ছাতক থেকে সংবাদদাতা :
সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) ড. আহমেদ উল্লাহ বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সরকার ২০২১ বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে ডিজিটাল পদ্ধতির কোন বিকল্প নেই। আধুনিক মানসম্পন্ন জীবন যাপনে তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য আমাদের সবাইকে উৎসাহিত করতে হবে। গতকাল বুধবার সকালে ছাতক উপজেলা অডিটোরিয়ামে দু’দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সমবায় কর্মকর্তা বিজিত রঞ্জন করের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন,ছাতক উপজেলা চেয়ারম্যান অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবু সাদাত মোহাম্মদ লাহিন মিয়া, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাছুম বিল্লাহ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জগলুল হায়দার, মৎস্য কর্মকর্তা তানজিমুল ইসলাম, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মানিক লাল দাস। বক্তব্য রাখেন, পৌর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার অজয় ঘোষ, উপজেলা সাংগঠনিক কমান্ডার আলহাজ্ব গোলাম মোস্তফা প্রমূখ। উদ্ভাবনী মেলায় ডাঃ রাজিব চক্রবর্তী, চন্দ্রনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক কামাল উদ্দিন, ব্র্যাকের উপজেলা ম্যানেজার আব্দুল মালেক, বাগবাড়ী মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিত্য রঞ্জন দাস, সূর্য্যের হাসি ক্লিনিকের ম্যানেজার স্বপ্না বেগম, শিক্ষক অজয় কৃষ্ণ পাল, যুবলীগ নেতা কাওসার আহমদ, ফয়জুল ইসলাম ফজল, ছাত্রলীগ নেতা তানভির আহমদ, শিপলু আহমদসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ১৬টি ষ্ট্রল বসানো হয়েছে। এর মধ্যে উপজেলা কৃষি অফিস, ছাতক বহুমুখী মডেল হাই স্কুল, চন্দ্রনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, এসপিপিএম হাইস্কুল, গোবিন্দগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, হাজী কমর আলী উচ্চ বিদ্যালয়, ছাতক টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, সূর্য্যের হাসি ক্লিনিক, জালালিয়া আলিম মাদ্রাসা, বাগবাড়ী মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ছাতক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ব্র্যাক, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (একটি বাড়ী একটি খামার) পৃথক ষ্ট্রল বসিয়েছে। এছাড়া দোলারবাজার, সিংচাপইড়, ভাতগাঁও ইউনিয়নের ১টি, চরমহল্ল¬া, জাউয়াবাজার, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ও কালারুকা ইউনিয়নের ১টি, ছাতক সদর, ইসলামপুর ও নোয়ারাই ইউনিয়নের ১টি এবং ছৈলা-আফজলাবাদ, উত্তর খুরমা ও দক্ষিণ খুরমা ইউনিয়নের ১টি ষ্ট্রলসহ পৃথক ৪টি ষ্ট্রল বসানো হয়।