দক্ষিণ সুরমা কলেজ : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিবুক্ত বাংলাদেশের সকল কলেজে সকাল ১১টায় ”নিরাপদে ক্লাস করতে পরীক্ষা দিতে চাই, শিক্ষা ধ্বংসকারী সহিংসতা বন্ধ কর” এই শ্লোগানে এক যোগে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়। এরই অংশ হিসাবে দক্ষিণ সুরমা কলেজের অধ্যক্ষ শামছুল ইসলামের উপস্থিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রী সকাল ১১টায় দক্ষিণ সুরমা চন্ডিপুল পয়েন্টে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত করে।
এ সময় শিক্ষকবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মামুনুর রশীদ, শাহানা বেগম, সাব্বির আহমদ, রাহেনা হক, আশরাফুল হক, রওনক জাহান বেগম, মতিলাল দাশ, মুবিবুর রহমান, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ, সুভাষ চন্দ্র সাহা, শ্যামলী চক্রবর্তী, জয়নুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, ময়নুল হক, কাজয়ী রানী ধর, নাফিস সাকিনা, কানিজ ফাতেমা, সাহেদ আহমদ, আলতাব হোসেন, ম্হামুদ সুলতান, আব্দুল বাতেন, আতাউর রহমান ভূঁইয়া, শিল্পী মালাকার, ফেইজিয়া আক্তার, শুকরিয়া জাহান, ফ্রাজানা ইয়াছমিন, সোনিয়া অর্জুন, ফাতেমা বেগম, বিপ্লব দেব, শাহরিয়া খান, পলাশ রঞ্জন দাশ, ছয়ফুল আমিন, উর্মি লাবনী, বিশ্বজিত দাশ, মাহবুবা বেগম, জাছেয়া বেগম, নাজন্নি খান ইভা, আব্দুছ সাত্তার, বিপ্লব দাশ।
অফিস কর্মকর্তার মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্তাজ আলী, কনক কান্তি দে, মনরাজ কান্তি চৌধুরী প্রমুখ।
এমসি কলেজ : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশ মোতাবেক শংকামুক্ত জীবন, নিরাপদে ক্লাস ও পরীক্ষা আয়োজনের দাবিতে এম.সি কলেজ শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকাল ১১টা থেকে ১১.৪৫ মিনিট পর্যন্ত কলেজ ক্যাম্পাসে এ মানববন্ধন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন এম. সি কলেজ এর অধ্যক্ষ প্রফেসর নিতাই চন্দ্র চন্দ, ভাইস প্রিন্সিপাল প্রফেসর হায়াতুল ইসলাম আখঞ্জি, এম সি কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক ও গণিত বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এম.সি কলেজ শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
উল্লেখ্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের এক সভায় সারাদেশের কলেজে সমূহে একযোগে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস- চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. হারুন অর রশিদ।
গোবিন্দগঞ্জ আব্দুল হক স্মৃতি কলেজ : “নিরাপদে ক্লাস ও পরীক্ষা দিতে চাই, শঙ্কামুক্ত শিক্ষা জীবন চাই, শিক্ষা ধ্বংসকারী সহিসংসতা বন্ধ কর।” এই দাবিতে গতকাল ১৪ মার্চ শনিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ন্যায় সুনামগঞ্জের গোবিন্দগঞ্জ আব্দুল হক স্মৃতি কলেজ ক্যাম্পাসে বেলা ১১টায় ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, গভর্ণিং বডি ও কর্মকর্তা, কর্মচারীদের এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়। অনুষ্ঠিত এই মানববন্ধন কর্মসূচীতে ব্যাপক সংখ্যক ছাত্র/ছাত্রী অংশ গ্রহণ করে।
মানববন্ধন কর্মসূচীতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ সুজাত আলী রফিক, উপাধ্যক্ষ মহি উদ্দিন, কলেজ গভর্ণিং বডির সদস্য সাংবাদিক তাপস দাশ পুরকায়স্থ, বীর মুক্তিযোদ্ধা কবীর উদ্দিন লালা, মফিজুর রহমান মাষ্টার, অধ্যাপক কানন বালা রায়, অধ্যাপক রমেন্দু বিকাশ দে, অধ্যাপক সুধাংশু কুমার চন্দ, অধ্যাপক তৈমুছ আলী, অধ্যাপক বরন কুমার চৌধুরী, অধ্যাপক শাহ শফিকুল আলম, অধ্যাপক রতিলাল রায়, অধ্যাপক জান্নাত আরা খান, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক কৃপা সিন্ধু দাস, প্রভাষক নিখিল রঞ্জন দাস, প্রভাষক সঞ্জিত নারায়ণ চৌধুরী, তপন কুমার দে, প্রভাষক আকবর আলী, প্রভাষক আমিন উদ্দিন, প্রভাষক উজ্বল দেব, প্রভাষক নজরুল ইসলাম, প্রভাষক বাবুল চন্দ্র দেব, প্রভাষক আবুল হাসনাত, প্রভাষক অনন্ত কুমার দে, প্রভাষক উজ্জল দে, প্রদর্শক প্রদীপ চক্রবর্তী, সহকারী লাইব্রেরিয়ান আজাদ আহমদ, অফিস সহকারী আব্দুস শহীদ, রাখাল কৃষ্ণ তারণ, ইশরাক হোসেন, জ্যোতিশ মালাকার, নূর মিয়া, বাবুল চন্দ্র দাস, নারায়ণ চন্দ্র, চাম্পা বেগম প্রমুখ।
ছাতক থেকে সংবাদদাতা জানিয়েছেন : ছাতক ডিগ্রী কলেজ ক্যাম্পাসে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়েছে। দেশব্যাপী বিরোধী দলের হরতাল-অবরোধের নামে নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এ মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করে কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষিত দেশের সকল কলেজে একযোগে গতকাল শনিবার সকাল ১১টা থেকে কর্মসূচী পালনের অংশ হিসেবে ছাতক ডিগ্রী কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা দেশে শিক্ষা ও দেশ ধ্বংসকারী সহিংষতা বন্ধের দাবীতে এ কর্মসুচী পালন করেছে। মানববন্ধন কর্মসূচীতে অধ্যক্ষ মঈন উদ্দিন আহমদ, উপাধক্য কিরিটি ভোষন আচার্য্য, সহকারী অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন খান, সামসুল ইসলাম তালুকদার, আব্দুস সাত্তার, অধ্যাপক বিলাল আহমদ, আব্দুল হামিদ, আলমগীর হোসেন, বিপ্লব রায়, ফখর উদ্দিন স্বপন, ফেরদৌস আহমদ চৌধুরী, হোসনেআরা বেগম তোহা, রহিমা আক্তার হিরা, রাজিব কুমার দাস, প্রধান অফিস সহকারী আব্দুস সহিদ, হিসাব রক্ষক আব্দুর রহিম, সহ-অফিস সহকারী মনোয়ারা বেগমসহ কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধন কর্মসুচী ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ ডিগ্রী কলেজ, জাউয়াবাজার ডিগ্রী কলেজ ও জনতা মহাবিদ্যালয়ে একই সময়ে পালন করা হয়েছে।
মদনমোহন কলেজ : শঙ্কামুক্ত পরিবেশে শিক্ষার দ্বার অবারিত রাখার মাধ্যমেই গণমানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষের সন্তানদের লেখাপড়া নিশ্চিত হয়। কিন্তু দেশে বিরাজমান ঘটনা পরম্পরা শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের নামান্তর। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সকল মহলের বিবেক জাগ্রত হওয়া ছাড়া কোনও গত্যন্তর নেই। বিশেষ করে সকল রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে শিক্ষাঙ্গনকে মুক্ত করা না গেলে দেশ-জাতি ও আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে। এ অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। তাই আসুন, দলমত নির্বিশেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাঁচাই, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের মেলবন্ধনে শিক্ষাপরিবেশ সংহত করি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজসমূহের সেশনজট নিরসনসহ শিক্ষার সার্বিক উন্নয়নে ‘শঙ্কামুক্ত জীবন চাই’, ‘শিক্ষা ধ্বংসকারী সহিংসতা বন্ধ কর’ শীর্ষক মানববন্ধন কর্মসূচি পালনকালে মদনমোহন কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ একথাগুলো বলেন। গতকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে ১১.৪৫ মিনিট পর্যন্ত দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ মানববন্ধন পালিত হয়।
সভাপতি তার ভাষণে আরও বলেন, দেশের সমৃদ্ধির পূর্বশর্ত হল শিক্ষা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। একই সঙ্গে শঙ্কামুক্ত জীবন, নিরাপদ পাঠদান ও পাঠগ্রহণ এবং ইতিবাচক শিক্ষাপরিবেশই একটি জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সৃজনশীল মানুষে রূপান্তরিত করে। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলসমূহের লক্ষ্য যদি হয় জন আকাক্সক্ষা পূরণ তাহলে সাধারণ মানুষের সন্তানদের অবারিত পাঠদান সুযোগ করে দেওয়া তাদের নৈতিক দায়িত্ব। কারণ তারা জনগণের দাবি পূরণের জন্যই রাজনীতি করেন। শিক্ষা ধ্বংসকারী কর্মসূচির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সন্তানদের শিক্ষাজীবন যাতে বিঘিœত না হয় এজন্য তিনি সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে উদাত্ত আহ্বান জানান।
মদনমোহন কলেজ ক্যাম্পাসের মানববন্ধন কর্মসূচিতে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন। কলেজের শহিদমিনারের সামনা থেকে সমস্ত ক্যাম্পাসজুড়ে সারিবদ্ধভাবে শিক্ষক-কর্মচারীরা এ কর্মসূচিতে অংশ নেন। এ কর্মসূচিতে উপাধ্যক্ষ সর্ব্বানী অর্জ্জুন, উপাধ্যক্ষ (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলাম ও বিভিন্ন অনুষদ সমন্বয়কারীসহ শিক্ষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মো. আব্দুল হান্নান, অধ্যাপক জয়ন্ত দাশ, অধ্যাপক আহমদ হোসেন, অধ্যাপক প্রদীপকুমার দে, সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল ওয়াদুদ, সহযোগী অধ্যাপক আশুতোষ দাস, সহযোগী অধ্যাপক অসিত রঞ্জন দাস, সহযোগী অধ্যাপক ফেরদৌস আরা, সহযোগী অধ্যাপক আসমা-উল-হোসনা, সহযোগী অধ্যাপক আকবর হোসেন চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ, সহযোগী অধ্যাপক মো. অলিউর রহমান চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক শংকর চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক মো. মবশ্বীর আলী, সহযোগী অধ্যাপক রণজিৎ মোহন্ত, সহযোগী অধ্যাপক সুপ্তি চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক আদিবা খানম, সহযোগী অধ্যাপক হোসনে আরা কামালী, সহযোগী অধ্যাপক বিপ্রেশ রঞ্জন রায়, সহযোগী অধ্যাপক রজত কান্তি ভট্টাচার্য্য, সহযোগী অধ্যাপক রেহানা আক্তার, সহকারী অধ্যাপক জয়ারাণী আইন, সহকারী অধ্যাপক অমিতারাণী ভদ্র, সহকারী অধ্যাপক পদ্মভূষণ দেব, সহকারী অধ্যাপক মৌসুমী দে, সহকারী অধ্যাপক মো. মনিরুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক দিলরুবা আম্বিয়া চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক জেবা আমাতুল হান্না, সহকারী অধ্যাপক মো. মঞ্জুর হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মো. মুহিবুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক নাজেরা খানম, সহকারী অধ্যাপক আমিরুজ্জামান চৌধুরী, প্রভাষক তামান্না ইয়াসমিন নাজমি, প্রভাষক আবুল কাসেম, প্রভাষক জয়দীপ দাস, প্রভাষক জাহাঙ্গীর আলম, প্রভাষক জেরীন আক্তার চৌধুরী, প্রভাষক মোহাম্মদ সুয়েবুর রহমান, প্রভাষক পংকজ কান্তি দত্ত, প্রভাষক বিপ¬ব চন্দ্র রায়, প্রভাষক ধ্র“বরাজ চৌধুরী, প্রভাষক মো. তাহের আলী পীর, প্রভাষক তাসমিন আরা আশরাফ, প্রভাষক সুপর্ণা বৈদ্য চৈতী, প্রভাষক সম্পদ কুমার সরকার, প্রভাষক মুহাম্মাদ যুননূরাইন, প্রভাষক শাহনাজ মার্জিনা, প্রভাষক তাসমিয়া শরমিন, প্রভাষক উজ্জ্বল দাস, প্রভাষক পিনাক চৌধুরী, প্রভাষক তাসমিন চৌধুরী, প্রদর্শক দেবাংশু রঞ্জন দে, প্রদর্শক হেমন্ত লাল রায়, প্রদর্শক মো. রাশেদ আহমদ, প্রদর্শক মো. জিল¬ুর রহমান, শরীরচর্চা শিক্ষক যীশুতোষ দাস, গ্রন্থাগারিক (ভারপ্রাপ্ত) মো. আবু তাহের, খণ্ডকালীন প্রভাষক মোহাম্মদ শরীফ আহমদ, খন্ডকালীন প্রভাষক চৌধুরী ফেরদৌস আরা কামাল, খণ্ডকালীন প্রভাষক দীপক কুমার দেবনাথ, খণ্ডকালীন প্রভাষক দেবব্রত দেব, খণ্ডকালীন প্রভাষক ফারজানা হক, খণ্ডকালীন প্রভাষক বৈশাখী চন্দ, অরিন্দম দত্ত চন্দন, রামেন্দ্র চৌধুরী, বিকাশকান্তি চক্রবর্তী, সমীরনচন্দ্র দাস, মো. আব্দুর রব, অরুন রায়, বিভাস রায়, মো. শাহরুল আলম, মো. মুছা, গৌতম কুমার দে, শৈলেন্দ্র কুমার কর, সুধন্য কুমার দাস, শ্যামল চক্রবর্তী, আবুল কালাম আজাদ চৌধুরী প্রমুখসহ কলেজের নিয়মিত ছাত্রছাত্রীবৃন্দ।
বিশ্বনাথ থেকে সংবাদদাতা জানিয়েছেন : বিশ্বনাথে ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের’ সভায় গৃহিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজের ছাত্র-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্যোগে ওই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধেনে বক্তারা বলেন, টানা হরতাল-অবরোধে সৃষ্ট উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস ও পরীক্ষাসহ সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। প্রায় ২০ লক্ষাধিক শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন আজ অনিশ্চিয়তা নেমে এসেছে। তাই এখনই সর্বমহলে শুভ শক্তির উদয় হওয়া প্রয়োজন। এতে করে বন্ধ হবে নিরীহ মানুষের প্রাণহানি, শিক্ষার্থীরা শঙ্কাহীনভাবে ক্লাস করতে ও পরীক্ষা দিতে এবং শিক্ষকগণ নির্বিঘেœ পাঠদান করতে পারবেন। আর নিরবচ্ছিন্ন শিক্ষার পরিবেশে ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পাঠদানের ফলে ২০১৮ সালের মধ্যভাগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে সম্পূর্ন সেশনজটমুক্ত।
বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ সিরাজুল হকের সভাপতিত্বে ও অধ্যাপক মোঃ আবদুস সহিদের পরিচালনায় মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন কলেজের অধ্যাপক এনামুল হক, মোঃ মানিক মিয়া, রুষীত কান্তি দাস, রোকেয়া বেগম, বনানী চক্রবর্তী, অনবীর রায়, মোঃ গোলাম মোস্তফা, মোহাম্মদ শাহাদৎ হোসেন, মোঃ শরীফ উদ্দিন, মোঃ রোকনুজ্জামান।