হত্যাকান্ডের ১ মাস পর কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হচ্ছে নিহত আমিনুল-এর। আমিনুল ইসলাম ওরফে সমশের আলী কোম্পানীগঞ্জ থানার পাড়–য়া নোয়া গাঁওয়ের আবুল মালিকের পুত্র। গত ১০ জুন রাতের আঁধারে এ হত্যাকান্ড ঘটে। নারী ঘটিত বিরোধের জের ধরে তাকে হত্যা করে লাশ অর্ধ লটকানো অবস্থায় গ্রামের কবরস্থানের একটি গাছের ডালে বেঁধে রাখা হয়েছিল। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি আরতাফ হোসেন হত্যা মামরা নেয়ার কথা বলে সাদাকাগজে দস্তখত নিয়ে প্রতারণা করে একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করেছিলেন। থানা পুলিশের এ মামলা চ্যালেঞ্জ করে নিহতের স্বজনরা সিলেটের জুডিশিয়াল আমলী ৭নং আদালতে একটি নালিশা হত্যা মামলা করেন। আদালতের আদেশে ঘটনার ১২দিন পর গত ২২ জুন কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা {নং-২৪(৬)১৭}রুজু করা হয়। পাশাপাশি নিহতের পুনঃ ময়না তদন্তের জন্য কবর থেকে লাশ উত্তোলনের আদেশদেন আদালত। আদালতের আদেশে সিলেট কালেক্টরেট’র নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়াউল ইসলাম চৌধুরীর উপস্থিতিতে আজ সোমবার (১০ জুলাই) আমিনুল-এর লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হচ্ছে। লাশ উত্তোলন করে পুনরায় সুরতহার রিপোর্ট করে আবার ময়না তদন্ত করা হবে এবং পুনরায় দাফন করা হবে।
সিলেট জেলা কালেক্টরেট-এর নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়াউল ইসলাম চৌধুরী লাশ উত্তোলনের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। (খবর সংবাদদাতার)