লালাবাজারে টমটম, ব্যাটারি চালিত রিক্সা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদে দক্ষিণ সুরমা উপজেলার লালাবাজার ব্যাটারি চালিত রিক্সা মালিক ও শ্রমিক সমিতির উদ্যোগে ১৮ অক্টোবর রবিবার দুপুরে লালাবাজার ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে কর্মবিরতি এবং বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
লালাবাজার ব্যাটারি চালিত রিক্সা মালিক ও শ্রমিক সমিতির সভাপতি হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জহির আহমদ চৌধুরীর পরিচালনায় সমাবেশে শ্রমিক নেতা মোঃ আরিফ, এমদাদুল হক, রনি মিয়া, তছকির আলী, ইমন মিয়া, সোহেল মিয়া, আয়না আলী, আব্বাছ আলী, জুবেদ আলী, দিলু মিয়া, হুমায়ুন, মনাফ, আলম, বাতির, জাহিদ খান, কাউছার, নয়ন সহ অর্ধশত শ্রমিক ও মালিক উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে শ্রমিকরা দাবি করেন, লালাবাজার একটা গ্রাম্য বাজার। এখানকার বিভিন্ন গ্রাম্য সড়কে তারা রিক্সা চালিয়ে আসছেন। যুগের চাহিদায় তারা এখন ব্যাটারি চালিত রিক্সা গ্রামের সড়কগুলোতে চালান। তাদের একটা সমিতি আছে। তাদের রিক্সার বৈধ চলাচল ও নিরাপত্তার জন্য লালাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের রিক্সার প্লেইট নম্বর ব্যবহার করছেন। বিনিময়ে ইউনিয়ন পরিষদকে পে¬ট বাবদ খাজনা দিচ্ছেন। এতে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে রিক্সা চলাচল করে আসছে গ্রামীণ সড়কে। কিন্তু সম্প্রতি ‘ স্বপ্নের লালাবাজার’ নামক একটা ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে তাদের রিক্সাগুলোকে অবৈধ বলে আসছে। কতিপয় সিএনজি চালিত অটোরিক্সা শ্রমিকরা তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। এই চলমান ষড়যন্ত্রের অবিলম্বে সুরাহা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি পালন করবেন বলে তারা হুঁশিয়ার করেন।
লালাবাজার ব্যাটারি চালিত রিক্সা মালিক ও শ্রমিক সমিতির সভাপতি হাবিবুর রহমান বলেন,‘ ইউনিয়ন পরিষদের বৈধ পে¬টে এই রিক্সাগুলো চলে। এগুলো গ্রামীণ সড়কে অবৈধ হওয়ার প্রশ্নই আসে না।’
একটি মহল ফয়জুল হোসেন ফয়লার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা চালাচ্ছে। অতচ এসব রিক্সার পে¬ট ইউনিয়ন পরিষদ বন্টন করছে। এখানে ব্যক্তিগতভাবে কারও কিছু করার নেই। বিজ্ঞপ্তি