শান্তিময় বিশ্ব গড়ে তুলতে বিশ্বনবী (সা.) এর আদর্শের বিকল্প নেই। আল্লাহ রাববুল আলামিন তার পিয়ারা নবীকে দুনিয়াতে শান্তির দূত হিসেবে প্রেরণ করেছিলেন। মহানবী (সা.) শৈশবকাল থেকেই ছিলেন ন্যায়ের মূর্তপ্রতীক। তিনি শিশু অবস্থায় দুধ পানের সময় থেকেই ইনসাফের অনন্য উদহারণ স্থাপন করেছিলেন। তিনি আরো বলেন-বর্তমান সময়ে আলেম উলামা ও ইমাম সমাজকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ মাদক ও যৌতুকের মত অভিশাপ থেকে সমাজকে মুক্ত রাখতে কাজ করে যেতে হবে। আল্লাহর রাসূল (সা.) এর আদর্শ ও আখলাকে হাসানা আজ ও বিশ্বশান্তির জন্য অনন্য নিয়ামত। আজ আমরা অনেক দূরে চলে এসেছি। ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্র তথা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মহানবী (সা.) এর আদর্শ মেনে চলতে পারলে সবার জীবন হয়ে যাবে শান্তিময়। প্রতিটি কাজে প্রতি মুহূর্তে মহানবী (সা.) এর আদর্শ খুঁজে খুঁজে পালন করতে হবে। কেননা প্রতিটি কাজেই রয়েছে অনেক হেকমত ও কল্যাণ।
স্থানীয় সরকার সিলেটের উপ পরিচালক মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান গতকাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন সিলেটের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন সিলেটের পরিচালক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন সিলেটের প্রশিক্ষক মোঃ মোশারফ হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাষ্টার টেইনার মুফতি মামুনুর রশিদ। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমী সিলেটের সহকারী পরিচালক আনোয়ারুল কাদির প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি