সোয়েব বাসিত :
চজঊঝঝ, চঙখওঈঊ, সিটি কর্পোরেশন, এগুলো কোন নাম্বার প্লেইট নয়। এর পরও নাম্বার প্লেইটে এই মনোগ্রাম ব্যবহার করে অসংখ্য মোটরসাইকেল নগরী ও শহরতলী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। নাম্বার প্লেইটবিহীন এসব মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে যাদের অভিযান চালানোর কথা সেই পুলিশেরই কিছু কর্মকর্তার মোটরসাইকেলের নাম্বার প্লেইটের জায়গায় লেখা চঙখওঈঊ। অর্থাৎ তারাই ভাংছেন আইন। আর এ ক্ষেত্রে সাংবাদিকরা যেন সকল আইনের ঊর্ধ্বে।
চজঊঝঝ লেখা থাকলে পুলিশতো ভুলেও সে মোটরসাইকেলের দিকে ফিরেও থাকান না। ভাবখানা এমন যে হোক না সেটি নাম্বার প্লেইটবিহীন তাকালেই যে অপরাধ! ইদানিং একই কৌশলে সিটি কর্পোরেশনের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারী নাম্বার প্লেইটের জায়গায় সিটি কর্পোরেশনের মনোগ্রাম ব্যবহার করে বিনা বাধায় দিব্যি মোটরসাইকেল দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে উপরোক্ত তিন শ্রেণীর মানুষের পেশাগত পরিচয়ই হচ্ছে তার মোটরসাইকেলের নাম্বার প্লেইট।
নগরীতে প্রতিদিনই ত্র“টিযুক্ত ও নাম্বার প্লেইটবিহীন মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে পুলিশের তল্লাশি অভিযান চললেও রহস্যজনক কারণে এসব মনোগ্রাম ব্যবহৃত মোটরসাইকেলগুলো থেকে যাচ্ছে তল্লাশি ও ধরাছোঁয়ার বাইরে। আইন সবার জন্য সমান হলেও এখানে এর ব্যত্যয় ঘটছে। পুলিশের কাছে একটি প্রশ্ন এরা কি আইনের ঊর্ধ্বে ? যদি তাই হয় তাহলে একটু খোলাসা করুন।
