সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব আইডিয়া থেকেই মিড ডে মিল প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছ্।ে যাতে আমাদের বাচ্চারা অপুষ্টি থেকে মুক্তি পায় এবং ক্ষুধার যন্ত্রণায় না ভোগে। স্কুল মিল নীতিমালা করেই চেড়ে দেয়া হয়নি, এটার সফল বাস্তবায়নে যথাযথ প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে। এ জন্য সকলের সম্মিলিত সহযোগিতার প্রয়োজন। তিনি বলেন ২০২৩ সালের মধ্যে কি করা যায় এ বিষয়ে সকলের মতামত ও চিন্তার মাধ্যাম একটি মডেল তৈরী করা দরকার। বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা আইডিয়া ও গণস্বাক্ষরতা অভিযানের যৌথ উদ্যোগে এবং ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম ও ইউএসডিএ এর সহযোগিতায় জাতীয় স্কুল নীতি ২০১৯ এর বিষয়ে বিভাগীয় মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন আইডিয়ার চেয়ারপার্সন ও মদন মোহন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ।
মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম বলেন, স্কুল মিল নীতি বাস্তবায়নে আমাদেরকে সকল ধরনের কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। সেই সাতে স্কুলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়াতে হবে। পুষ্টির মান বাড়ানোর জন্য গরম রান্না করা খাবার দিতে হবে। বিদ্যালয়ের সাতে সম্পৃক্ত সকলকে আন্তরিক হতে হবে। এ জন্য স্কুলে শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আইডিয়ার কর্মকর্তা তামান্না আহমদের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় আরো বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক শিক্ষা সিলেট বিভাগের উপ পরিচালক এ কে এম সাফায়েত আলম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিলেট সহকারী পরিচালক উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সিলেট, জেলার সিভিল সার্জন, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা খাদ্য কর্মকর্তা, অধ্যক্ষ সিলেট কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, অধ্যাপক শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, এসএমসি ও অভিাবক প্রতিনিধি। জাতীয় স্কুল মিল নীতি ২০১৯ বিষয়ে আলোচনায় বিভিন্ন গ্র“পে আলোচিত হয় নীতি ও কাঠামো, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ও সমন্ব, বাস্তবায়ন কাঠামো, নিরবচ্ছিন্ন ও দীর্ঘ মেয়াদি অর্থায়ন, স্থানীয় জনাগোষ্ঠী ও অন্যান্য অংশীজনদের স্কুল মিল কার্যক্রমের সাথে সর্ম্পৃক্ত করা, মনিটরিং ও নিরাপত্তা বিষয়ে। বিজ্ঞপ্তি