ক্বাওমি মাদরাসার কারণে এখনো দ্বীনের সঠিক ঙ্গান জনগণ পাচ্ছে। দেওবন্দী সিলসিলার মাদরাসা না থাকলে মানুষ পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। যখনই কোন বাতিল দ্বীনের উপর আঘাত করেছে দেওবন্দীরাই প্রতিবাদে মাঠে সরগরম থেকে প্রতিবাদে সোচ্চার ছিল। যার প্রমাণ বিগত দিনের ইতিহাস। সিলেটের শাবিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থান, নাস্তিক -মুরতাদ বিরোধী আন্দোলন, ব্লগারদের কর্তৃক নবীর শানে বেয়াদবির প্রতিবাদে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলন জাতী এখনো ভুলে নাই। শুধুমাত্র দ্বীনী আন্দোলন নয় সামাজিক আন্দোলনে দেওবন্দীরাই সোচ্চার রয়েছে।
শনিবার বাদ মাগরিব জামিয়া হাতিমিয়া শিবগঞ্জের বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গত ২৩ ডিসেম্বর জামিয়া হাতিমিয়া শিবগঞ্জের বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল মাদরাসার মুহতামিম, আযাদ দ্বীনী এদারা বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, আল্লামা শায়েখ জিয়া উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন মাদরাসার নির্বাহী মুহতামিম মাওলানা আনওয়ার হোসাইন চৌধুরী, সিনিয়র উস্তাদ মাওলানা আসরারুল হক ও মাদরাসার শুরা সদস্য হাফিজ মাওলানা শওকত আহমদ। পরিচালনায় ছিলেন মাওলানা ইয়াছির আরাফাত, মাওলানা নূর আহমদ ক্বাসিমী, মাওলানা আশিকুর রহমান ও মাওলানা রুহুল আমিন।
ওয়াজ মাহফিলে বিশেষ অতিথির বয়ান পেশ করেন মুফতি রশিদুর রহমান ফারুক শায়খে বরুণী।
আরো বয়ান রাখেন জামিয়া মাদানিয়া আঙ্গুরা মুহাম্মাপুরের শায়খুল হাদীস মাওলানা মুফতি মুজিবুর রহমান, মাওলানা মুজিবুর রহমান চাঁদপুরী, মুফতি বশির আহমদ বি-বাড়িয়া, মাওলানা সালেহ আহমদ জকিগঞ্জী, মাওলানা মুমতাজ উদ্দিন বড়দেশী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি