দষ্টা শেখ মুজিব।
বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের কারণে দেশে রাজনীতির উত্থান ঘটেছিল, একদিন এদেশের সর্বস্তরের মানুষ শ্লোগান তুলেছিল, একনেতা-একদেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ, বীর বাঙালি অস্র ধর-বাংলাদেশ স্বাধীন কর। জাতির জনক এদেশীয় ও আন্তর্জাতিক ঘাতকদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিল্পবের ডাক ‘অর্থনৈতিক মুক্তি” সম্পন্ন করতে পারেননি। তাই বঙ্গবন্ধুর সৌযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, আমরা সবাই তার সফলতাই কামনা করছি।